ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞার হুমকি ইউরোপ-আমেরিকার ৩ দেশের
Published: 20th, May 2025 GMT
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে কমপক্ষে আরও ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কানাডা, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যের নেতারা।
মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, এই তিন দেশ ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে গাজায় আক্রমণ বন্ধ না করলে "জোরালো পদক্ষেপ" বা নিষেধাজ্ঞার মতো সিদ্ধান্ত নিবে তারা।
অন্যদিকে ২২টি দেশ অবরুদ্ধ ছিটমহলে সাহায্য পাঠাতে আহ্বান জানিয়েছে ইসরায়েলকে। তবে এসব বিষয়কে তোয়াক্বা করছে না তারা। নিজেদের ঘোষণা অনুযায়ী গাজা দখলের জন্য উপত্যকাজুড়ে চালিয়ে যাচ্ছে সর্বাত্মক হত্যাযজ্ঞ।
ইতোমধ্যেই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সাহায্যের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি আরও আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এই প্রতিশ্রুতির মধ্যে সমগ্র গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে ইসরায়েলের।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তায় উপ-কমিটি গঠন
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাকা) প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদকে আহ্বায়ক করে একটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী তিনদিনের মধ্যে নিরাপত্তা কমিটি তাদের সুপারিশ পেশ করবে।
একইসঙ্গে রমনা পার্কের ন্যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য আরেকটি উপ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ মে) বিকাল ৩টায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনের কনফারেন্স কক্ষে ‘রমনা পার্কের ন্যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সুপারিশ প্রণয়ন’ সংক্রান্ত কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাকিলা জেরিন।
আরো পড়ুন:
ডাকসু নির্বাচনে ব্যক্তিতেই আস্থা শিক্ষার্থীদের
ঢাবিতে জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা-বিষয়ক সেমিনার
এতে ঢাবি প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদসহ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কালী মন্দির কর্তৃপক্ষ ও বাংলা একাডেমির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ঢাবি প্রশাসনের অনুরোধে ইতোমধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অভিযান চালিয়ে ভাসমান লোক ও ভ্রাম্যমাণ দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে। প্রতিদিনই মাদকবিরোধী অভিযান চলছে। এছাড়া ২৪টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। পর্যাপ্ত আলোর জন্য ৮৫টি বাতি লাগানো হয়েছে। শিগগিরই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও পুলিশের দুইটি ক্যাম্প স্থাপনের কাজ শুরু হবে। উদ্যানে আনসারের সদস্য বাড়িয়ে ৪০ জন করা হয়েছে।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী