চট্টগ্রাম নগরীর ইপিজেডে ‘এক্সেল শো’ নামে জুতা তৈরির কারখানায় ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। আজ শনিবার দুপুরে নগরীর ইপিজেড মোড়ে আধাঘণ্টার মতো সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করায় সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।  

চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মো.

সোলাইমান জানান, ‘এক্সেল শো’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান তাদের ৪০ শ্রমিককে চাকরি থেকে অব্যহতি দিয়ে নোটিশ দেয়। এ শ্রমিকরা অন্যদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন বলে মালিকপক্ষ আমাদের জানিয়েছেন। তারা অন্য সহকর্মী শ্রমিকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন। তাদের সব পাওনা মিটিয়ে তাদের চাকরিচ্যুত করা হলেও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। তারা ২০ মিনিটের মতো রাস্তা অবরোধ করলেও পুলিশ তাদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। আমরা এক্সেল শো প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি। এ সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সড়ক অবর ধ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