2025-06-17@12:26:52 GMT
إجمالي نتائج البحث: 17

«গরমক ল»:

    গরমকালে শরীর থেকে প্রচুর  পরিমাণে ঘাম ঝরে,এ কারণে  শরীরচর্চা করা বেশ কষ্টকর। গরমকালে সঠিক পদ্ধতিতে শরীরচর্চা না করলে পানিশূন্যতার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য শরীরচর্চার সময় বিশেষভাবে সতর্ক থাকা প্রয়োজন।  শরীরচর্চার সময় সুস্থ থাকতে যা করবেন- ১. গরমের দিনে যারা রোজ হাঁটতে বা দৌড়াতে যান কিংবা জগিং করেন সকালের দিকে করার চেষ্টা করুন। রোদ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির বাইরে শরীরচর্চা করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এ সময় শরীরচর্চা করলে শরীর অসুস্থ হয়ে যাবে । এ কারণে গরমের দিনে ভোরবেলায় শরীরচর্চা করাই ভালো।  ২. গরমকালে জিমে গেলে অতিরিক্ত পরিশ্রমের কোন কাজ করবেন না। নতুন কোনও ওয়ার্ক আউটের আগে অবশ্যই ট্রেনারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। নিজে নিজে কিছু না করাই স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো।  ৩. যারা একদম ভোরবেলায় শরীরচর্চা করতে পারছেন না, তারা দিনেরবেলায়...
    গরমকালে শরীর সুস্থ ও চাঙা রাখতে যে কটি ফল বিশেষভাবে উপকারী, তার মধ্যে কাঁঠাল অন্যতম। স্বাদে মিষ্টি ও পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু রসনাতৃপ্তিই করে না, শরীরের নানা উপকারেও আসে। হজমে সহায়তা থেকে শুরু করে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানো, ওজন নিয়ন্ত্রণসহ নানা কারণেই কাঁঠাল দারুণ উপকারী। প্রাকৃতিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করেকাঁঠালে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যেমন সুক্রোজ ও ফ্রুকটোজ। এই প্রাকৃতিক চিনি শরীরে তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি জোগায়। এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেটও থাকে, তাই এটি একটি দারুণ প্রাকৃতিক শক্তির উৎস, যা গ্রীষ্মকালে সক্রিয় থাকতে সহায়তা করে। আরও পড়ুন কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন২৬ এপ্রিল ২০২৩হজমশক্তি উন্নত করেঅনেকে মনে করেন কাঁঠাল খেলে হজমে সমস্যা হয়, কিন্তু কাঁঠালে প্রচুর ডায়েটারি আঁশ থাকে, যা হজমপ্রক্রিয়া ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এটি মল সহজে বের হতে সাহায্য করে, ফলে...
    আগামী ২৫ বছরের পবিত্র হজের পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে পবিত্র হজ ধীরে ধীরে বসন্ত, শীত ও শরতের মতো তুলনামূলক ‘ঠান্ডা’ মৌসুমে চলে আসবে। এতে করে  সহনীয় আবহাওয়ায় পবিত্র হজ পালন করতে পারবেন হাজিরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে পবিত্র হজ করতে হবে না তাদের। দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র হুসেইন আল কাহতানি বলেন, এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ। চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। এ কারণে বিভিন্ন মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, বলেন মুখপাত্র। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন...
    আগামী ২৫ বছরের হজ পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে সহনীয় আবহাওয়ায় হজ পালন করতে পারবেন হাজীরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে হজ করতে হবে না তাদেরকে। হুসেইন আল কাহতানি, দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র, জানিয়েছেন যে এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ।  চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, এ কারণে একেক মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, মুখপাত্র বলেন। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন এগিয়ে আসে হজের সময়সীমা। পঞ্জিকা অনুযায়ী দেখে নিন আগামী ২৫ বছরের হজের...
