2025-07-06@22:34:12 GMT
إجمالي نتائج البحث: 22

«গ রহট র»:

    মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহের শেষ নেই। আর তাই তো আরেকটি পৃথিবীর খোঁজ পেতে দীর্ঘদিন ধরেই অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি আমাদের পৃথিবীর মতোই বিশাল এক গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে। গ্রহটিতে পানি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে।পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫৪ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত নতুন গ্রহটির নাম রাখা হয়েছে টিওআই-১৮৪৬বি। প্রাথমিকভাবে গ্রহটির বয়স ৭২০ কোটি বছর বলে অনুমান করা হচ্ছে। সৌরজগতের বাইরে থাকা বিশাল গ্রহটিকে সুপার-আর্থ বা বরফ-পানির বিশ্ব হিসেবে অনুমান করা হচ্ছে।মরক্কোর ওউকাইমেডেন অবজারভেটরির আবদেরাহমানে সৌবকিউর নেতৃত্বে বিজ্ঞানীদের একটি দল গ্রহটি আবিষ্কার করেছেন। এ জন্য তাঁরা ব্যবহার করেন নাসার ট্রানজিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট। এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, তাঁরা স্যাটেলাইটের তথ্যাদি ও স্থলভিত্তিক ফটোমেট্রিক ডেটা আর ইমেজিং বর্ণালি পর্যবেক্ষণ ব্যবহার করে গ্রহটির সন্ধান পেয়েছেন। গ্রহটির ব্যাসার্ধ পৃথিবীর ব্যাসার্ধের প্রায় ১ দশমিক ৭ গুণ।...
    দূর থেকে মঙ্গল গ্রহকে একটি বিশাল লোহার লাল বলের মতো মনে হয়। আর তাই লাল রঙের মঙ্গল গ্রহ নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। অনেকেই মঙ্গল গ্রহে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত উপাদান রয়েছে বলে ধারণা করলেও নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, অতীতে মঙ্গল গ্রহে বিভিন্ন নদী বিক্ষিপ্তভাবে প্রবাহিত হলেও সেগুলো কোটি কোটি বছর আগে শুকিয়ে গেছে। নদীগুলোর পলি ও ধুলাবালুর কারণে মঙ্গলগ্রহ এখন প্রায় পুরোটাই মরুভূমির মতো একটি বিরান গ্রহ।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, বর্তমানে দূর থেকে মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠে বিভিন্ন প্রাচীন নদী ও হ্রদের চলার পথ দেখা যায়। আর তাই ধারণা করা হচ্ছে, একসময় পৃথিবীর মতোই পানির প্রবাহ ছিল মঙ্গল গ্রহে। সেই গ্রহে বর্তমানে বেশ কয়েকটি রোভার প্রাণের আদি আবাসের সন্ধান করছে। লাখ লাখ বছর আগে মঙ্গলগ্রহ কতটা বাসযোগ্য ছিল, সেই বিষয়ে বিভিন্ন...
    কানাডার উত্তর কুইবেকে নুনাভিকের ইনুকজুয়াক নামের একটি গ্রামের কাছে পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলা খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের অনুমান, শিলাগুলোর আনুমানিক বয়স ৪১৬ কোটি বছর। এসব প্রাচীন শিলায় হেডিয়ান যুগের তথ্য থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে এই আবিষ্কারের তথ্য।দীর্ঘদিন থেকেই পুরোনো শিলার তথ্য বিশ্লেষণ করে পৃথিবীর শুরুর সময়কার তথ্য সংগ্রহ করছেন বিজ্ঞানীরা। আর তাই খোঁজ পাওয়া শিলাগুলো বিশ্লেষণ করে হেডিয়ান যুগের তথ্য জানতে চান বিজ্ঞানীরা। ২০১৭ সালে প্রথম শিলাগুলোর খোঁজ পাওয়া যায়। সে সময় অনুমান করা হয়েছিল, শিলাগুলোর বয়স ৩৭৫ থেকে ৪৩০ কোটি বছর হতে পারে। এরপর উন্নত রেডিওমেট্রিক ডেটিং কৌশল ব্যবহার করে দেখা যায়, আগ্নেয়গিরির স্তর ভেদ করে আসা শিলাগুলোর বয়স ৪১৬ কোটি বছর।তীব্র তাপ ও আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে হেডিয়ান যুগে পৃথিবীর জন্ম হয়।...
    লিথুয়ানিয়ার ভিলনিয়াস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা পোল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে যৌথভাবে একটি নতুন গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন। বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করা স্থান-কাল ঘটনা ব্যবহার করে এই বিরল গ্রহ আবিষ্কার করেছেন। এটি ২০২১উয়ে বি নামের গ্রহটি বৃহস্পতি-আকৃতির একটি বহির্গ্রহ। পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরে গ্যালাকটিক স্ফীতিস্থলে অবস্থিত গ্রহটি। গ্রহটি মহাকর্ষীয় মাইক্রোলেন্সিং ব্যবহার করে আবিষ্কার করা হয়। আলবার্ট আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে এই পদ্ধতি বিকশিত হয়েছে। কোনো একটি বিশাল বস্তু গ্রহের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দূরবর্তী নক্ষত্র থেকে আলোর বাঁক ও বিবর্ধন পরিমাপ করে গ্রহ শনাক্ত করার এই কৌশল ব্যবহার করেন বিজ্ঞানীরা।গ্রহটি একটি ছোট ও ম্লান এম শ্রেণির বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। প্রতি ৪ হাজার ১৭০ দিনে তার কক্ষপথ সম্পূর্ণ করছে। এই ব্যাপ্তিকাল পৃথিবীর প্রায় ১১...
    মহাকাশে পাঠানো এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ হচ্ছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি)। মহাজাগতিক রহস্য অনুসন্ধানের পাশাপাশি মহাবিশ্বের প্রান্তে কী আছে, তা নিয়ে আশ্চর্যজনক ছবি প্রকাশ করে চলেছে টেলিস্কোপটি। এবার প্রথমবারের মতো সৌরজগতের বাইরে থাকা গ্রহ বা বহির্গ্রহের সরাসরি ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। টিডব্লিউএবি নামের উজ্জ্বল বহির্গ্রহটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১১১ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। পৃথিবীর চেয়ে ১০০ গুণ বড় বিশালাকার বহির্গ্রহটি তরুণ লাল বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে।বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সৌরজগতের বাইরে থাকা নতুন গ্রহটি এখন পর্যন্ত সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা সবচেয়ে ছোট বহির্গ্রহ। এর আগে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শত শত বহির্গ্রহ আবিষ্কার করা হয়েছে। সাধারণত বহির্গ্রহগুলোর প্রদক্ষিণ করা নক্ষত্রকে পর্যবেক্ষণ করে সেগুলোর উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়ে থাকে। এবারই প্রথম সরাসরি কোনো বহির্গ্রহের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে। জেমস ওয়েব স্পেস...
    টিওআই-৬৮৯৪ নামের একটি নক্ষত্র পৃথিবী থেকে প্রায় ২৪০ আলোকবর্ষ দূরে লিও তারকামণ্ডলে অবস্থিত। নক্ষত্রটিতে থাকা শনি গ্রহের সমান বিশাল এক গ্রহের সন্ধান পেয়ে চমকে গেছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, টিওআই-৬৮৯৪ নক্ষত্রটি সূর্যের ভরের এক–পঞ্চমাংশ ভরের সমান। বড় গ্রহ গঠনের উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় সাধারণত ছোট নক্ষত্রে পৃথিবী ও মঙ্গলের মতো ছোট ছোট গ্রহ থাকে। কিন্তু টিওআই-৬৮৯৪ ছোট নক্ষত্র হলেও নক্ষত্রটিকে আবর্তন করা টিওআই-৬৮৯৪বি নামের গ্যাসীয় গ্রহটি দৈত্যাকার।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, বিশাল গ্রহটি প্রায় তিন দিনে তার নক্ষত্রকে আবর্তন করছে। গ্রহটি আমাদের সূর্য ও পৃথিবীর তুলনায় নক্ষত্রের প্রায় ৪০ গুণ কাছাকাছি অবস্থিত। কাছাকাছি অবস্থানের জন্য গ্রহটির পৃষ্ঠ বেশ উষ্ণ। আকারে গ্রহটি শনির চেয়ে বড় কিন্তু বৃহস্পতির চেয়ে সামান্য ছোট। ভরের দিক থেকে শনি গ্রহের ৫৬ ভাগ ও বৃহস্পতি গ্রহের ১৭ ভাগ।নতুন গ্রহটির বিষয়ে যুক্তরাজ্যের...
