নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
Published: 3rd, July 2025 GMT
২০২৬ এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে প্রথমবারের মতো জায়গা করে নেওয়ায় বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (২ জুলাই) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় তিনি এ অভিনন্দন জানান।
বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই সাফল্য শুধু নারী ফুটবলের নয়, বরং গোটা জাতির জন্য গর্বের। এটি দেশের সম্ভাবনা, প্রতিভা ও অদম্য চেতনার অনন্য উদাহরণ।
আরো পড়ুন:
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে কার্যকর ব্যবস্থা গড়ে তোলার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ইউনূস-রুবিও ফোনালাপে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গভীর করায় জোর
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই অর্জন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের মর্যাদা আরো বাড়াবে।
প্রসঙ্গত, প্রথমবারের মতো উইমেনস এশিয়ান কাপের মূল পর্বে খেলার টিকেট পেল বাংলাদেশ। শক্তিশালী মিয়ানমারকে হারিয়ে বাংলাদেশ আগেই নিজেদের কাজ করে রেখেছিল। তুর্কমেনিস্তান পয়েন্ট হারানোয় বাংলাদেশ ৬ পয়েন্ট নিয়ে মূল পর্বে খেলা নিশ্চিত করে।
ঢাকা/হাসান/ফিরোজ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার