সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ বিভিন্ন অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুষ্টিয়া জেলা ও কুমারখালী কমিটির আট নেতাকে বহিষ্কার ও পাঁচজনকে শোকজ করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা শাখার এক জরুরি সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত হয়।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়া জেলা শাখার আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান ও সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বহিষ্কৃত নেতারা হলেন– কুষ্টিয়া জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক বায়েজিদ খান হিমু, সদস্য ইমরান খান রানা, কুমারখালী উপজেলা শাখার সংগঠক আতিকুল হাসান আসিফ, যুগ্ম সদস্যসচিব সাকিব হাসান সাব্বির, সদস্য রায়হান হোসেন, আপন, রাজু আহমেদ, রাতুল রায়হান।

শোকজ পাওয়া নেতারা হলেন– কুষ্টিয়া জেলা শাখার সংগঠক আশিক খান, সদস্য সাগর উদ্দিন, আমির হামজা, কুমারখালী উপজেলা শাখার সদস্যসচিব আসাদুজ্জামান খান আলী ও যুগ্ম আহ্বায়ক কাজল হোসেন। তাদের তিন দিনের মধ্যে শোকজ নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়া জেলা শাখার আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান বলেন, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় আটজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ, ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলদের সঙ্গে অসদাচরণ ও বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পাঁচজনকে শোকজ করা হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন

অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত‌্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই। 

ব‌্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ‌্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ‌্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।

আরো পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ  উদ্‌যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল। 

বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম‌্যাচে আগে ব‌্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব‌্যাটসম‌্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।

ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’। 

বিস্তারিত আসছে …

 

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