2025-07-31@04:01:33 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9

«ল জবন ত»:

    ভারতীয় বাংলা সিনেমার দর্শকপ্রিয় প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চ্যাটার্জি। কিছুদিন আগে তার কন্যা সাইনা চ্যাটার্জি ডল অভিনয়ে পা রেখেছে। স্টার জলসার ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ ধারাবাহিকের মাধ্যমে তার অভিনয়ে অভিষেক ঘটে।  এবার ‘কনে দেখা আলো’ ধারাবাহিকে ‘লাজবন্তী’ চরিত্রে অভিনয় করছেন। শহুরে বনলতা আর গ্রামের ‘লাজবন্তী’ এর জীবন রাতারাতি বদলে যায়। এতে লাল টুকটুকে বেনারসিতে বধূবেশে দেখা গেল সাইনাকে। এ নিয়ে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছে এই অভিনেত্রী।  অভিষেক-সংযুক্তা চ্যাটার্জি দম্পতির কন্যা সাইনা চ্যাটার্জি ডল বলেন, “নিজেকে এমন রূপে দেখতে খুব ভালো লাগছে আমারও। লাজবন্তী একদিকে যেমন খুব সরল, সাদাসিধে মেয়ে। তেমনই অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাবের। সকলকে একসঙ্গে নিয়ে চলতে পছন্দ করে। ওর মন এতটাই ভালো যে দর্শকও ভালোবাসতে বাধ্য। খুব সাধারণ জীবনযাপন করতে ভালোবাসে।”  আরো পড়ুন: আমাকে বিব্রত-বিরক্ত...
    সাঁতার কেটে রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদ পার হতে গিয়ে দীপেন চাকমা নামের এক স্কুলছাত্র নিখোঁজ হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাঙামাটি শহরের রাজবাড়ি ঘাট এলাকায় সাঁতার কেটে হ্রদ পার হতে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। এরপর ডুবুরি দল তার সন্ধানে হ্রদে অভিযান চালালেও তাকে উদ্ধার করা যায়নি। নিখোঁজ দীপেন রাঙামাটির রাজদ্বীপ গ্রামের মহেশ্বর চাকমার ছেলে ও রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ১০ দশম শ্রেণির ছাত্র।দীপেনের স্বজন ও সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ সকালে দুই বন্ধুর সঙ্গে রাজবন বিহারে যায় দীপেন চাকমা। পরে বেলা ১১টার দিকে বনবিহার ঘাট থেকে রাজবাড়ি ঘাটে সাঁতার কেটে পার হওয়ার চেষ্টা করে তারা। এ সময় তার দুই বন্ধু পার হতে পারলেও দীপেন চাকমা তলিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন প্রথমে জাল ফেলে উদ্ধারের চেষ্টা করে। পরে বেলা...
    পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, “আমাদের দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ও আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে চায় সরকার।” তিনি বলেন, “আমাদের সরকার ক্ষতিকর ও দুষ্টচক্রের শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চায়। সরকার দেশের সম্পদ বিনষ্ট রোধ ও ব্যাপক অপচয় রোধসহ উন্নয়ন কাজ অব্যাহতভাবে চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর।” শুক্রবার (৯ মে) রাঙামাটি জেলা সদরের রাজবন বিহার কমপ্লেক্স ভবনে বৈশাখী পূর্ণিমার ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ধর্মীয় উপাসকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন পার্বত্য উপদেষ্টা। আরো পড়ুন: আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি: যমুনার সামনে তৈরি হচ্ছে মঞ্চ বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, “সৎকর্ম যারা করেন ও কীর্তিমান তাদের  মৃত্যু নাই। আমরা সৎকর্ম করব, পরজীবনে অবশ্যই শান্তি ভোগ করব। একজন মানুষের...
    পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, সরকার দেশের সম্পদ বিনষ্ট রোধ ও ব্যাপক অপচয় রোধসহ উন্নয়ন কাজ অব্যাহতভাবে চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। শুক্রবার রাঙ্গামাটি জেলা সদরের রাজবন বিহার কমপ্লেক্স ভবনে বৈশাখী পূর্ণিমার ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ধর্মীয় উপাসকগণের উদ্দেশ্যে তিনি এই কথা বলেন। সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, সরকার দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ও আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে চায়। তিনি বলেন, আমাদের সরকার ক্ষতিকর ও দুষ্টচক্রের শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চায়। উপদেষ্টা আরো বলেন, যারা সৎকর্ম  করেন ও কীর্তিমান তাদের মৃত্যু নাই। আমরা সৎকর্ম করব, পরজীবনে অবশ্যই শান্তি ভোগ করবো। একজন মানুষের জন্ম, জ্ঞান-প্রজ্ঞা ও মৃত্যু তখনই সার্থক হয়, যখন বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সকল প্রাণীর মঙ্গলের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করা হয়। ধর্মীয় উৎসবে সদ্যপ্রয়াত নবারুণ চাকমার বিদেহী আত্মার শান্তি...
    আজ ২৪ এপ্রিল। ১৯৫০ সালের এই দিনে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের খাপড়া ওয়ার্ডে আরও ছয় রাজবন্দীর সঙ্গে গুলিতে শহীদ হন কমরেড কম্পরাম সিংহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ৬৩ বছর। তাঁর বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর পাড়িয়া শালডাঙ্গা গ্রামে। সেই গ্রামে এখনো রয়েছে তাঁর বাড়ি। যে ঘরে ঘুমাতেন, সেই ঘর এখনো আছে। ছোট্ট মাটির ঘর। বাড়িতে ধানের যে গোলা ছিল, এখনো আছে। দুই বছর আগে বাড়ির পাশে তাঁর নামে একটি স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। সব দেখে মনে হলো, কমরেড কম্পরাম সিংহ এখনো আছেন। তাঁর শোবার ঘর, ধানের গোলা, স্মৃতি কমপ্লেক্স সেই সাক্ষ্যই দিচ্ছে।১৯৪০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ঠাকুরগাঁওয়ের লাহিড়ী হাটে জমিদারদের স্বেচ্ছাচারমূলক তোলা আদায়ের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলনের নেতা ছিলেন কম্পরাম সিংহ, যেটি পরিচিত ছিল তোলাবাটি আন্দোলন নামে। সেবার গ্রেপ্তার হয়ে...
    বাড়ির উঠানে পাতা প্লাস্টিকের বস্তা ও পাটি। সংসারের কাজ সামলে সেখানে এসে বসেছেন কয়েকজন নারী। সুখ–দুঃখের গল্প করছিলেন। সঙ্গে সুই–সুতা দিয়ে নকশা তুলছিলেন টুপিতে। প্রত্যন্ত গ্রামের নারীদের বানানো এই টুপি যায় মধ্যপ্রাচ্যে। বিনিময়ে দেশে আসে কোটি কোটি টাকা।এই দৃশ্য নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার খাজুর ইউনিয়নের মধুবন গ্রামের। উপজেলার খোসালপুর, ডাঙ্গাপাড়া, ঘোষপাড়া, কুঞ্জবন গ্রামেও একই দৃশ্যের দেখা মেলে। ব্যবসায়ীদের তথ্য, জেলার মহাদেবপুর, মান্দা, নিয়ামতপুর, বদলগাছী ও সদর উপজেলার ৮০ থেকে ৯০টি গ্রামের প্রায় ৫০ হাজার নারী টুপি বানানোর কাজের সঙ্গে যুক্ত। সারা বছর টুপি সেলাইয়ের কাজ চললেও পবিত্র রমজান ও দুই ঈদ সামনে রেখে ব্যস্ততা বেড়ে যায়। টুপি বিক্রি করে বছরে প্রায় ১০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। এর মধ্যে শুধু রমজান মাসেই ৫০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়।নওগাঁর টুপি যায় মধ্যপ্রাচ্যের...
    মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীতে অভিযানে গিয়ে বিজিবির ৩৩ জন সদস্য নিখোঁজের বিষয়টি গুজবনির্ভর অপপ্রচার। শনিবার রাত ১১টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়ে এই কথা জানানো হয়। বিজিবি জানিয়েছে, ‘বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যে গত দুই দিন হয় ৩৩ জন বিজিবি সদস্য নাফ নদীতে মিশনে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। গুজবনির্ভর এই অপপ্রচারে বিজিবির দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত এই তথ্যটি ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’শুক্রবারের ওই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বিজিবি বলেছে, শুক্রবার ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফে শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়া ঘাটের কাছ দিয়ে রোহিঙ্গাদের একটি নৌকা অবৈধভাবে সাগরপথে বাংলাদেশে আসছিল। পথে প্রবল স্রোতে নৌকাটি উল্টে যায়। খবর পেয়ে সৈকতের পাশে কর্তব্যরত বিজিবি সদস্যরা তৎক্ষণাৎ স্থানীয় জেলেদের সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। তাঁরা ২৪ জন রোহিঙ্গাকে জীবিত উদ্ধার করেন। উদ্ধারকাজ...
    বিশেষ ধরনের গাছ ও বন সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন বন অধিদপ্তর। এ জন্য জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ও কুঞ্জবন ঘোষণার আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্যসহ সম্ভব হলে বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের স্পষ্ট ছবিসহ আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় আবেদন পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া ডাকযোগে আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: প্রধান বন সংরক্ষক, বন অধিদপ্তর, বন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা।আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘স্মারক বৃক্ষ’ হলো যেসব বৃক্ষের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত মূল্য রয়েছে, এরূপ ঐতিহ্যবাহী বৃক্ষ বা পুরোনো দেশীয় উদ্ভিদ বা শতবর্ষী বৃক্ষ। ‘পবিত্র বৃক্ষ’...
    সারাদেশে বিশেষ ধরনের গাছ ও বন সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে, জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ এবং কুঞ্জবন ঘোষণার আবেদন আহ্বান জানানিয়েছে বন অধিদপ্তর। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২-এর ধারা ২৩ (১) অনুযায়ী এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “প্রয়োজনীয় তথ্যসহ সম্ভব হলে বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের স্পষ্ট ছবিসহ আবেদন আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে [email protected] ইমেইলে পাঠানোর অনুরোধ করা হচ্ছে।“ ডাকে আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: প্রধান বন সংরক্ষক, বন অধিদপ্তর, বন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭ । • ‘স্মারক বৃক্ষ’ হল যে সব গাছের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত মূল্য রয়েছে এ ধরনের ঐতিহ্যবাহী বৃক্ষ বা পুরাতন বয়স্ক দেশীয় উদ্ভিদ বা শতবর্ষী বৃক্ষকে বলা হচ্ছে...
۱