৫ সিনেমার আয় ১ হাজার ৩০০ কোটি, রাশমিকাকে থামাবে কে
Published: 8th, December 2025 GMT
২০২৫ সাল রাশমিকা মন্দানার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় ও সাফল্যমণ্ডিত বছর। ভিকি কৌশলের বিপরীতে ব্লকবাস্টার ‘ছাবা’ থেকে শুরু করে সামালোচকদের কাছে প্রশংসিত ‘দ্য গার্লফ্রেন্ড’ দিয়ে বছর শেষ করেছেন রাশমিকা। পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার ছবিতে কাজ করে এই বছরে নিজেকে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। সম্প্রতি দ্য হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক অন্তরঙ্গ আড্ডায় রাশমিকা জানান তাঁর সাফল্যের গল্প।
অভিনয়ের পথে আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাওয়া
রাশমিকা বলেন, ৯ বছর ধরে তিনি সব সময় মনে করতেন, নিজেকে প্রমাণ করতেই হবে। আর ‘দ্য গার্লফ্রেন্ড’ সিনেমায় ভুমা দেবীর চরিত্র সেই চাপ থেকে তাঁকে মুক্তি দিয়েছে। ‘এই চরিত্রটা করতে গিয়ে প্রথমবার মনে হয়েছে, ঠিক আছে, আমি পারছি,’ বলেন তিনি। রাশমিকার ক্যারিয়ারে ‘অ্যানিমেল’ আর ‘দ্য গার্লফ্রেন্ড’ দুটি সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী ছবি। তাই স্বাভাবিকভাবে ওঠে আসে সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রশ্ন। রাশমিকার উত্তর সোজা, ‘প্রতিটি ছবির গল্প আলাদা। “অ্যানিমেল” একজন খ্যাপাটে মানুষকে কেন্দ্র করে বানানো একটি পুরোপুরি বাণিজ্যিক সিনেমা আর “দ্য গার্লফ্রেন্ড” এক দ্বিধাগ্রস্ত নারীর নিজেকে খুঁজে পাওয়ার যাত্রা। দুটোই থাকা জরুরি, কারণ দুটোই বাস্তব।’
রাশমিকা জোর দিয়ে বলেন, এমনকি ‘অ্যানিমেল’ সিনেমা নিয়ে নানা সমালোচনা হলেও তাঁর করা ‘গীতাঞ্জলি’ চরিত্রটি কোনোভাবেই দুর্বল ছিল না। ‘সে নিজের অবস্থান জানত, সে প্রতিবাদ করেছে,’ বলেন রাশমিকা। অভিনেত্রীর মতে, প্রায় সব ছবিতেই তিনি শক্তিশালী নারী চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
‘দ্য গার্লফ্রেন্ড’ সিনেমায় রাশমিকা। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: চর ত র
এছাড়াও পড়ুন:
মোহাম্মদপুরে বাসা থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বাসা থেকে মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
সেকশন: বাংলাদেশ
ট্যাগ:
মেটা:
সোশ্যাল ও এক্সসার্প্ট:
র ছবি দেন
রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার একটি বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁদের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতেরা হলেন, মা লায়লা আফরোজ ও মেয়ে নাফিসা নাওয়াল বিনতে আজিজ। নাফিসা প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। নাফিসার বাবা আজিজুল ইসলাম পলাশ ঢাকার একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, আজিজুল ইসলাম সকালে স্কুলে গিয়েছিলেন। তিনি সাড়ে ১১টার দিকে বাসায় আসেন। বাইরে থেকে দরজা খুলে ভেতর ঢুকে পুরো বাসা রক্তাক্ত দেখতে পান। প্রথমে মেয়ের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান তিনি। পরে রান্নাঘরে গিয়ে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন তাঁর স্ত্রী। বাসায় একজন গৃহকর্মী সকালে কাজ করতে আসেন। তবে আজকে তিনি কাজ করতে এসেছিলেন কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলে তদন্তের কাজ করছেন।
মা-মেয়ের লাশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়েছে।