Prothomalo:
2025-11-17@15:23:47 GMT

যেভাবে শজনে আনছে লাখ টাকা

Published: 18th, March 2025 GMT

শজনের ডাঁটায় নুয়ে পড়েছে একেকটি গাছ। চৈত্রের রোদে পাহাড়জুড়ে ঝলমল করছে শজনের বাগান। ডাঁটা তোলার কাজে ব্যস্ত শ্রমিকেরা। ডাঁটা সংগ্রহ, বাছাই মাপ দেওয়াসহ নানা কাজে তিন কিলোমিটারজুড়ে চলছে কর্মচাঞ্চল্য। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নে উত্তর দেবতাছড়ি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, শজনের এমন সারি সারি বাগান।

শুধু দেবতাছড়ি নয়, পাশে ছোট পাগলী, বড় পাগলী ও দক্ষিণ দেবতাছড়ি গ্রামেও পাহাড়জুড়ে চলছে শজনের চাষ। রাঙামাটি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি শজনে চাষ হয় কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নে। দেবতাছড়ি গ্রামে ৭২টি পরিবার বসবাস করে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ পরিবারের আয়ের একমাত্র উৎস শজনের চাষ।

নিজের বাগানের শজনে সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছেন দুই নারী। সম্প্রতি রাঙামাটি জেলার কাপ্তাইয়ের দেবতাছড়ি গ্রাম থেকে তোলা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মিরপুর দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

রাজধানীর মিরপুরে দোকানে ঢুকে পল্লবী থানা যুবদলের সদস্যসচিব গোলাম কিবরিয়া (৪৭)কে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ সোমবার সন্ধ্যায় মহানগরের মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনের সি ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, আজ সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে গোলাম কিবরিয়া মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনের সি ব্লকে একটি দোকানে বসেছিলেন। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। দুর্বৃত্তদের মাথায় হেলমেট ও মুখোশ ছিল। একাধিক গুলি লেগে কিবরিয়া লুটিয়ে পড়েন। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে শেরে বাংলা নগরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।

আজ সন্ধ্যায় যোগাযোগ করা হলে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কর্তব্যরত ওয়ার্ড মাস্টার আবুল বাশার প্রথম আলোকে বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে স্বজনেরা রক্তাক্ত অবস্থায় গোলাম কিবরিয়াকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান প্রথম আলোকে বলেন, কিবরিয়াকে গুলি করার ঘটনায় একজন আটক করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। রাস্তার ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হত্যাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তাৎক্ষণিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানা যায়নি।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক প্রথম আলোকে বলেন, গোলাম কিবরিয়া পল্লবী থানা যুবদলের সদস্যসচিব ছিলেন। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি ছোটখাটো ব্যবসা করতেন। তাঁর কোনো শত্রু ছিল না। তাঁর গায়ে ৯টি গুলি লেগেছে। তিনি স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে মিরপুর সাড়ে ১১-তে ফলপট্টি সংলগ্ন ভাড়া বাসায় থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