বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) গোগনগর ইউনিয়ন শাখার প্রয়াত সভাপতি মোঃ আবুল কাশেম সরদারের স্মরণে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 শুক্রবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে গোগনগর ইউনিয়ন শাখা জাসাসের উদ্যোগে এ দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনিসুল ইসলাম সানি।

তিনি প্রয়াত সহকর্মীর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আনিসুল ইসলাম সানি বলেন,“প্রয়াত নেতাদের পরিবারের খোঁজখবর রাখার জন্য আমি বিএনপির নেতৃবৃন্দকে বলেছি। প্রয়োজনে যেকোনো সুবিধা-অসুবিধার বিষয়ে আমাকে জানানোর জন্যও বলেছি। গোগনগরে অনেক নেতা-কর্মীর সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক ছিল, যারা এখন আর নেই।

১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ থেকে ধানের শীষ প্রতীকে এম.

সাত্তার ও জালাল হাজীএমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তারা দুজনই প্রয়াত। তাদের নির্বাচনের দেখভাল করার দায়িত্ব আমার ওপরই ছিল। তখন থেকেই আমার গোগনগরে নিয়মিত আসা-যাওয়া শুরু হয়।”

তিনি আরও বলেন,“পরবর্তীতে সিরাজ সাহেবের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমার ওপর দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তখন আমি গোগনগরে এসে কথা দিয়েছিলাম, বিএনপি ক্ষমতায় এলে কদমতলী ও শহীদনগরে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।

১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করার পর সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছি। গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপির নেতা রমিজ উদ্দিন সিকদার প্রায়ই ফজরের আগে আমার সঙ্গে দেখা করতে যেতেন। সেই ব্রিজ নির্মাণে তার অবদান অবশ্যই স্বীকার করতে হবে।”

আনিসুল ইসলাম সানি জাসাসের ইতিহাস তুলে ধরে আরও বলেন, “জাগো দল হয়েছিল ১৯৭৮ সালে, যখন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে ‘হ্যাঁ-না’ ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। পরে বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে আহ্বায়ক করে জাগদল গঠিত হয়।

এ জাগদল থেকেই ১৯৭৮ সালে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট গঠন করা হয়, যেখানে মুসলিম লীগ, পিপলস পার্টি, ভাষানী ন্যাপ যোগ দেয়। সেই নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান এক কোটি ভোটের ব্যবধানে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জাগদলের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) করা হয়। সেই জাগদল থেকেই আমার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু।”

তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সতর্ক করে বলেন, “আমরা কারও লোক নই, বিএনপির লোক। নিজেদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করবেন না। যাকে নমিনেশন দেওয়া হবে, তার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। বিএনপিতে কোনো চাঁদাবাজ, ধান্দাবাজ ও বি-খাউজদের জায়গা হবে না, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গোগনগর ইউনিয়ন শাখা জাসাসের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল লতিফ সিকদার এবং  সদর থানা জাসাসের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ মাসুম এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা জাসাসের সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাঃ এম এ লতিফ তুষার, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোট নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান মুকুল, গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মোঃ আক্তার হোসেন,নারায়ণগঞ্জ সদর থানা (জেলা) জাসাস সভাপতি কবির হোসেন সিকদার,নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম সরদার, সদর থানা (জেলা) জাসাস সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রহিম সরদার, জেলা জাসাসের কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ জামাল হোসেন সরদার।

নারায়ণগঞ্জ সদর থানা (জেলা) জাসাসের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ মাসুম এর সঞ্চালনায় এবং গোগনগর ইউনিয়ন জাসাসের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মোঃ ইয়ার হোসেন মোল্লার সার্বিক তত্তাবধানে অন্যান্যদের মধ্যে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা জাসাসের সহ-সভাপতি মোঃ  মোক্তার হোসেন, এড. মতিউর রহমান মতিন, জেলা জাসাসের সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম আনোয়ার হোসেন সুমন, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য শেখ মাগফুর ইসলাম পাপন, সদর থানা (জেলা) জাসাসের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ রহমত উল্লাহ ফকির, সহ-সভাপতি মোঃ কবির হোসেন শেখ,যুগ্ম সম্পাদক সরদার মোঃ আবুল কাশেম,মোঃ আক্তার হোসেন খাঁন, আলীরটেক ইউনিয়ন জাসাস সভাপতি মোঃ দিদার হোসেন,সাধারণ সম্পাদক মোঃ আকরাম হোসেন সাগর, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আক্তার হোসেন, গোগনগর ইউনিয়ন জাসাসের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মোতালিব, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন ও স্থানীয় বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম স সদর থ ন ব এনপ র অন ষ ঠ সরদ র

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে

বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।

নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।

তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা। 

এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।

অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা। 

এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। 

তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।

চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না। 

এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। 

এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই। 

তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।

তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো? 

আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।

এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

 এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • “শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, ইন্ধন থাকতে পারে তৃতীয় পক্ষের”
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০ (ভিডিও)
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০
  • ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • সোনারগাঁয়ের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির চিঠি
  • নারায়ণগঞ্জে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতা রিয়াদের দুই মেয়ে গুরুতর আহত : দোয়া প্রার্থনা 
  • আড়াইহাজারের সেপটি ট্যাংকির ঝুঁকি ও করণীয় নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
  • বন্দর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে