টস জিতে বোলিংয়ে পাকিস্তান, একাদশে যারা
Published: 19th, February 2025 GMT
করাচিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। প্রথমে ব্যাট করবে নিউজিল্যান্ড।
শুরুতে বোলিং করা পাকিস্তানের অধিনায়ক রিজওয়ানের জন্য ছিল সহজ সিদ্ধান্ত। ঘরের মাঠে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলেছেন তারা। সেখানেই প্রমাণ হয়েছে করাচিতে রান তাড়া করা সহজ। কারণ দ্বিতীয় ইনিংসে থাকবে শিশিরের প্রভাব।
বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে ওটাকেই কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক মিশেল স্যান্টনার জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ইনিংসে শিশিরের প্রভাব থাকবে। যা করার ব্যাট হাতে প্রথম ইনিংসেই তাই করতে হবে।
পাকিস্তানের একাদশ: ফখর জামান, বাবর আজম, সূদ শাকিল, মোহাম্মদ রিজওয়ান, সালমান আঘা, তাইয়িব তাহির, খুলদীল শাহ, শাহিন আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হ্যারিস রউফ, আবরার আহমেদ।
নিউজিল্যান্ডের একাদশ: ডেভন কনওয়ে, উইল ইয়ং, কেন উইলিয়ামসন, ড্যারেল মিশেল, টম ল্যাথাম, গ্লেন ফিলিপস, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মিশেল স্যান্টনার, নাথান স্মিথ, ম্যাট হেনরি, উইলিয়ামস ওরোরকি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প ক স ত ন ক র ক ট দল
এছাড়াও পড়ুন:
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য ৩ চিকিৎসকের
মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চতুর্থ দিনের মতো সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
এ দিন শিশুকে চিকিৎসা প্রদানকারী তিন চিকিৎসক সাক্ষ্য দেন। তারা হলেন– মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ডা. সোহাস হালদার, নাকিবা সুলতানা এবং ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডা. ইসরাত জাহান। তারা সবাই শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছিল মর্মে সাক্ষ্য প্রদান করেন।
এর আগে সকালে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মামলার ৪ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি মনিরুল ইসলাম মুকুল জানান, বিগত চার কার্যদিবস একটানা সাক্ষ্য গ্রহণ চলেছে। এ নিয়ে মোট ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় মোট ৩৭ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। আগামী রোববার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাদে অন্য সব সাক্ষী সাক্ষ্য দেবেন। বুধবার আসামিপক্ষের আইনজীবী স্বাধীনভাবে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। তিনি আদালতে আসামিরা নির্দোষ বলে যুক্তি উপস্থাপন করেন। আসামিরাও নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন।
বেড়াতে এসে ৬ মার্চ রাতে মাগুরা সদরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুর হিটু শেখের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয় ৮ বছরের শিশুটি। এই ধর্ষণের ঘটনা দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে ঢাকা সিএমএইচে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। ১৩ মার্চ শিশুটি সেখানে মারা যায়। এ ঘটনায় শিশুটির মা আয়েশা আক্তার বড় মেয়ের শ্বশুর হিটু শেখসহ চারজনকে আসামি করে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। রিমান্ডে হিটু শেখ ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।