আরও একটি আইপিএল শুরু হচ্ছে ২২ মার্চ, আরও একবার বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় টি-টোয়েন্টি লিগের উন্মাদনায় মাতবে ক্রিকেট-বিশ্ব। ১০ দলের এই আসরে এবার শিরোপা জিতবে কারা? টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দলগুলোর শক্তি-দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা...

দিল্লি ক্যাপিটালস

অধিনায়ক: অক্ষর প্যাটেল
কোচ: হেমাং বাদানি
স্কোয়াড: ২৩ জন
ভারতীয়: ১৬ জন
বিদেশি: ৭ জন
রিটেইনড (ধরে রাখা খেলোয়াড়): অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, ট্রিস্টান স্টাবস, অভিষেক পোরেল
নিলামে কেনা: লোকেশ রাহুল, মিচেল স্টার্ক, টি নটরাজন, জেইক ফ্রেজার-ম্যাগার্ক, মুকেশ কুমার, আশুতোষ শর্মা, মোহিত শর্মা, ফাফ ডু প্লেসি, সমির রিজভি, ডোনাভান ফেরেইরা, দুষ্মন্ত চামিরা, বিপ্রজ নিগম, মনবন্ত কুমার, দর্শন নালকান্দে, এ জে মণ্ডল, ত্রিপূর্ণ বিজয়, মাধব তিওয়ারি

শক্তি

● দলটির ব্যাটিং লাইনআপ বেশ শক্তিশালী; বিশেষ করে টপ অর্ডারে। ওপেনিংয়ে জেইক ফ্রেজার-ম্যাগার্কের সঙ্গে দেখা যেতে পারে ফাফ ডু প্লেসিকে। সে ক্ষেত্রে তিন নম্বরে খেলবেন লোকেশ রাহুল।

● দিল্লির হয়ে গত দুই মৌসুমে ১৫২ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করা অভিষেক পোরেল খেলবেন মিডল অর্ডারে। ফিনিশারের দায়িত্ব থাকবে ট্রিস্টান স্টাবস ও আশুতোষ শর্মার ওপর। আর পরিপূর্ণ অলরাউন্ডার হয়ে ওঠা অক্ষর প্যাটেল তো আছেনই! তাই হ্যারি ব্রুকের নাম প্রত্যাহারও খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।

থাঙ্গারাসু নটরাজন ডেথ ওভারে দিল্লির ভরসা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পুনরায় রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন আহ্বান

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দায়ের হওয়া রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিদের কাছে পুনরায় আবেদন দাখিলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদ-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ থেকে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশের বিচারিক ইতিহাসে এ রায় মাইলফলক হয়ে থাকবে: নাহিদ 

শেখ হাসিনার ফাঁসি কার্যকরের দাবি শহীদ রাকিবুলের মা-বাবার

বিভাগটি থেকে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন দাখিল করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে মামলার বর্তমান অবস্থা, এজাহার এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের পরিষ্কার ফটোকপি সংযুক্ত করার অনুরোধ করা হলো।

দেশে ৬ জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত বিশেষ করে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ অসংখ্য ব্যক্তির বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হয়রানিমূলক বা কথিত ‘গায়েবি মামলা’ যাচাই করে প্রত্যাহারের উদ্যোগ চলমান।

এর আগে, সলিসিটর অনুবিভাগ থেকে দেশের সব পাবলিক প্রসিকিউটর ও মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটরদের এসব মামলার তালিকা পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে বিষয়টি আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে জাতীয় দৈনিকগুলোতে গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়।

সরকারি সূত্র জানায়, বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত মামলার তালিকা যাচাই-বাছাই শেষে জাতীয় পর্যায়ে গঠিত কমিটি ইতোমধ্যে প্রায় ২০ হাজার মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে। ধাপে ধাপে আরো মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।

ঢাকা/এএএম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