    প্রচণ্ড গরমে নানা ধরনের চর্মরোগে আক্রান্ত হয়ে সরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন ১১০০ থেকে ১২০০ রোগী সেবা নিতে আসছেন। এসব রোগীর মধ্যে ৯০ শতাংশই স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়ায় আক্রান্ত। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এ রোগের হার অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। লক্ষণ কী, কখন বেশি হয়স্ক্যাবিস হলে সারা শরীর চুলকায়। আঙুলের ফাঁকে, নিতম্ব, যৌনাঙ্গ, হাতের তালু, কবজি, বগল, নাভি ও কনুইয়ে চুলকানি শুরু হয়। পরে আরও বাড়তে থাকে। চুলকানি বেশি হয় রাতেই। ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ি ওঠে, যা খুব চুলকায় এবং তা থেকে পানির মতো তরল পদার্থ বের হয়। খোসপাঁচড়া সাধারণত বেশি হয় গরমকালে।অত্যন্ত ছোঁয়াচেখোসপাঁচড়া অত্যন্ত ছোঁয়াচে একটি রোগ। পরিবারের একজনের হলে অন্য সদস্যদের মধ্যেও ছড়াতে পারে। তাই রোগীসহ পরিবারের সবাইকে একসঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে। আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত কাপড়, গামছা, তোয়ালে, বিছানার চাদর,...
    বাংলার গ্রীষ্মকাল মানেই রোদ, ঘাম আর ক্লান্তি। এ সময় ভারী মেকআপ যেমন অস্বস্তিকর, তেমনি ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে। তাই গরমকালে হালকা ও ন্যাচারাল মেকআপই সবচেয়ে উপযুক্ত এবং কার্যকর। এটি যেমন চেহারায় এনে দেয় সতেজতা ও সজীবতা, তেমনি ত্বকও থাকে নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো মুক্ত। হালকা মেকআপ মানে কী হালকা মেকআপ মানে ত্বককে ঢেকে না রেখে তার প্রকৃত সৌন্দর্যকে হাইলাইট করা। এতে কভারেজ কম, কিন্তু ফিনিশ থাকে মসৃণ ও প্রাকৃতিক। স্কিন ফ্রেন্ডলি প্রসাধনী  ব্যবহার করে ন্যূনতম স্তরের সাজ, যা ত্বকে ভারী ভাব আনে না– এটিই হলো হালকা মেকআপের মূল দর্শন। মেকআপ শুরুর আগে যা করণীয়  মেকআপ শুরুর আগে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। সে ক্ষেত্রে আগে মুখে বরফ ঘষে নিলে মুখের লোমকূপে জমে থাকা ময়লা দূর হবে এবং মুখের ছিদ্রগুলো প্রশমিত...
    এখন চলছে গ্রীষ্মকাল। কোনো দিন প্রচণ্ড গরম, তো আরেক দিন তীব্র বৃষ্টি। সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতা। আবহাওয়ার এই চরম ভাবের কারণে ত্বকের ওপর প্রভাব পড়ে বেশ। এ সময় হতে পারে বিভিন্ন রকমের চর্মরোগ। এসবের মধ্যে অন্যতম বয়েল ও কারবাংকল।বয়েল ও কারবাংকল কীবয়েল ও কারবাংকল—এ দুটি শব্দের সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত নই। এগুলো একধরনের ত্বকের রোগ। সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে এগুলো হয়। স্ট্যাফাইলোকোক্কাস ব্যাকটেরিয়া মূলত এ জন্য দায়ী। বয়েল বলতে ছোট ছোট ফোড়াকে বোঝায়, যেগুলো লোম বা চুলের ফলিকল থেকে উঠে আসে। এগুলো সাধারণত খুব ব্যথা করে। ভেতরে হলুদ বা সাদা পুঁজ থাকে। এর চারপাশের ত্বক লাল হয়ে যায় ও ফুলে থাকে। বেশির ভাগ সময় কয়েক দিন পর এগুলো নিজে নিজে ফেটে যায় বা শুকিয়ে যায়। অন্যদিকে কারবাংকলে বয়েলের মতো ছোট ছোট...
