মাঠে তাঁরা ভারতের লাখো কোটি সমর্থকের নায়ক। কিন্তু মাঠের বাইরে সেই ভারতীয় ক্রিকেটারদের ‘লাভ লাইফ’টা কেমন? চলুন জানা যাক তাঁদের প্রেম-সংসার আর বিচ্ছেদের গল্প—রোহিত শর্মা–রিতিকা সাজদেহ

ভারতের ওয়ানডে ও টেস্ট অধিনায়কের স্ত্রী রিতিকা সাজদেহ। মুম্বাইয়ের মেয়ে রিতিকা একসময় একটি ক্রীড়া ইভেন্ট ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক ছিলেন। ভারতের বিশ্বকাপজয়ী সাবেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিং ২০০৮ সালে রোহিতের সঙ্গে রিতিকার পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর থেকে রোহিতের সব খেলা দেখতে মাঠে যেতে থাকেন রিতিকা। এভাবেই একে–অপরের প্রেমে পড়েন। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে রোহিত–রিতিকা বিয়ে করেন। বর্তমানে এই দম্পতির ঘরে দুই সন্তান—মেয়ে সামাইরা (বয়স ৬ বছর ৫ মাস) ও ছেলে আহান (বয়স ৫ মাস)।

বিরাট কোহলি–আনুশকা শর্মা

ক্রিকেটের সঙ্গে বলিউডের যে দীর্ঘদিনের মেলবন্ধন, সেটারই আরেক উদাহরণ বিরাট কোহলি ও আনুশকা শর্মা। ভারতের ‘পাওয়ার কাপল’ হিসেবে পরিচিত তাঁরা। এই দম্পতিকে ‘বিরুশকা’ নামেও ডাকা হয়। ২০১৩ সালে একটি শ্যাম্পুর ব্র্যান্ডের মডেল হয়েছিলেন কোহলি ও বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা। শুটিং সেটেই তাঁদের পরিচয়। ভালো লাগা থেকে ভালোবাসা। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ইতালির ফ্লোরেন্সের তুসকানিতে তাঁরা বিয়ে করেন। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে তাঁদের ঘর আলো করে আসে কন্যাসন্তান ভামিকা, পুত্রসন্তান আকাইয়ের জন্ম গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। এমন হাই প্রোফাইল দম্পতি হওয়া সত্ত্বেও কোহলি–আনুশকা কখনো সন্তানদের মিডিয়ার সামনে আনেননি। পারিবারিক বিষয়গুলো তাঁরা গোপন রাখতেই পছন্দ করেন।

যশপ্রীত বুমরা–সঞ্জনা গণেশন

পুনের মেয়ে সঞ্জনা গণেশন পেশায় ক্রীড়া সাংবাদিক ও টিভি উপস্থাপিকা। সঞ্জনা একসময় মডেলিং করতেন। সুন্দরী প্রতিযোগিতা ‘মিস ইন্ডিয়া’র ফাইনালেও উঠেছিলেন। ভারতের তারকা ফাস্ট বোলার যশপ্রীত বুমরার সঙ্গে তাঁর পরিচয় ২০১৩ আইপিএলে। সঞ্জনাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বন্ধুত্ব হয় বুমরার। ধীরে ধীরে তা প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়। কয়েক বছর চুটিয়ে প্রেম করার পর ২০২১ সালের মার্চে তাঁরা বিয়ে করেন। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁদের পুত্রসন্তানের জন্ম হয়। নাম অঙ্গদ।

হার্দিক পান্ডিয়া–জেসমিন ওয়ালিয়া

২০২০ সালের প্রথম দিনেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুসংবাদ দেন হার্দিক পান্ডিয়া। এই তারকা অলরাউন্ডার জানান, সার্বিয়ান মডেল ও নৃত্যশিল্পী নাতাশা স্তানকোভিচের সঙ্গে তিনি বাগ্‌দান সেরেছেন। সেই বছরের মে মাসে বৈশ্বিক মহামারি করোনার সময় তাঁরা আদালতে গিয়ে খুব সাদামাটা আয়োজনে বিয়ে করেন। মাস দুয়েক পরেই তাঁদের পুত্রসন্তান অগস্ত্যর জন্ম হয়। পান্ডিয়া–নাতাশার সংসার ভালোই চলছিল। ২০২৩ সালের ফ্রেব্রুয়ারিতে রাজস্থানের উদয়পুরে দুজন ঘটা করে আবারও বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু হঠাৎ কী যে হলো! গত বছরের জুলাইয়ে দুজন পারস্পরিক সম্মতিতে বিচ্ছেদ  ঘোষণা করেন।

