ডেমরায় বাসা থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার
Published: 31st, March 2025 GMT
রাজধানীর ডেমরা এলাকা থেকে মাহফুজা আক্তার (৪৮) নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য মাহফুজার মরদেহ রাখা হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম।
পুলিশ কর্মকর্তা শাহ আলম প্রথম আলোকে বলেন, ডেমরার বাঁশেরপুলের একটি বাসা থেকে মাহফুজা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের আগে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব নয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি খুন হয়েছেন।
মাহফুজা আক্তারের ছোট বোন মাকসুদা হক দাবি করেন, ১০ বছর আগে তাঁর বোনের স্বামী মারা যান। মারা যাওয়ার আগে ডেমরার বাড়িটি লিখে দিয়ে যান তাঁর ভগ্নিপতি। তাঁর বোন ডেমরার ওই বাড়িতে থাকতেন। এ নিয়ে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের ক্ষোভ ছিল। এর বিরোধের জের ধরে তাঁর বোনকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেন মাকসুদা।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।