কাল–পরশু আমদানি–রপ্তানি নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এনবিআরের নির্দেশ
Published: 10th, July 2025 GMT
কাল ও পরশু দেশের আমদানি–রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দেশের কাস্টম হাউসগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বৃহস্পতিবার এনবিআর এই নির্দেশ দিয়েছে।
চট্টগ্রাম, ঢাকা, বেনাপোল, আইসিডি (কমলাপুর), মোংলা ও পানগাঁও কাস্টম হাউসের কমিশনারকে এ–সংক্রান্ত চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরসহ বিভিন্ন চেম্বার ও ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রধানদের চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ধীরগতির কারণে গত কয়েক দিন দেশের আমদানি–রপ্তানি পণ্য চালান ছাড়প্রক্রিয়া কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়। এ জন্য কাল ও পরশু এসব কাস্টম হাউসের ছুটির দিনেও আমদানি–রপ্তানিসংক্রান্ত কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আমদ ন
এছাড়াও পড়ুন:
গ্রেপ্তারকৃতদের তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহায়তা করবে বাংলাদেশ
সম্প্রতি মালয়েশিয়ার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ৩৫ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের অভিযোগ তদন্তে মালয়েশিয়ার সঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ। শুক্রবার কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন হাজি হাসানের সঙ্গে এক বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এ আশ্বাস দেন।
শুক্রবার রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, কুয়ালালামপুরে ৩২তম আসিয়ান আঞ্চলিক ফোরামের (এআরএফ) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের ফাঁকে তাঁরা এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং তথ্য ও তদন্তের ফলাফল বিনিময়ের মাধ্যমে অভিযোগের অভ্যন্তরীণ তদন্তে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চান। মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে সহায়তার আশ্বাস দেন।
এর আগে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রসচিব ডেভিড ল্যামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উভয়ই বাংলাদেশে চলমান সংস্কার, রোহিঙ্গা সংকট, এলডিসি-পরবর্তী সহায়তা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স, শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ এবং কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের উপমন্ত্রী ও প্রতিনিধিদলের প্রধান পার্ক ইউনজুর সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এ সময় দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশ ২০০৬ সালে এআরএফের সদস্য হয়। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ফোরামটি প্রতিষ্ঠিত হয়।