‘কিরে, কেমন লাগছে?’, রাজের প্রাক্তন স্ত্রীর পোস্ট ঘিরে তোলপাড়
Published: 6th, August 2025 GMT
সোমবার (৪ আগস্ট) নজরুল মঞ্চে 'ধূমকেতু'র ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে এক মঞ্চে-এক সঙ্গে দেখা দিয়েছেন দেব-শুভশ্রী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে টলিউডের তুমুল জনপ্রিয় এই জুটির ছবি ও ভিডিও। দীর্ঘদিন সিনেমার প্রচারে দুইজন কাছাকাছি এলেন, এক মঞ্চে দাঁড়ালেন, একজন অন্যজনকে ছুঁয়ে দিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক জন আরেকজনকে ফলো দিলেন। এরপর সেই জনপ্রিয় সংলাপ, আমার বন্ধু হবে?
দেব-শুভশ্রীকে একই মঞ্চে দেখতে পেয়ে উচ্ছ্বাসের যেন শেষ নেই এই জুটির ভক্তদের। উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন রাজ চক্রবর্তীর প্রাক্তন স্ত্রীও। রাজকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, তার অতীত স্মৃতি। রাজ চক্রবর্তীর প্রাক্তন স্ত্রী শতাব্দী মিত্রর পোস্ট ভাইরাল হয়েছে।
সেই পোস্টে শতাব্দী লিখেছেন, ‘‘কিরে, কেমন লাগছে? আমারও ঠিক এরকমই লেগেছিল, ঠিক এইরকমই। বুঝলে তো? হিস্টোরি রিপিটস। বুকের বাঁদিকটা চিনচিন করছে তো.
আরো পড়ুন:
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজের কী ঘুম হারাম?
জন্মদিনে কাজলকে কী বার্তা দিলেন অজয়?
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে প্রথম বিয়ে হয় রাজ-শতাব্দীর। সেই সময় পরিচালনায় সেভাবে সাফল্যের মুখ দেখেননি রাজ। যখন একটু একটু করে সামনের দিকে ক্যারিয়ার এগোচ্ছিলো। আর তখনই বিচ্ছেদ হয় এই জুটির। ২০১১ সালে ঘর ভাঙে তাদের। এরপর রাজের জীবনে আসেন পায়েল, শুভশ্রী, মিমি! আর সবশেষে ২০১৮ সালে শুভশ্রীকে বিয়ে ও এখন তারা দুই সন্তানের মা-বাবা।
সোমবার রাতে নেটিজেনরা যখন দেব-শুভশ্রীকে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন, তখনই আসে শতাব্দী মিত্র’র পোস্ট। একটি কবিতাও লিখেছেন শতাব্দী। তিনি লিখেছেন— ‘আজ তুই যে জায়গায় দাঁড়িয়ে, আমি অনেক আগেই হেঁটেছি সেই পথ ধরে। তোর এই বুকের বাঁদিকের চিনচিনে ব্যথা— আমারও খুব চেনা, ঠিক একই পথ ধরে।’
যদিও শতাব্দী কারও নাম উল্লেখ করেননি ওই পোস্টে। তারপরেও নেটিজেনরা দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে নিচ্ছেন।
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পাকিস্তানি খেলোয়াড়ের থ্রো লাগল আম্পায়ারের মাথায়, এরপর যা হলো
এশিয়া কাপে গতকাল পাকিস্তান-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচটা শুরু হয়েছিল নাটকীয়তা দিয়ে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে হাত না মেলানো বিতর্কে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ ছিল পাকিস্তান।
পাইক্রফটকে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব থেকে না সরালে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচটি না খেলার কড়া বার্তাও দিয়েছিল পাকিস্তান। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চাওয়ার পর পাকিস্তান দল মাঠে নেমেছে, তবে খেলা শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা দেরিতে।
ম্যাচ রেফারিকে সরাতে না পারলেও মাঠের আম্পায়ারকে ঠিকই ‘সরিয়ে দিয়েছে’ পাকিস্তান। পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচ চলাকালীন অন ফিল্ড আম্পায়ার রুচিরা পল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব নেন চতুর্থ আম্পায়ার বাংলাদেশের গাজী সোহেল। পল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছাড়েন চোট পেয়ে। পাকিস্তানের উইকেটকিপার মোহাম্মদ হারিসের থ্রো তাঁর মাথায় লেগেছিল।
আম্পায়ারের খোঁজ নিচ্ছেন সাইম, হারিস।