    অনেকেই গরমের দিনে রেভুর শরবত খেতে পছন্দ করেন। কেউ আবার শসা ভিজিয়ে রাখা পানি। দুই পানীয়র আলাদা আলাদা ভাবে অনেক গুণ রয়েছে। বিশেষ করে গরমকালে দুই ধরনের পানীয় খেলেই উপকার পাবে। লেবুর রস দিয়ে তৈরি শরবত এবং শসা ভিজিয়ে রাখা পানি খেলে শরীরের যেসব উপকারিতা হয়- লেবুর রস মেশানো পানি শুধু গরমকাল নয়, সারাবছরই লেবুর রস মেশানো পানি বা শরবত খেলে উপকার পাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে যদি হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খান, তাহলে দূর হবে অ্যাসিডিটির সমস্যা। এছাড়াও ফ্যাট ঝরাতে এই পানীয় ওষুধের মতো কাজ করে। এর পাশাপাশি শরীরে জমে থাকা সব ধরনের দূষিত পদার্থ বা টক্সিন বের করে বডি ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে লেবুর রস মেশানো হালকা গরম পানি।  অল্প চিনি, সামান্য লবণ আর লেবুর...
    আজকাল অনেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগেন। এই ব্যথা খুব কষ্টদায়ক। ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা একবার শুরু হলে সহজে কমতে চায় না। এতে পায়ের গোঁড়ালি, হাঁটু, গাঁটেগাঁটে ব্যথা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা হলে রেডমিট, ডাল জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। কারণ এসব খাবার খেলে ব্যথা দ্রুত বাড়ে। গরমের এই সময়ে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কয়েকটি ফল রাখতে পারেন। যেমন- তরমুজ গরমকালে বাজারে প্রচুর পরিমাণে তরমুজ পাওয়া যায়। এই ফল স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন তরমুজ খেলে শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে। এমনকি শরীর কখনোই ডিহাইড্রেট হবে না। আবার শরীরের পানির ঘাটতিও পূরণ হবে। কমলালেবু ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে নিয়মিত কমলালেবু খেতে পারেন। এতে থাকা ভিটামিন...
    দিনাজপুরে রাস্তার পাশে, খালে-বিলে এবং বাড়ির আনাচে-কানাচে গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে কাঁচা-পাকা খেজুর। একসময় রাস্তার ধারে অনেক খেজুর গাছ ছিল। এখন অনেক কমে গেছে। নতুন করে খেজুর গাছের আবাদ করতে দেখা যাচ্ছে না স্থানীয়দের। তবে প্রকৃতির ভারসাম্যের জন্য ও বজ্রপাতের নিরোধক হিসেবে খেজুর গাছের আবাদ বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন তারা। বছরে দুইবার ফলন আসে খেজুর গাছে, শীতকালে মিষ্টি সুস্বাদু রস, আর গরমকালে খেজুর ফল।  এসময়ে জেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে বের হলেই চোখে পড়ছে এই কাঁচাপাকা খেজুর। এখনই অনেক খেজুরে রঙ ধরেছে। তবে এখনো খাওয়ার উপযোগী হয়নি, এখনও খেতে কষ কষ লাগছে, পাকলে তা মিষ্টি হবে। পাকলে অনেকেই এই পাকা খেজুর বাজারেও বিক্রি করবেন। এখনও প্রায় ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগবে খেজুরগুলো পাকতে।  সরকারি সড়কের...
    ভ্যাবসা গরমে শরীর খুব দ্রুত ডিহাইড্রেট হতে থাকে। এর ফলে ত্বকও উজ্জ্বলতা হারায়। তাই এসময় ত্বকের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি।  ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এ সময় নানা ধরনের ফল খেতে পারেন। গরমকালে শরীরকে হাইড্রেট রাখতে ও ত্বক উজ্জ্বল রাখতে স্বাস্থ্যের যত্ন কয়েক ধরনের ফল খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। যেমন- পাকা পেঁপে গরমের সময় প্রচুর পরিমাণে পাকা পেঁপে খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে থাকা প্যাপাইন ও এনজাইম ত্বকের জন্য খুব ভালো। এসব উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ব্রণের সমস্যাও কমায়। তরমুজ গরমকালে তরমুজ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এতে থাকা ভিটামিন সি ও লাইকোপেন ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। শরীরে পানি ঘাটতিও হবে না। এই ফলে থাকা নানা উপাদান শরীরে কোলেজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করবে। আম  গ্রীষ্মের...
    অনেক সময় ত্বকে ভিটামিন ই- এর অভাব দেখা দিলে ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ হয়ে ওঠে।  গরমকালেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুরু থেকেই তাই এ সমস্যার যত্ন নেওয়া জরুরি। এই সময়ে ত্বকের রুক্ষ, শুষ্ক ভাব এড়াতে কী করবেন  ত্বকের রুক্ষ, শুষ্ক ভাব দূর করতে চাইলে প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে পানি খেতে হবে, যাতে শরীরে ডিহাইড্রেশন না হয়।  এছাড়াও গরমকালেও যাদের ত্বক খুব রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে থাকে, তারা কয়েকটি উপকরণ ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। যেমন- অ্যালোভেরা জেল  ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা জেল খুবই উপকারী। সব মৌসুমেই এই উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা জেলে থাকা অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপকরণ ত্বকে রুক্ষ, শুষ্ক ভাব দূর করে। এর পাশাপাশি,ত্বকের সব ধরনের জ্বালা-যন্ত্রণা, র‍্যাশও কমাতে সাহায্য করে।  ওটস  গরমের সময় যাদের ত্বক খুব রুক্ষ, শুষ্ক হয়ে যায়, তারা ওটস...
    হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত হাঁটলে মানসিক চাপ কমে। ওজনও কমে। অনেকেই আছেন ঘাম হওয়ার কারণে গরমকালে হাঁটতে পছন্দ করেন না। কিন্তু শরীর সুস্থ রাখতে গরমের দিনেও নিয়মিত হাঁটা দরকার। গরমকালে যেহেতু তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এ কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে শরীরে পানির পরিমাণ কমতে থাকে। আবার বেশি রোদে হাঁটলে শরীর ক্লান্ত লাগে। বিশেষজ্ঞদের মতে,গরমকালে ভোরবেলা অর্থাৎ যখন পরিবেশ ঠান্ডা ও শীতল থাকে তখন হাঁটতে যেতে পারেন। ভোর পাঁচটা থেকে সাতটার মধ্যে হলে ভালো। এসময় সূর্যের আলো উঠলেও খুব বেশি গরম লাগবে না । শরীরে ভিটামিন ডিয়ের ঘাটতিও পূরণ হবে।  গরমের দিন ৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন। নিয়মিত হাঁটতে হাঁটতে হাঁটার সময় বাড়াতে পারেন। তারপর ধীরে ধীরে আধঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটতে পারেন। তবে বেশি ক্লান্ত লাগলে আর হাঁটবেন না। তবে...
    গরম বাড়ার সাথে সাথে শরীরে ক্লান্তিভাব বেড়ে যায়। এর ফলে কমে যায় কাজের ক্ষমতা। অনেক সময় খেতে ইচ্ছে হয় না। অনেকের পেটেও নানা সমস্যা দেখা দেয়। বেশি গরমে হঠাৎ হঠাৎ অনেকের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে থাকে।  এটি শরীরের জন্য একদমই ভালো নয়। অনেক সময় পেট ফাঁপা, ত্বকের সংক্রমণ, হজমের সমস্যার কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন। যেমন- ১. গরমকালে মসলাদার খাবার, ভাজা খাবার কিংবা জাঙ্ক ফুড, কোমল পানীয়, আইসক্রিম- এই ধরনের খাবার জন্যও শরীর অনেক সময় গরম হতে থাকে। এ কারণে এসব খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। ২. গরমকালে যতটা সম্ভব হালকা খাবার খান। খাদ্য তালিকায় সবুজ শাকসবজি, লেবু, পুদিনা পাতা, লাউ, শশা, তরমুজ, কমলা লেবু, আঙ্গুরের মতো মৌসুমি ফল যোগ করুন। এসব খাবার শরীরকে...
