বিয়ের পর ধর্ম পরিবর্তন নিয়ে কোনো চাপ ছিল না: সোনাক্ষী
Published: 28th, February 2025 GMT
গত বছর অভিনেতা জহির ইকবালকে ধুমধাম করে বিয়ে করেছিলেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা। বিয়ের পর থেকে নানা বিরূপ মন্তব্যের মুখে পড়তে হয়েছে সোনাক্ষীকে। বিয়ের পর ধর্ম পরিবর্তন নিয়েও নানা প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে তাঁকে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন অভিনেত্রী।
সোনাক্ষী আর জহির বলিউডের সুখী দম্পতিদের অন্যতম, তা তাঁদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় চোখ রাখলেই বোঝা যায়। এই জুটির নানা রঙিন ও ভালোবাসামাখা ছবি ছড়িয়ে আছে তাঁদের ইনস্টার পাতায়।
সোনাক্ষী ভারতীয় হিন্দু পরিবারের মেয়ে, আর জহির মুসলমান সম্প্রদায়ের ছেলে। তাই তাঁদের বিয়েকে ঘিরে নানান প্রশ্ন উঠেছিল। এমনও শোনা গেছে, সোনাক্ষীর বাবা প্রবীণ অভিনেতা, রাজনীতিবিদ শত্রুঘ্ন সিনহার এই বিয়েতে প্রবল আপত্তি ছিল। যদিও তিনি তাঁর একমাত্র মেয়ের বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। আর বেশ ধুমধাম করেই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন শত্রুঘ্ন। আরও গুঞ্জন ছিল যে বিয়ের পর ধর্ম পরিবর্তনের জন্য সোনাক্ষীর ওপর চাপ দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুনবিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন সোনাক্ষী সিনহা২৩ জুন ২০২৪সোনাক্ষী সিনহা ও জহির ইকবাল.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব য় র পর
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।