নেদারল‌্যান্ডসের বিপক্ষে সিলেটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে বোলিং করবে বাংলাদেশ। টস জিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সন্ধ‌্যা ৬টায় দুই দলের ম‌্যাচটি শুরু হবে।  

বাংলাদেশ একাদশ: লিটন কুমার দাস, তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, সাইফ হাসান, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, শেখ মাহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও রিশাদ হোসেন। 

পরিসংখ‌্যানে বাংলাদেশ এগিয়ে: 
নেদারল‌্যান্ডসের সঙ্গে বাংলাদেশ ৫টি-টোয়েন্টি খেলেছে। ৪টিতে বাংলাদেশ জিতেছে। নেদারল‌্যান্ডসের জয় ১টিতে।

এশিয়া কাপের প্রস্তুতি বাংলাদেশের, ছাড় দেবে না নেদারল‌্যান্ডস:

ভারতের বিপক্ষে সিরিজ পিছিয়ে যাওয়ার পর ফাঁকা স্লট ছিল বাংলাদেশের। নেদারল‌্যান্ডসকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালে তারাও সুযোগটি লুফে নেয়। মাসখানেকের বিরতির পর আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছে বাংলাদেশ। নেদারল‌্যান্ডসের বিপক্ষে খেলার পরপরই বাংলাদেশ এশিয়া কাপ খেলতে সংযুক্ত আরব আমিরাত যাবে। নেদারল‌্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজটা বাংলাদেশের জন‌্য অনেকটাই প্রস্তুতির মঞ্চ।

তবে নেদারল‌্যান্ডস কোনো ছাড় দেবে না, ‘‘আমরা বিশ্বাস করি, ভালো ক্রিকেট খেলতে পারলে যে কোনো দলকে আমরা হারাতে পারি। আমরা দেখিয়েছি যে আমরা তা পারি।’’ - বলেছেন দলটির কোচ রায়ান কুক। 

অকপট, আত্মবিশ্বাসী হওয়ার বড় কারণ, শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ নেদারল‌্যান্ডসের কাছে হেরেছি। বাংলাদেশের সাবেক ফিল্ডিং কোচ সেই কথাটাই মনে করিয়ে দিয়ে আরেকবার হুমকিও দিয়ে রাখলেন, “গত বিশ্বকাপে আমরা ওদেরকে হারিয়েছি। আবার একই গ্রুপে পড়লে (বিশ্বকাপে) আবারও চেষ্টা করব হারাতে।”

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে

জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।

ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