আগামীর আন্দোলন দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে: নাহিদ
Published: 11th, July 2025 GMT
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, “দুর্নীতি যারাই করবে, এনসিপি তাদের ছাড় দেবে না। যদি এনসিপির নেতাকর্মীরাও দুর্নীতির সাথে যুক্ত হয়, দল তাদের বিরুদ্ধেও মাঠে নামবে। আমাদের আগামীর আন্দোলন দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে।”
শুক্রবার (১১ শুক্রবার) বিকেলে যশোর শহরের জজ কোর্ট ঈদগাহ মোড়ে এনসিপির যশোর জেলা শাখা আয়োজিত পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি। দেশব্যাপী জুলাই পদযাত্রার ১১তম দিন শুক্রবার যশোরে গেছেন এনসিপির নেতাকর্মীরা।
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে নাহিদ ইসলাম বলেছেন, “একটি দল তাদের কোটি কোটি লোক আছে বলে জাহির করে। এনসিপিকে লোকের ভয় দেখাবেন না। এনসিপি জনগণের সাথে ইনসাফ করা লোক চায়।”
আরো পড়ুন:
দেশে যেন নতুন স্বৈরাচারের জন্ম না হয় : নাহিদ
আমাদের নতুন সংবিধান প্রয়োজন: নাহিদ ইসলাম
পথসভায় দলের সদস্য সচিব আক্তার হোসেন বলেন, “সংস্কারের আলাপ টেবিলে আছে, রাজপথে নামাতে বাধ্য করবেন না।”
তিনি আরো বলেন, “বাংলাদেশর মানুষ ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়, কিন্তু তাদের দাদাগিরি আমরা মেনে নেব না।”
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের সঞ্চালনায় পথসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন— দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, কেন্দ্রীয় নেতা ডা.
এর আগে সকালে দিনের প্রথম কর্মসূচি হিসেবে যশোর শহরের রেল রোডে চার খাম্বার মোড়ে একটি অভিজাত হোটেলে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারের সদস্য ও আহতদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এনসিপির নেতারা। পরে স্থানীয় মডেল মসজিদে জুমার নামাজ আদায় শেষে পদযাত্রা করেন তারা।পদযাত্রাটি মুজিব সড়ক হয়ে পথসভাস্থলে এসে শেষ হয়। এতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। পথসভা শেষে খুলনার উদ্দেশে রওনা হন এনসিপির নেতারা।
ঢাকা/রিটন/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন হ দ ইসল ম জ ত য় ন গর ক প র ট এনস প র ন ত
এছাড়াও পড়ুন:
শিশু জিনিয়ার হৃদ্যন্ত্রের ছিদ্রের চিকিৎসায় সহায়তা প্রয়োজন
মাত্র চার লাখ টাকায় সুস্থ হয়ে যেতে পারে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী জিনিয়া আক্তার (১১)। চলতি বছরের শুরুতে তার হৃদ্যন্ত্রে ছিদ্র শনাক্ত হয়েছে। এ জন্য জরুরি অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু তার পরিবারের পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না।
জিনিয়া নীলফামারীর ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কলমদার গ্রামের আবদুল জব্বারের মেয়ে। আবদুল জব্বার পেশায় গ্রাম পুলিশ।
আবদুল জব্বার বলেন, পৈতৃক সূত্রে পাওয়া চার শতাংশ ভিটেবাড়িই তাঁর একমাত্র সম্বল। পরিবারে বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। পরিবারে তিনিই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। গ্রাম পুলিশের চাকরি করে মাসে সাত হাজার টাকা বেতন পান। এই আয়ের ওপর নির্ভর করে কোনোরকমে চলে তাঁর সংসার।
এমন পরিস্থিতিতে মেয়ের জীবন বাঁচাতে দেশের হৃদয়বান মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন আবদুল জব্বার। জিনিয়ার জন্য সহায়তা পাঠানো যাবে আবদুল জব্বার, হিসাব নম্বর; ৫৩০৫৮৩৪১২৬৪২৩, সোনালী ব্যাংক, ডোমার শাখা, নীলফামারী। মুঠোফোন নম্বরে— 01774644253 (বিকাশ)।