২০২৬ আইপিএলের নিলাম আগামী পরশু। আবুধাবিতে হতে যাওয়া এবার নিলাম হবে ছোট পরিসরে, মানে মিনি নিলাম হবে এবার। বেশির ভাগ দলই তাদের পছন্দের খেলোয়াড় ধরে রেখেছে অথবা ট্রেড করে দলে নিয়েছে।

এরপরও নিলামে দলগুলো ঘাটতি পূরণের পরিকল্পনা নিয়ে নামবে। খেলোয়াড় রিটেইন ও ট্রেড করার পর আইপিএলের কোন দলের কাছে মোট বাজেটের এখনো কত অর্থ আছে? কতজন করে খেলোয়াড় তারা কিনতে পারবে? এর মধ্যে বিদেশি কতজন?

আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে দ্রুততম ১০ সেঞ্চুরি ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

এবারের নিলামে সবচেয়ে বড় বাজেট নিয়ে নামবে কলকাতা নাইট রাইডার্স। তাদের হাতে আছে ৬৪ দশমিক ৩০ কোটি রুপি। ৬ বিদেশি খেলোয়াড়সহ তারা মোট খেলোয়াড় কিনতে পারবে ১৩ জন। সবচেয়ে কম রুপি আছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের, ২ কোটি ৭৫ লাখ। ১ বিদেশিসহ তারা খেলোয়াড় কিনতে পারবে ৬ জন।

প্রথম আলো গ্রাফিকস.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিহারে কত ‘বিদেশি’ পাওয়া গেল, জবাব দিতে পারল না মোদি সরকার

ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধনের (এসআইআর) উদ্দেশ্য ভুয়া, অবৈধ ও অনুপ্রবেশকারী ভোটার চিহ্নিতকরণ হলেও ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসি) বিহারে কতজন ‘বিদেশি’ চিহ্নিত করেছে, তা জানা গেল না। ভারতীয় সংসদে এসআইআর নিয়ে দুদিন ধরে আলোচনা চললেও সরকারিভাবে এ বিষয়ে কিছুই আলোকপাত করা হয়নি।

এসআইআরের মাধ্যমে শাসক দলের হয়ে ইসির ভোট চুরির যে অভিযোগ বিরোধীরা করে আসছেন, তার রাজনৈতিক জবাব দিলেও সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি, বিহারে কতজন ‘বিদেশি’ নাগরিককে চিহ্নিত করা গেছে।

বিরোধীরা এ বিষয়ে কিছু ‘তথ্য’ হাজির করলেও সরকার জানিয়েছে, কে বিদেশি কিংবা কে ভারতীয় নাগরিক নন, তা নির্ণয়ের ভার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। নির্বাচন কমিশনের নয়। কাজেই ভোটার তালিকা সংশোধন করার অধিকার ইসির থাকলেও তারা নাগরিকত্ব নির্ধারণের অধিকারী নয়।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিতর্কের নির্বাচনী সংস্কার নিয়ে বিতর্কের জবাবে ভাষণে এই বিষয়ে কিছুই জানাননি।

নির্বাচন কমিশন নীরব থাকলেও সংসদীয় বিতর্কে বিরোধীরা বারবার কমিশনের মূল লক্ষ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে গেছে। সরাসরি অভিযোগ এনেছে শাসক দল বিজেপির হয়ে ইসির ‘ভোটচুরি’ নিয়ে।

লোকসভার বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধী এই নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে খোলাখুলি চ্যালেঞ্জও জানিয়েছেন। যদিও অমিত শাহ তা গ্রহণ করেননি। বরং বিতর্কের সময় বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধী সম্পর্কে ‘অসংসদীয়’ শব্দ উচ্চারণ করে তিনি বিপাকে পড়েছেন।

বিরোধীদের তোলা মূল প্রশ্নগুলোর উত্তর না পেয়ে এবং অমিত শাহের জবাবে সন্তুষ্ট না হয়ে বিরোধীরা লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করেন। সেই সময়েও অমিত শাহ বিরোধীদের বিদ্ধ করে বলেন, ওদের মূল লক্ষ্য ‘ঘুসপেটিয়াদের’ (অবৈধভাবে ভারতে ঢোকা ভিনদেশি নাগরিক) ভোট পেয়ে ক্ষমতায় থাকা। সেই কারণেই তারা এসআইআরের বিরোধিতা করছে। কারণ, এসআইআরের মধ্য দিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে।

বিহারের ‘বিদেশিদের’ সংখ্যা নিয়ে কোনো জবাব দিলেন না অমিত শাহ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিহারে কত ‘বিদেশি’ পাওয়া গেল, জবাব দিতে পারল না মোদি সরকার