     আমাদের সৌরজগতের অচেনা ও অন্ধকার প্রান্তে ‘প্ল্যানেট নাইন’ নামের বিশাল ও রহস্যময় গ্রহ লুকিয়ে আছে বলে মনে করেন অনেক বিজ্ঞানী। আর তাই দীর্ঘদিন ধরে কল্পিত এই প্ল্যানেট নাইন গ্রহের সন্ধান করছেন তাঁরা। গ্রহটির সন্ধান পাওয়া না গেলেও সৌরজগতের অচেনা ও অন্ধকার প্রান্তে একটি নতুন বামন গ্রহ খুঁজে পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। নতুন এই বামন গ্রহের অস্তিত্ব প্ল্যানেট নাইন তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। আর তাই বামন গ্রহটি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে চলছে তুমুল আলোচনা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, নেপচুনের অপর পাশে বরফের পাথরের অদ্ভুত, গুচ্ছবদ্ধ কক্ষপথ ইঙ্গিত দেয় সেখানে বড় কিছু আছে। এই বড় কিছুর মধ্যে প্ল্যানেট নাইনও থাকতে পারে। সেই এলাকাতেই ‘২০১৭ ওএফ২০১’ নামের বামন গ্রহের অবস্থান শনাক্ত করা হয়েছে। প্রায় ৭০০ কিলোমিটার বিস্তৃত এই গ্রহটি প্রায় ২৫ হাজার বছরে নিজ কক্ষপথে আবর্তন করায়...
    বিজ্ঞানীরা সৌরজগতের গ্রহ ইউরেনাসের বায়ুমণ্ডল নিয়ে নতুন তথ্যের খোঁজ পেয়েছেন। ইউরেনাসের অদ্ভুত ঋতু সম্পর্কে নতুন তথ্য আবিষ্কার করেছেন। নতুন গবেষণাটি ২০০২ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ থেকে তোলা ইউরেনাসের বিভিন্ন ছবির ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।সূর্যের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাসের ফ্যাকাশে নীল-সবুজ রঙের জন্য আলোচিত। এই গ্রহের এমন রঙের কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। গ্রহটির বায়ুমণ্ডল সূর্যালোকের লাল তরঙ্গদৈর্ঘ্য শোষণ করে বলেই এমন রং ধারণ করে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণাটি যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী যুক্ত ছিলেন। তাঁরা ইউরেনাসের রহস্যময় বায়ুমণ্ডলীয় গঠন ও জটিল গতিবিদ্যার ওপর আলোকপাত করে। গবেষণা বলছে, ইউরেনাসের বায়ুমণ্ডল মূলত হাইড্রোজেন, হিলিয়ামসহ অল্প পরিমাণে মিথেন রয়েছে। এ ছাড়া সামান্য পরিমাণে পানি ও অ্যামোনিয়া রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।ইউরেনাস শনি গ্রহ ও নেপচুন গ্রহের মাঝখানে অবস্থিত। সূর্য...
    সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরছে। একই সঙ্গে এসব গ্রহ নিজ অক্ষের ওপরও ঘূর্ণায়মান। বিভিন্ন গ্রহ ঘূর্ণনের দিক, অক্ষের ওপরে হেলানো অবস্থানসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের কারণে বেশ আলাদা।ঘূর্ণনের দিক থেকে বুধ গ্রহ খুব ধীরে ঘুরে থাকে। বুধ গ্রহের ঘূর্ণনের দিক অন্যান্য বেশির ভাগ গ্রহের মতোই পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে, যা আসলে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত। বুধ গ্রহের একটি দিন পৃথিবীর প্রায় ৫৮ দশমিক ৬ দিনের সমান। গ্রহটির অক্ষ তার কক্ষপথের সঙ্গে প্রায় শূন্য দশমিক শূন্য ৩ ডিগ্রি হেলে থাকায় তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ঋতু পরিবর্তন হয় না।বুধের পরেই শুক্র গ্রহের অবস্থান। সৌরজগতের একমাত্র শুক্র গ্রহ, যা পূর্ব থেকে পশ্চিমে বা ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন অতীতে কোনো বড় সংঘর্ষের কারণে শুক্র গ্রহ এমন করে ঘুরছে। শুক্রের একটি দিন...
    ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) ইওএস-০৯ কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) মহাকাশে পাঠানোর জন্য আজ রোববার রকেট উৎক্ষেপণ করে। উৎক্ষেপণের কয়েক মিনিট পরই এটি ব্যর্থ হয়ে যায়। মাঝপথে গিয়ে রকেট থেকে ওই কৃত্রিম উপগ্রহটিকে মহাকাশে নামানো যায়নি। ফলে ব্যর্থ হয় মিশন। ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে অভিযান মাঝপথে বাতিল করতে বাধ্য হয়েছেন ভারতের এই মহাকাশ সংস্থার কর্মকর্তারা। এদিকে মিশনের ব্যর্থতার পর মহাকাশেই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে রকেটটিকে। মিশন ব্যর্থ হওয়ার পর এর কারণ নিয়ে শুরু হয় বিশ্লেষণ। পরে ইসরো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে কারণ জানান ইসরোর প্রধান ভি নারায়ণান। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা ইওএস-০৯ কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) উৎক্ষেপণের চেষ্টা করেছিলাম। উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়ায় চারটি ধাপ ছিল। দু’টি ধাপ প্রত্যাশামাফিক শেষ...
    এক জোড়া যমজ বাদামি বামন তারাকে প্রদক্ষিণ করা বিরল এক গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ভিন্ন ধরনের গ্রহটি যমজ বাদামি বামন নক্ষত্রের চারপাশে ৯০ ডিগ্রি কোণে প্রদক্ষিণ করছে। নতুন এই গ্রহের খোঁজ মহাবিশ্বে গ্রহ কীভাবে তৈরি হয় ও কক্ষপথে আবর্তন করে, তার সম্পর্কে দীর্ঘদিনের ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।নতুন খোঁজ পাওয়া এই গ্রহের নাম ২এম১৫১০(এবি)বি। গ্রহটি যে যমজ বামন তারার চারপাশে ঘুরছে, সেগুলো বাইনারি হিসেবে পরিচিত। এসব তারা একে অপরকে এমনভাবে প্রদক্ষিণ করছে, যা পৃথিবী থেকে মনে হয় একে অপরের সামনে দিয়ে যাচ্ছে। গ্রহটির কক্ষপথ তার নক্ষত্রের কক্ষপথের সমান লম্বা। এই বিরল গ্রহটিই প্রথম গ্রহ, যা একটি মেরু কক্ষপথ অনুসরণ করছে। দুটি বাদামি বামন তারার নাম ২এমএসএস জে১৫১০৪৭৮৬-২৮১৮১৭৪। ২০১৮ সালে বামন তারাগুলো আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানীরা।দুটি বাদামি বামনের ভর প্রায় সমান। প্রতিটির...
    মৃত এক নক্ষত্রের কক্ষপথে শীতলতম এক্সোপ্ল্যানেটের (সৌরজগতের বাইরে থাকা গ্রহ) সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গ্রহটি এখন পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া শীতলতম এক্সোপ্ল্যানেট বলে দাবি করেছেন তাঁরা। নতুন এই গ্রহের নাম দেওয়া হয়েছে ডাব্লিউডি ১৮৫৬বি। এটি একটি দৈত্যকার গ্রহ। প্রতিদিন গ্রহটি মাত্র দেড় ঘণ্টায় সাদা বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। গ্রহটি পৃথিবী থেকে ৮১ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। গ্রহটির তাপমাত্রা মাইনাস ১২৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা মাইনাস ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের  মিড-ইনফ্রারেড প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে গ্রহটির সন্ধান পাওয়া গেছে। সাদা বামন ধরনের একটি মৃত নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে গ্রহটি। পৃথিবী থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা সবচেয়ে ঠান্ডা গ্রহ এটি। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানী মেরি অ্যান লিম্বাচ বলেন, আমরা সবাই কিছুটা অবাক হয়েছি। এই গ্রহ বেশ ঠান্ডা।এত দিন সবচেয়ে ঠান্ডা এক্সোপ্ল্যানেট হিসেবে পরিচিত...
    দূর থেকে মঙ্গল গ্রহকে একটি বিশাল লোহার লাল বলের মতো মনে হয়। আর তাই লাল রঙের মঙ্গল গ্রহ নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। এবার মঙ্গল গ্রহ সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পাঠানো রোভার কিউরিওসিটি মঙ্গল গ্রহে খননকাজ করার সময় বেশ কিছু শিলার তথ্য সংগ্রহ করেছে। শিলাগুলোতে প্রচুর পরিমাণে সিডারাইট খনিজের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এই খনিজের উপস্থিতির কারণে মঙ্গল গ্রহ অতীতে উষ্ণ ও ভেজা ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।  বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, মঙ্গল গ্রহে জীবাণুর খোঁজ করছে কিউরিওসিটি। ২০২২ ও ২০২৩ সালে গেইল ক্রেটার নামের একটি বিশাল আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের খনন করে শিলা সংগ্রহ করেছে রোভারটি। সেই শিলায় সিডারাইট নামের আয়রন কার্বোনেট খনিজ পাওয়া গেছে। শতকোটি বছর আগে গঠিত পাললিক শিলায় সিডারাইট খনিজের উপস্থিতি প্রমাণ করছে,...
    সৌরজগতের বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের অন্ত নেই। এবার সেই জিজ্ঞাসার উত্তরের পথে এক বড় অগ্রগতি দেখিয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। আমাদের সৌরজগৎ থেকে ১২৪ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহ ‘কে টু-এইটিন বি’-এর বায়ুমণ্ডলে পাওয়া গেছে এমন দুটি রাসায়নিক যৌগ, যেগুলো পৃথিবীতে শুধু জীবিত প্রাণের মাধ্যমেই তৈরি হয়। যৌগ দুটি হলো, ডাইমিথাইল সালফাইড (ডিএমএস) এবং ডাইমিথাইল ডিসালফাইড (ডিএমডিএস)। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে এই যৌগগুলো সাধারণত সামুদ্রিক এক ধরনের ক্ষুদ্র জীবকণা ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনের মাধ্যমে তৈরি হয়। ওই গ্রহের বায়ুমণ্ডলে এগুলোর উপস্থিতি সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার বিষয়ে ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেই ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিক্কু মধুসূদনের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়েছে গবেষণাটি। তিনি বলেন, এটি এখন পর্যন্ত সৌরজগতের বাইরে প্রাণের সম্ভাব্য কার্যকলাপের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রমাণ। কিন্তু আমরা খুব সাবধানে এগোচ্ছি। সংকেতটি সত্যিই বাস্তব...
    সৌরজগতের বাইরের একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে বিজ্ঞানীরা এমন গ্যাসের রাসায়নিক চিহ্ন খুঁজে পেয়েছেন, যা কেবল পৃথিবীতে জৈবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে করা এক পর্যবেক্ষণে এমন গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এটিকে বিজ্ঞানীরা সৌরজগতের বাইরের কোনো গ্রহে সম্ভাব্য প্রাণের অস্তিত্বের সবচেয়ে শক্ত প্রমাণ বলে উল্লেখ করেছেন।ওয়েব টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণে কে২-১৮ বি নামের একটি গ্রহে দুটি গ্যাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এগুলো হলো ডাইমিথাইল সালফাইড (ডিএমএস) এবং ডাইমিথাইল ডিসালফাইড (ডিএমডিএস)। এসব গ্যাস পৃথিবীতে জীবন্ত প্রাণী, বিশেষ করে সামুদ্রিক ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনের (একধরনের শৈবাল) মতো জীবন্ত অণুজীব থেকে উৎপন্ন হয়। এসব গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়ার কারণে ধারণা করা হচ্ছে, গ্রহটিতে বিপুল পরিমাণে অণুজীব থাকতে পারে।ওয়েব টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণে কে২-১৮ বি নামের একটি গ্রহে দুটি গ্যাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এগুলো হলো ডাইমিথাইল সালফাইড...
    সৌরজগতের বেশ রহস্যময় গ্রহ ইউরেনাস। সৌরজগতের সবচেয়ে বেশি কার্বন ডাই-অক্সাইডসমৃদ্ধ কিছু লক্ষণ ইউরেনাসের চাঁদে খুঁজে পাওয়া গেলেও দূরে থাকার কারণে গ্রহটির বিষয়ে এখন পর্যন্ত খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। এবার হাবল স্পেস টেলিস্কোপের সংগ্রহ করা প্রায় এক দশকের তথ্য বিশ্লেষণ করে ইউরেনাস গ্রহে কত ঘণ্টায় দিন হয়, তা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ইউরেনাস গ্রহের একটি পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে ১৭ ঘণ্টা, ১৪ মিনিট এবং ৫২ সেকেন্ড সময় প্রয়োজন হয়। এই হিসাবে গ্রহের অরোরা থেকে আসা চৌম্বক ক্ষেত্র ও রেডিও তরঙ্গ পরিমাপ করে জানা গেছে। হাবল স্পেস টেলিস্কোপের সংগ্রহ করা তথ্য অনুযায়ী ইউরেনাস গ্রহে ১৭ ঘণ্টা, ১৪ মিনিট এবং ৫২ সেকেন্ডে এক দিন হয়। নিজ অক্ষে এই সময়ে একটি ঘূর্ণন সম্পন্ন করে গ্রহটি। এই তথ্য নাসার ভয়েজার ২ মহাকাশযানের সংগ্রহ করা তথ্যের...