    প্রকৃতিতে বাড়ছে তাপমাত্রা। অনেকেই এ সময় দু-একদিনের ছুটিতে আশপাশে ঘুরতে যান। তবে গরমের সময় ঘুরতে গেলে অনেকেই অসুস্থ বোধ করেন। আবার শরীর খারাপও হতে পারে। তখন ঘোরার মজাই পুরো নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে গ্রীষ্মকালে কোথাও ঘুরতে গেলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর নজর দেয়া জরুরি। যেমন- হাইড্রেট থাকুন : গরমের দিনে ঘুরতে গেলে নিজেকে সবসময় হাইড্রেট রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। কারণ পানির অভাব হলে শরীর খারাপ লাগবে, বমি হতে পারে। বাইরে বের হলে প্রতি আধঘন্টা পর পর পানি পান করুন। সঙ্গে অবশ্যই পানির বোতল রাখবেন। ডাবের পানি, লেবু পানির মতো পানীয়ও রাখতে পারেন। এতে শরীর হাইড্রেট থাকবে। সেই সঙ্গে শরীরে শক্তিও বজায় থাকবে।  তৈলাক্ত খাবার খাবেন না : গরমে কোথাও ঘুরতে গেলে তৈলাক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে...
    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, রমজান মাসে সবাইকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের মাধ্যমে সারা দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। বিদ্যুৎ সরবরাহে গ্রাম ও শহরের মধ্যে কোনো বৈষম্য করা হবে না।আজ শুক্রবার বিকেলে সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদ এলাকায় ৬৮ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এ কথাগুলো বলেন।জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘বর্তমানে শীতকালে সারা দেশে ৯–১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকে। গরমকালে এই চাহিদা ১৭–১৮ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়। এ অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে অর্থের ব্যবস্থা করেছি। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেসব উপকরণ দরকার, যেমন গ্যাস ও কয়লার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এর সঙ্গে জনগণের সহযোগিতা পেলে আমার মনে হয়...
    বেশ কিছু বড় টিলার সন্নিবেশে গড়া পাড়ায় অন্তত ২০০ মানুষের বাস। এসব মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহারের পানির উৎস হিসেবে সেখানে আছে একটি মাত্র চাপকল। ৭ বছর আগে তিন মাসের চেষ্টায় প্রায় ৩০ ফুট গভীর একটি কূপ খনন করে তার ভেতর বসানো হয়েছে চাপকলটি। বর্ষাকালে এ চাপকলের পানিতে এখানকার মানুষের কোনোমতে চললেও গরমকাল এলেই শুরু হয় পানির তীব্র ভোগান্তি। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় ফাল্গুন-চৈত্র মাসে এই চাপকলে আর পানি পাওয়া যায় না। তখন বাধ্য হয়ে এক-দেড় কিলোমিটার দূরের জনবসতি থেকে পানি সংগ্রহ করে ব্যবহার করতে হয় পাড়াবাসীর। সুপেয় পানির এমন সংকট মিরসরাই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের ঘেড়ামারা গ্রামের আজিজনগর এলাকায়।৪ ফেব্রুয়ারি দুপুরে সরেজমিনে আজিজনগর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বড় কয়েকটি টিলার ওপর আলাদা বাড়ি করে বসতি গড়েছে অন্তত ২০০ মানুষ। এসব মানুষের...
۱