ধামরাইয়ে ইনসেপটা ফার্মায় অগ্নিকাণ্ড
Published: 19th, October 2025 GMT
ঢাকার ধামরাইয়ে ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানার একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বারবাড়িয়া এলাকায় অবস্থিত কারখানাটির ৯ নম্বর ভবনের চতুর্থ তলায় আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, সন্ধ্যার দিকে ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালসের ৯ নম্বর ভবনের চতুর্থ তলায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে। ধামরাই ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরো পড়ুন:
১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রামের পোশাক কারখানার আগুন
ঘাটাইলে সুতার মিলে অগ্নিকাণ্ড
ধামরাই ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার সোহেল রানা বলেন, “বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে কারখানার আইপিএস ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। তদন্তের পর এ তথ্য জানা যাবে। কেউ গুরুতর আহত হয়নি।”
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালসের কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
টেকনাফে পাচারকারীর আস্তানা থেকে ৭ নারী-পুরুষ উদ্ধার, আটক ৩
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়ার গহিন পাহাড়ে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ৭ নারী-পুরুষকে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে তাঁদের ওই আস্তানায় নিয়ে আসা হয়েছিল। গতকাল রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাচারের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে একটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের মারিশবুনিয়া গ্রামের আবদুর রহমান (৩২), হামিদ হোসেন (২৮) এবং পার্শ্ববর্তী বড় ডেইল গ্রামের হেলাল উদ্দীন (৩০)।
অভিযানের বিষয়ে আজ সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে কোস্টগার্ড। টেকনাফের কেরনতলীতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অভিযানের বিস্তারিত তুলে ধরেন লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সালাউদ্দিন রশিদ তানভীর। তিনি বলেন, পুরুষদের চাকরি এবং নারীদের বিয়ের আশ্বাসে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের জন্য বাহারছড়ার ওই আস্তানায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁদের আটকে রেখে টাকা আদায়ের চেষ্টা চলছিল। উদ্ধার হওয়া সবার বাড়ি উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং এলাকায়।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সালাউদ্দিন রশিদ তানভীর বলেন, অভিযানে জব্দ হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র এবং আটক ব্যক্তিদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। ভবিষ্যতেও সাগরপথে মানব পাচার রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।