    মিল্কিওয়ে ছায়াপথে পৃথিবী থেকে প্রায় ১২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অ্যাকুইলা নক্ষত্রমণ্ডল অবস্থিত। সেখানকার দারুণ এক ঘটনার খোঁজ মিলেছে। ২০২০ সালের মে মাসে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো একটি গ্রহকে পর্যবেক্ষণ করেন। সেই গ্রহকে তার নক্ষত্র খেয়ে ফেলছে। নক্ষত্রটি আসলে তার জীবদ্দশার শেষ দিকে ফুলেফেঁপে লাল দানবে পরিণত হওয়ার সময় গ্রহটিকে গ্রাস করতে শুরু করে। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ সেই ঘটনার ময়নাতদন্ত করছে। দেখা যাচ্ছে, গ্রহটির পতন প্রাথমিকভাবে যা ভাবা হয়েছিল, তার থেকে ভিন্নভাবে ঘটেছে। গবেষকেরা বলেছেন, নক্ষত্র গ্রহের কাছে আসার পরিবর্তে গ্রহটি নক্ষত্রের কাছে ধেয়ে আসতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা গ্রহকে কক্ষপথ থেকে গ্রাস করতে থাকে।নক্ষত্রের চারপাশে একটি বলয় তৈরি করা উত্তপ্ত গ্যাসের মাধ্যমে গ্রহটিকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে ফেলতে দেখা যায়। বিজ্ঞানী রায়ান লাউ বলেন, গ্রহকে যখন গ্রাস...
    বগুড়ার কাহালু উপজেলায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের কাহালুর নারহট্ট ভেঁপড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত ব্যক্তিরা হলেন কাহালু উপজেলার শিকড় গ্রামের ভ্যানচালক নুর আলম (৫০) এবং পাইকড় পাঞ্জাপাড়া গ্রামের মোফাজ্জল হোসেন (৩৬)।পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নুর আলম ভ্যানে বিবিরপুকুর থেকে মোফাজ্জল হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে শিকড় গ্রামে যাচ্ছিলেন। নারহট্ট ভেঁপড়া এলাকায় পৌঁছালে ভ্যানটি বিকল হয়। এ সময় নওগাঁ থেকে ঢাকাগামী একটি কোচ পেছন থেকে ভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভ্যানচালক নুর আলম নিহত হন। মোফাজ্জলের একটি হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। দুপুর ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা...
    বিজ্ঞানীরা এনাইপোশা নামের নতুন একটি গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন। ৪৭ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এই গ্রহের ঘন বায়ুমণ্ডল রয়েছে। এতে মিথেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের মতো গ্যাস রয়েছে বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। এনাইপোশা গ্রহের বিবর্তন ও বায়ুমণ্ডলীয় রসায়ন গ্রহের বিবর্তন সম্পর্কে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।বিজ্ঞানীরা গ্রহটিকে মিনি–নেপচুন হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করার পক্ষে ছিলেন। পৃথিবী থেকে ৪৭ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত রহস্যময় এই গ্রহের মূল নাম জিজে ১২১৪ বি। শ্রেণিকরণের জন্য গ্রহটিকে সুপার–ভেনাসের বা শুক্র গ্রহের কাতারে রাখতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা ছবির তথ্যমতে, গ্রহটিতে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, মিথেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের মতো গ্যাসে পূর্ণ ঘন বায়ুমণ্ডল থাকতে পারে। আর তাই রহস্যময় গ্রহটিকে নতুন একটি শ্রেণিতে রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এনাইপোশা সাধারণ কোনো গ্রহ নয়। প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল গ্রহটি নেপচুনের...
    ইউরোপীয় সাউদার্ন অবজারভেটরির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপের সংগ্রহ করা তথ্য কাজে লাগিয়ে প্রথমবারের মতো সৌরজগতের বাইরে থাকা টাইলোস বা ওয়াসপ-১২১বি নামের একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলের ত্রিমাত্রিক মডেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, টাইলোস একটি বড় গ্যাসীয় গ্রহ, যা নক্ষত্রের বেশ কাছাকাছি প্রদক্ষিণ করছে। উত্তপ্ত গ্রহটির বায়ুমণ্ডল প্রধানত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম দিয়ে তৈরি হয়েছে। আমাদের সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতির বায়ুমণ্ডল এভাবেই বিকশিত হয়েছে। আর তাই গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের ত্রিমাত্রিক কাঠামো নতুন তথ্য জানার সুযোগ করে দিয়েছে।টাইলোস গ্রহের বায়ুমণ্ডলে তিনটি স্তর রয়েছে। অবিশ্বাস্য তাপের কারণে গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের একেবারে নিচের স্তরে গ্যাসীয় আকারে লোহা ও মাঝের স্তরে সোডিয়াম রয়েছে। শুধু তা–ই নয়, গ্রহটির চারপাশে সোডিয়ামের একটি স্রোত বৃত্তাকারভাবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৭০ হাজার কিলোমিটার গতিতে প্রবাহিত হচ্ছে। আর তাই আমাদের সৌরজগতের যেকোনো গ্রহের তুলনায় টাইলোস গ্রহে...
    মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহের শেষ নেই। আর তাই তো দীর্ঘদিন ধরেই আরেকটি পৃথিবীর খোঁজ পেতে মহাকাশে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এবার চিলির লা সিলা অবজারভেটরিতে হাই অ্যাকুরেসি রেডিয়াল ভেলোসিটি প্ল্যানেট সার্চার (এইচএআরপিএস) নামের স্পেকট্রোগ্রাফের পুরোনো তথ্য বিশ্লেষণ করে পৃথিবীর মতো বাসযোগ্য নতুন এক গ্রহের খোঁজ মিলেছে।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ‘আকারে বড় হলেও নতুন গ্রহটি অনেকটাই আমাদের পৃথিবীর মতো। গ্রহটি আমাদের পৃথিবী থেকে মাত্র ২০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। গ্রহটির নামকরণ করা হয়েছে এইচডি ২০৭৯৪ডি। নতুন এই গ্রহ পৃথিবীর ভরের ছয় গুণ।’ সেই গ্রহের পৃষ্ঠে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।আরও পড়ুনপৃথিবীর গভীরে কী রয়েছে০২ নভেম্বর ২০২৩অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকস সাময়িকীতে নতুন এই গ্রহের তথ্য প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ‘আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থিত এই সুপার আর্থে বহির্জাগতিক...
    নতুন উদ্যোগ নিয়ে আসছেন বিজ্ঞাপনচিত্র, নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা। আগামী প্রজন্মের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের প্রশিক্ষণের জন্য ভার্চ্যুয়াল ফিল্ম স্কুল চালুর উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। ‘সিনেমা পাঠশালা’ নামের এই ভার্চ্যুয়াল ফিল্ম স্কুল আগামী মার্চে শুরু করবেন। চলচ্চিত্র বানাতে আগ্রহী ব্যক্তিরা এ স্কুলে ভর্তি হতে পারবেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রথম আলোকে খবরটি জানিয়েছেন অমিতাভ রেজা। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞাপনচিত্র ও নাটক বানাচ্ছেন অমিতাভ রেজা। বড় পর্দার জন্য বানিয়েছেন ‘আয়নাবাজি’ চলচ্চিত্রও। সম্প্রতি এই পরিচালকের ‘রিকশা গার্ল’ চলচ্চিত্রও দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। নির্মাতা অমিতাভ রেজা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণ বিষয়ে ক্লাসও করিয়ে থাকেন। কী উদ্দেশ্যে এমন উদ্যেগ নিয়েছেন, তা জানতে চাইলে অমিতাভ রেজা বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য আমি একটা দল বানাতে চাই, যারা চলচ্চিত্র বানাবে। আমি নিজেও শিখতে চাই। আমি যেহেতু এখন দেশের বাইরের বিভিন্ন জায়গায়...
۱