মদ খেয়ে রাস্তায় মাতলামি করার সময় বন্দরে  ৫ মাতালকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত মাতালরা হলো বন্দর থানার চৌধুরী বাড়ি এলাকার ইদ্রিস আলী মিয়ার  ছেলে সাগর (৩০) সোনাকান্দা এনায়েতনগর এলাকার মৃত আব্দুল হাকিম মিয়ার ছেলে বাচ্চু (৫২) একই এলাকার শহিদুল্লাহ মিয়ার ছেলে মামুন (৪০)।

সোনাকান্দা কবরস্থান রোড এলাকার মৃত মনছুর আলী ছেলে ইকবাল হোসেন (৫০) ও বাগদোবাড়ীয়া এলাকার ইমরান মিয়া মিয়ার ছেলে স্বপন (২৪) ।

পুলিশ আটককৃতদের রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করেছে। এর আগে গত শনিবার (২৬ জুলাই)  দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় বন্দর থানার নবীগঞ্জ কবরস্থান সংলগ্ন পাঁকা রাস্তার উপরে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আটক করে।

পুলিশ জানিয়েছে, আটককৃতরা গভীর রাতে মাতাল অবস্থায়  রাস্তায় হৈচৈ ও জনমনে বিরক্তি সৃষ্টি করার সময় এদেরকে আটক করা হয়।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

দুদকের অভিযান: ঘুষসহ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও সহকারী আটক

চট্টগ্রামে কাস্টমস হাউসে ফাঁদ অভিযান চা‌লি‌য়ে ঘুষের টাকাসহ দুজন‌কে হা‌তে না‌তে আটক ক‌রে‌ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আটককৃতরা হ‌লেন, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউ‌সের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রাজীব রায় এবং তার সঙ্গী মাইনুদ্দীন। তা‌দের কাছ থে‌কে ৩০ হাজার ঘু‌ষের টাকা উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রামে ঘুষের টাকাসহ কাস্টমসের কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

ডিএসসি‌সির দুই কর্মকর্তাসহ ৬ জন‌কে আসা‌মি ক‌রে মামলা

মঙ্গলবার গোপন সংবাদ সংবা‌দের ভি‌ত্তি‌তে দুর্নীতি দমন কমিশন, চট্টগ্রাম-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি টিম এই অ‌ভিযান প‌রিচালনা ক‌রে।

দুদক জানায়, হোমল্যান্ড প্লাস্টিক স্যু ইন্ডাস্ট্রিজ-এর প্রোপাইটর আমির হোসেন জাপান থেকে আমদানি করা ব্রেক অ্যাক্রিলিক মিক্সড প্লাস্টিক ওয়াস্ট এন্ড স্ক্র্যাপ (মূল্য ৬ হাজার ৪২৮.১০ মার্কিন ডলার) ছাড়করণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে চট্টগ্রাম কাস্টম‌সের শুল্কায়ন সেকশন-৭(বি) -এর সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রাজীব রায় ও মো. ছারওয়ার উদ্দিন ইচ্ছাকৃতভাবে হয়রানি করে নির্ধারিত রেটের বাইরে অতিরিক্ত ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন এবং টাকা প্রদান না করলে পণ্য ছাড়করণে বিলম্ব ও নিলামে বিক্রির হুমকি দেন।

উক্ত হুমকির প্রেক্ষিতে হোমল্যান্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রির প্রোপাইটার আমির হোসেন রাজস্ব কর্মকর্তাদের এরূপ দুর্নীতিমূলক ঘুষ দাবির বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন চট্টগ্রাম কার্যালয়কে অবহিত করেন।

কমিশনের জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-১ সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধির আলোকে ঘুষ দাবিকারী শুল্ক বিভাগের রাজস্ব কর্মকর্তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তারের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং এ বিষয়ে কমিশনের অনুমোদন গ্রহণ করে।

অভিযানকালে দুদকের বিশেষ টিম অভিযোগের প্রেক্ষিতে ছদ্মবেশে ঘুষ লেনদেন পর্যবেক্ষণ করে। এ সময় সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রাজীব রায় এবং তার সঙ্গী মাইনুদ্দীনকে ঘুষের টাকা ৩০ হাজার টাকাসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।

অভিযান শেষে আলামতের জব্দ তালিকা প্রণয়ন, স্বাক্ষীদের বক্তব্য গ্রহণসহ সকল আইনানুগ কার্যক্রম সম্পন্ন করে মামলা রুজুপূর্বক আটককৃতদের থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকালে উক্ত অপরাধের সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দুদকের অভিযান: ঘুষসহ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও সহকারী আটক
  • কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়া সেই ব্যক্তি আটক