গোপালগঞ্জে দিদার হত্যা মামলায় ২ আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
Published: 15th, January 2025 GMT
গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা মামলায় দুই আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে তাদেরকে আদালতদের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে জেলা শহর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গোপালগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) মির সাজেদুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও বর্ণি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান খালিদ হোসেন এবং গোপালগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিহাদ খান।
ওসি মির সাজেদুর রহমান জানান, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা মামলার সন্দেহভাজন আসামিরা শহরের অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। এসময় জেলা শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও বর্ণি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান খালিদ হোসেন এবং গোপালগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিহাদ খানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
তিনি আরো বলেন, “আজ বুধবার দুপুরে ব্যাপক পুলিশী পাহারায় গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদেরকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।”
ঢাকা/বাদল/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ প লগঞ জ আওয় ম
এছাড়াও পড়ুন:
যে সরকার মামলা প্রত্যাহার করেছে, তাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছি, এটা অবিশ্বাস্য: আদালতে শওকত মাহমুদ
সরকার উৎখাতে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে মিলে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে রমনা মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব শওকত মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ডের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। রিমান্ড শুনানিতে আদালতকে শওকত মাহমুদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে হওয়া ৭০ মামলার ৬০টি প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে সরকার (অন্তবর্তী সরকার) আমাদের মামলা প্রত্যাহার করেছে, তাকে উৎখাতের জন্য ষড়যন্ত্র করেছি? এটা আমার জন্য অবিশ্বাস্য মনে হয়।’
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা আক্তার আন্নার আদালতে বৃহস্পতিবার রিমান্ড আবেদন শুনানির সময় তিনি এই কথা বলেন।
গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয় এবং তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ৭ ডিসেম্বর এই মামলায় শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আজ রিমান্ড শুনানির জন্য শওকত মাহমুদকে আদালতে এনে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাজতখানায় রাখা হয়। দেড় ঘণ্টা পর তাঁকে সিএমএম আদালতে ওঠানো হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে নেওয়া হচ্ছে শওকত মাহমুদ। ১১ ডিসেম্বর