শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড, ফতুল্লায় রিয়াদ চৗধুরীর নির্দেশে আনন্দ মিছিল
Published: 17th, November 2025 GMT
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায় ঘোষণার পর নারায়নগঞ্জের ফতুল্লায় রিয়াদ মোঃ চৌধুরীর নির্দেশনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিল করেছে।
রায় ঘোষণার পরপরই ফতুল্লা থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন শিকদারের নেতৃত্বে ঢাকা-নারায়নগঞ্জ পুরাতন সড়কের ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কমীরা আনন্দ মিছিল বের করে। মিছিলটি ফতুল্লা থানা গেইট হয়ে পোস্ট অফিস বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে নেতারা বলেন, ‘‘এ রায় জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথ আরও সুগম হলো।’’
আনন্দ মিছিলে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীরা নানা স্লোগানের মধ্য দিয়ে রায়কে স্বাগত জানান। এ সময় পুরো এলাকা উৎসবমুখর পরিবেশে পরিণত হয়।
এ সময় আনন্দ মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জাকির হোসেন রবিন,যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল খালেক টিপু,ফতুল্লা থানা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকী, ফতুল্লা থানা শ্রমিক দলের আহবায়ক শাহ আলম পাটোয়ারী, ফতুল্লা থানা কৃষক দলের আহবায়ক জুয়েল আরমান,সাধারন সম্পাদল এস,এম ইব্রাহিম, ফতুল্লা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সদস্য সচিব আমির হোসেন মোল্লা,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আল আমিন,রুপম, হারুনুর রশীদ, যুবদল নেতা মোঃ মিঠু,সৈকত রাজ,রুবেল চৌধুরী, রাহাত চৌধুরী, সৈয়দ আমিনুল ইসলাম মিশু সহ থানার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের নেতা কর্মীরা।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আনন দ ম ছ ল ক দল র ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লার অটোরিকশা চালক ইউসুফ খুন
ফতুল্লার অটোরিকশা চালক ইউসুফ (২৮) কে হত্যার পর মরদেহ রাজধানী ঢাকার রায়ের বাগ এলাকায় ফেলে রেখে অটোরিশা নিয়ে গেছে অজ্ঞাত দূর্বৃত্তরা।
রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে খবর পেয়ে স্বজনরা রায়ের বাগ থেকে ইউসুফকে উদ্ধার করে নারায়নগঞ্জ শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ইউসুফ কে মৃত ঘোষনা করে।
নিহত ইউসুফের গ্রামের বাড়ি বরিশালের কলাপাড়া থানার দানখালি গ্রামে। তারা বর্তমানে স্ব পরিবারের ফতুল্লা রেল স্টেশন এলাকায় ভাড়ায় বসবাস করছে। তার এক বছরের একটি সন্তান রয়েছে।
হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাজমুল হাসান বিপুল সূত্র জানায়, নিহতের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
নিহত ইউসুফের মা আলো বেগম জানান, তার ছেলে শনিবার দুপুর তিনটার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বের হয়। রাত দশটার দিকে বাসায় ফিরে আসার কথা থাকলেও ফিরে আসেনি। তার মোবাইল ফোন ও বন্ধ পাওয়া যায়।
পরবর্তীতে তারা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজির এক পর্যায়ে ভোরের দিকে জানতে পারে ঢাকার রায়ের বাগস্থ ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ওপর ইউসুফ কে কে বা কারা ফেলে রেখে গেছে।
এমন সংবাদের ভিত্তিতে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে ইউসুফকে উদ্ধার করে নারায়নগঞ্জ শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ইউসুফ কে মৃত ঘোষনা করে।
ফতুল্লা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে অটো রিকশা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ইউসুফকে হত্যা করা হয়েছে।
তার মরদেহ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ঘটনাটি যাত্রা থানা এলাকায় সংঘটিত হওয়ায় সেখানে পুলিশ তদন্ত করছে।