জ্যোতিকার কাছে কান ধরে ‘ক্ষমা’ চাইলেন শাবানা
Published: 20th, February 2025 GMT
অভিনেতা, নির্মাতা ফারহান আখতারের প্রযোজনা সংস্থা এক্সেল এন্টারটেইনমেন্ট নিয়ে আসছে ক্রাইম থ্রিলার সিরিজ ‘ডাব্বা কার্টেল’। এ সিরিজের মাধ্যমেই ওটিটির আঙিনায় পা রাখছেন বলিউডের জ্যেষ্ঠ অভিনেত্রী শাবানা আজমি। নেটফ্লিক্সের নতুন এ সিরিজের ট্রেলার মুক্তি অনুষ্ঠান ছিল গত মঙ্গলবার। অনুষ্ঠানের শুরুতেই মজার ছলে সিরিজটি করার কারণ উল্লেখ করলেন শাবানা আজমি, ‘এটা পুরোপুরি পারিবারিক বিষয়। শিবানি আখতার এ প্রকল্পের “ক্রিয়েটার”। ও-ই এই সিরিজে অভিনয় করার আদেশ করেছে। বউমার হুকুম কীভাবে অমান্য করি। আর ছেলে (ফারহান আখতার) যেখানে প্রযোজক।’
শাবানা এদিন নিজের ‘ভুল’ স্বীকার করে দক্ষিণি অভিনেত্রী জ্যোতিকার কাছে রীতিমতো কান ধরে ‘ক্ষমা’ চেয়েছেন।
শাবানা আজমি। এএনআই.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’
ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।