নাতাশার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর ব্রিটিশ গায়িকা ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব জেসমিন ওয়ালিয়ার সঙ্গে পান্ডিয়া প্রেম করছেন বলে গুঞ্জন। সর্বশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতের একাধিক ম্যাচ দুবাই স্টেডিয়ামের ভিআইপি গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন জেসমিন। উইকেট পাওয়ার পর পান্ডিয়াকে উদ্দেশ করে জেসমিনকে উড়ন্ত চুম্বন দিতেও দেখা গেছে। গুঞ্জনের শুরুটা তখন থেকেই।

এবারের আইপিএলেও পান্ডিয়ার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের ম্যাচ মাঠে বসে উপভোগ করছেন জেসমিন। শুধু কি তাই? গত ৩১ মার্চ কলকাতার নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে মুম্বাইয়ের জয়ের পর জেসমিনকে পান্ডিয়াদের টিম বাসে উঠতেও দেখা গেছে।

শুবমান গিল–সারা টেন্ডুলকার

এই মুহূর্তে আইসিসি ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ব্যাটসম্যান শুবমান গিল। তাঁর নেতৃত্বে গুজরাট টাইটানসও আইপিএল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে সারা টেন্ডুলকারের সঙ্গে গিলের সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা দীর্ঘদিনের। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায়ও দুজন একসঙ্গে ধরা পড়েছিলেন। ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম এটাও দাবি করেছিল, দুজন চুটিয়ে প্রেম করছেন। কিন্তু কিছুদিন আগে শোনা যায়, গিল–সারার সম্পর্ক নাকি ভেঙে গেছে। ইনস্টাগ্রামে নাকি একে অন্যকে ‘আনফলো’ করে দিয়েছেন।

মোহাম্মদ শামি–হাসিন জাহান

২০১২ আইপিএলের সময় মডেল হাসিন জাহানের সঙ্গে পরিচয় মোহাম্মদ শামির। শুরুতে বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। হাসিন শামির চেয়ে ১০ বছরের বড় হলেও এই মাপকাঠি তাঁদের সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। ২০১৪ সালে তাঁরা বিয়ে করেন। পরের বছর জুলাইয়ে তাঁদের কন্যাসন্তান আইরার জন্ম হয়। প্রথম দিকে সংসার নির্ঝঞ্ঝাট চললেও চার বছরের মাথায় তিক্ততা শুরু হয়। শামির বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতন ও একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কের অভিযোগ আনেন হাসিন। দুজনই বিচ্ছেদ চেয়ে আদালতে মামলা করেন। সেই মামলা এখনো ঝুলে আছে। মেয়ে আইরাকে নিয়ে ৭ বছর ধরে আলাদা থাকছেন হাসিন। তবে আদালত শামিকে স্ত্রী–কন্যার ভরণপোষণের খরচ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশ মেনে হাসিন ও আইরাকে মাসে ১ লাখ ৩০ হাজার রুপি খরচ দেন ভারতের এই তারকা পেসার।

লোকেশ রাহুল–আতিয়া শেঠি

লোকেশ রাহুল ও আতিয়া শেঠির সম্পর্কের শুরু ২০১৯ সালে। আতিয়া বিখ্যাত বলিউড অভিনেতা সুনীল শেঠির মেয়ে এবং নিজেও একজন অভিনেত্রী। কয়েক বছর প্রেমের পর ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে খান্ডালায় সুনীল শেঠির ফার্ম হাউসে ঘরোয়া এক আয়োজনে বিয়ে করেন তাঁরা। গত ২৪ মার্চ প্রথমবারের মতো বাবা–মা হয়েছেন রাহুল ও আতিয়া। কন্যাসন্তানের নাম রেখেছেন ইভারাহ।

ঋষভ পন্ত–ইশা নেগি

২০২২ সালের ডিসেম্বরে মৃত্যুকে খুব কাছ দেখেছেন ঋষভ পন্ত। ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার শিকার এই উইকেটকিপার–ব্যাটসম্যান পুরোপুরি সেরে ওঠার পর গত বছর আবার ক্রিকেটে ফিরেছেন। ২৭ কোটি রুপির পন্তই এখন আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড়। ইশা নেগি নামে এক তরুণীর সঙ্গে ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে পন্ত প্রেম করছেন। ইশা পেশায় একজন উদ্যোক্তা ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনার। মাঝে গুঞ্জন ওঠে, বলিউড অভিনেত্রী উর্বশী রাউতেলার সঙ্গে প্রেম করছেন পন্ত। তবে সেই গুঞ্জন বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। সংবাদমাধ্যমগুলোও এর কোনো সত্যতা পায়নি।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প র ম করছ ন প র ম কর র জন ম গ ঞ জন বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

আসামি না হয়েও স্বেচ্ছায় কারাগারে যাওয়া সেই যুবক প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামে মাদকের একটি মামলায় আসামি সেজে আদালতে আত্মসমর্পণের পর কারাগারে যাওয়া এক যুবককে জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখিয়েছেন আদালত। তাঁর নাম মো. রাকিব। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন মাহমুদ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। কারা কর্তৃপক্ষ বলছে, ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে প্রকৃত আসামি মো. সুমনের হয়ে আদালতে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেন রাকিব। আদালতের আদেশে ১ জুলাই থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে আটক রাকিবকে জালিয়াতি ও প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেন। আসামিকে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।

