টানা দুই জয়ের পর এবার হার বাংলাদেশের যুবাদের
Published: 31st, July 2025 GMT
হলো না তিনে তিন। জিম্বাবুয়েতে চলমান ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা দুই জয়ের পর আজ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ। বাজে ব্যাটিংয়ের খেসারতে দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। টানা দুই জয়ের পর হারে পয়েন্ট টেবিলে এখন দুইয়ে নেমে গেছে বাংলাদেশের যুবারা।
আজ হারারেতে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২২ রানে দুই উইকেট হারিয়ে শুরুতেই চাপে পড়ে বাংলাদেশের যুবারা। এরপর রিজন হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে ওই চাপ সামলে নেওয়ার চেষ্টা করেন অধিনায়ক আজিজুল হাকিম। ৩৮ বলে ১৭ রান করে রিজন আউট হয়ে গেলেও হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন আজিজুল।
তবে অধিনায়কের ইনিংসও খুব লম্বা হয়নি। ৮১ বলে ৫৯ রান করে জ্যাসন রোলেসের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি। তাঁর বিদায়ের পর বাংলাদেশের ব্যাটিংও ভেঙে পড়ে। ৫৮ রানে শেষ ৬ উইকেট হারায় তাঁরা। এর মাঝে একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা কালাম সিদ্দিকী ৬১ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৪৪.
রান তাড়ায় নামা দক্ষিণ আফ্রিকার যুবাদেরও শুরুতে ধাক্কা দিয়েছিলেন আল ফাহাদ। ১৫ বলে ৬ রান করা জুরিখ ভ্যান স্কাল্কউইক এই পেসারের বলে ক্যাচ দেন রিফাত বেগের হাতে। তবে এরপর আরমান ম্যানাকের সঙ্গে ৫৫ রানের জুটি গড়েন মোহাম্মদ বুলবুলিয়া।
ফিফটি করেন অধিনায়ক আজিজুল হাকিমউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ভাড়া বাসায় একা থাকতেন বৃদ্ধা, তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গা শহরের দক্ষিণ কবরস্থান পাড়ায় বাসা থেকে গুলশান আরা চমন (৬৫) নামে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করছে পুলিশ। তিনি ঝিনাইদহের শৈলকুপার উপজেলার দামুদহ গ্রামের মৃত আবুক কাশেমের স্ত্রী।
আজ সোমবার ( ১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরো পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকা ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ, নদীতে মিলল লাশ
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, শয়ন কক্ষের মেঝে থেকে গুলশান আরা চমনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘরের ভেতর থেকে দরজা লাগনো ছিল। চমন হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাড়ির মালিকের স্ত্রী রেহেনা খাতুন বলেন, ‘‘দীর্ঘ সাত বছর বাসা ভাড়া নিয়ে চমন একাই বসবাস করছিলেন। তিন মাস আগে তিনি স্ট্রোক করলে তাকে উদ্ধার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাকে পরামর্শ দেওয়া, ঘরের দরজা খোলা রেখে ঘুমাতে। যেন প্রয়োজনে সাহায্য করতে যায়। কিন্তু উনি দরজা দিয়ে ঘুমাতেন।’’
বাসা থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকলে তিনি পুলিশে খবর দেন।
গুলশান আরা চমনের ছোট বোন খুশি বলেন, ‘‘গত বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) চমনকে সঙ্গে নিয়ে বাজার করে তাকে বাড়ি রেখে যাই। এরপর তার সঙ্গে আর যোগাযোগ হয়নি।’’
ঢাকা/মামুন/বকুল