আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতদের জন্য ৪০৫ কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। 

সোমবার বিকেল ৩টায় জাতীয় বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

এসময় তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস ও স্মৃতি সংরক্ষণ, গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার এবং আহত ছাত্র-জনতার পুনর্বাসনসহ গণঅভ্যুত্থানের আদর্শ ও চেতনাকে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শীঘ্রই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের পরিবার এবং আহতদের জন্য ভাতা প্রদানের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। এছাড়া, তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস ও স্মৃতি সংরক্ষণ, গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার এবং আহত ছাত্র-জনতার পুনর্বাসনসহ গণঅভ্যুত্থানের আদর্শ ও চেতনাকে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শীঘ্রই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের পরিবার এবং আহতদের জন্য ভাতা প্রদানের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। এছাড়া, তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার এবং আহতদের জন্য ৪০৫ কোটি ২০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করছি। 

সোমবার বিকেল ৩টায় জাতীয় বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড.

সালেহউদ্দিন আহমেদ। এটি দেশের ৫৪তম বাজেট এবং অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট। প্রতিবছর জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করা হলেও এবার সংসদ না থাকায় তা ঘোষণা করা হচ্ছে বেতার-টেলিভিশনের মাধ্যমে। এবারের বাজেটের সম্ভাব্য আকার ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। যা গত অর্থ বছরের তুলনায় সাত হাজার কোটি টাকা কম। 

এর আগে আজ দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব জ ট ২০২৫ ২৬ গণঅভ য ত থ ন আহত জ ল ই গণঅভ য ত থ ন র আহতদ র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

ত্রাণ সংগ্রহকারীদের মাথা ও বুক লক্ষ্য করে গুলি করছে ইসরায়েলি বাহিনী

ত্রাণ বিতরণের নামে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের পাখির মতো গুলি করে মারছে ইসরায়েলি বাহিনী। ত্রাণ সংগ্রহ করতে যাওয়া ব্যক্তিদের সুনির্দিষ্টভাবে মাথা ও বুক লক্ষ্য করে গুলি করা হচ্ছে। মঙ্গলবার আল-জাজিরা অনলাইন এ তথ্য জানিয়েছে।

বেসামরিক প্রতিরক্ষা দলগুলো ফিলিস্তিনিদের জন্য খাবার বিতরণ কেন্দ্রগুলোকে মৃত্যুর ফাঁদ হিসেবে বর্ণনা করেছে। ইসরায়েলি বাহিনী রাফার পশ্চিমাঞ্চলে এই বিতরণ কেন্দ্রগুলো স্থাপন করেছিল। এই এলাকাটি একটি নিরাপদ মানবিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।

ইসরায়েলি বাহিনী কেবল খাবারের জন্য সেখানে যাওয়া হাজার হাজার ফিলিস্তিনিদের উপর গুলি চালিয়েছে। এমন ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা হয়েছে যারা খাবারের প্যাকেট ধরে রেখেছিলেন। এমনকি নিজের সন্তানদের এবং পরিবারের সদস্যদের খাওয়ানোর চেষ্টা করার সময় একজন নারীকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

আহতদের অনেকেই এখনো হাসপাতালে রয়েছেন। তারা আইসিইউতে রয়েছেন। কারণ ইসরায়েলি বাহিনী মূলত মাথা, বুক এবং শরীরের উপরের অংশগুলো লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আহতদের বেশিরভাগের অবস্থা খুবই গুরুতর। এরমধ্যে আবার অধিকাংশ হাসাপাতালই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, এই বিতরণ কেন্দ্রগুলো স্থাপনের পর থেকে কমপক্ষে ১০২ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৪৬০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফরিদপুরে বাস ও মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে ৫ জন নিহত, আহত ৪
  • আইসিটি খাতের অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য আহ্বান
  • ত্রাণ সংগ্রহকারীদের মাথা ও বুক লক্ষ্য করে গুলি করছে ইসরায়েলি বাহিনী
  • ঋণ করে ঘি খাওয়ার প্রবণতা থেকে এই সরকারও বের হয়ে আসতে পারেনি
  • জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা
  • ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
  • বাজেটের আকার কমলেও গুণগত পরিবর্তন নাই: ন্যাপ
  • গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবার ও আহতদের জন্য ৪০৫ কোটি বরাদ্দ
  • চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে অস্থিরতা: চোখ বুজে থাকবেন না