আদালত সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ৩১ আগস্ট নগরের আকবর শাহ থানার কৈবল্যধাম এলাকায় একটি পিকআপ ভ্যানে অভিযান চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে র‌্যাব, যার মূল্য ৪ লাখ টাকা। ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করা হয় গাড়িচালক রাহাত ইসলামকে। পালিয়ে যান চালকের সহকারী (হেলপার) মো. সুমন। এ ঘটনায় র‌্যাব কর্মকর্তা বাদী হয়ে আকবর শাহ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। তদন্ত শেষে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এতে রাহাত ইসলাম ও মো. সুমনকে আসামি করা হয়।

আদালত পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করে পলাতক আসামি সুমনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরই মধ্যে সুমনের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার পূর্বধলা এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। বিষয়টি জানতে পেরে সুমন নিজেকে কারামুক্ত রাখতে তাঁর পরিবর্তে নোয়াখালীর রাকিবকে আদালতে আত্মসমর্পণ করায় ১ জুলাই। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তফা শুনানি শেষে আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। সুমনের হয়ে রাকিব আত্মসমর্পণের সময় তাঁর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ওয়াহিদ মুরাদ।

আদালতে একজনের পরিবর্তে আরেকজন আত্মসমর্পণের বিষয়টি ধরা না পড়লেও কারাগারে গিয়ে ধরা পড়ে। জাতীয় পরিচয়পত্রের ডেটাবেজে (তথ্যভান্ডার) ভোটারদের আঙুলের ছাপ সংরক্ষিত আছে। এ পদ্ধতিকে বলা হয় ফিঙ্গারপ্রিন্ট আইডেনটিফিকেশন অ্যান্ড ভেরিফিকেশন সিস্টেম। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করে চট্টগ্রাম কারা কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে আঙুলের ছাপে ধরা পড়েছে অনেক বন্দীর আসল পরিচয়। এসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি মাসের জুলাই পর্যন্ত আত্মসমর্পণ করে জালিয়াতির মাধ্যমে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আসা ১৬ জনের আঙুলের ছাপে শনাক্ত করা হয়।

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক মো. ইকবাল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, আদালত থেকে কারাগারে আসা প্রত্যেক নতুন আসামির আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়। সেখানে আসামির জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা আসল পরিচয় উঠে আসে। ইকবাল হোসেন আরও বলেন, ‘সুমনের হয়ে কারাগারে আসা রাকিব স্বীকার করেছেন তিনি মাদক মামলার প্রকৃত আসামি নন। ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে তিনি সুমন সেজেছেন। তাঁকে বলা হয়েছে, দ্রুত কারাগার থেকে ছাড়িয়ে নেওয়া হবে। তাই তিনি রাজি হয়েছেন। বিষয়টি চিঠি দিয়ে আদালতকে জানানো হয়েছে।’

আরও পড়ুনচট্টগ্রামে ‘আয়নাবাজি’, ধরা পড়েছে আঙুলের ছাপে০৮ নভেম্বর ২০২৩

কারাগার থেকে চিঠি পাওয়ার পর মামলা করার নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মিজানুর রহমান। একই সঙ্গে আসামিকে আত্মসমর্পণকারী আইনজীবী ওয়াহিদ মুরাদের কাছে কারণ ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত। আদালতের প্রসিকিউশন শাখার আকবর শাহ থানার জিআরও সাইদুর রহমান বাদী হয়ে গত রোববার রাতে নগরের কোতোয়ালি থানায় প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। মামলায় মো. রাকিব ও মো. সুমনকে আসামি করা হয়। সুমন এখনো পলাতক।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কলকাতায় বাংলাদেশি অভিনেত্রী গ্রেপ্তার , দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের
  • কলকাতায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশি অভিনেত্রী
  • ওভালে টস হেরে ব্যাটিংয়ে ভারত, একাদশে চার পরিবর্তন
  • কর্মস্থলে অনুপস্থিত, পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতি বরখাস্ত
  • গণপূর্ত অধিদপ্তরের ৫ প্রকৌশলী ও স্থাপত্য অধিদপ্তরের স্থপতি বরখাস্
  • মুক্তিপণ দিয়েও পাঁচ মাস ধরে ১৪ তরুণের খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা
  • দলবদলের বাজারে চেলসিই রাজা, শীর্ষ দশে আর কারা
  • গাজায় হামলার নিন্দা জানালেও ইসরায়েলের সঙ্গে কেন বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে এসব দেশ
  • গাজায় নিহতের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়ালো
  • আসামি না হয়েও স্বেচ্ছায় কারাগারে যাওয়া সেই যুবক প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার