রাজধানীর বংশালের সিক্কাটুলী এলাকায় একটি জুতার কারখানায় কাজ করার সময় আগুনে দগ্ধ হয়েছেন চার শ্রমিক। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে সিক্কাটুলী মাজার গলির সজীব মিয়ার ছয়তলা ভবনের নিচতলায় থাকা কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।

দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন আইনউদ্দিন (৪৫), তাঁর ভাই আমিরউদ্দিন (৪০), আইনউদ্দিনের ছেলে রুমান (১৬) ও রবিন (১৮)। দগ্ধ অবস্থায় তাঁদের রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন দগ্ধ শ্রমিকেরা জানান, কারখানায় কাজ করার সময় হঠাৎ জুতা তৈরির আঠায় আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে তাঁরা চারজনই দগ্ধ হন। শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলেও প্রাথমিকভাবে তাঁদের ধারণা।

কারখানাটি আইনউদ্দিন পরিচালনা করতেন। তাঁর দুই ছেলে রুমান ও রবিন সেখানে কাজ করতেন। কয়েক দিন আগে গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর বাটিয়াপাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিলেন ছোট ভাই আমিরউদ্দিন; তিনিও দগ্ধ হন।

ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো.

ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানান, আমিরউদ্দিনের শরীরের ৭ শতাংশ, আইনউদ্দিনের ২০ শতাংশ এবং রুমানের শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। প্রত্যেকেই বর্তমানে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বংশালে জুতার কারখানায় আগুন, দগ্ধ ৪

রাজধানীর বংশালের সিক্কাটুলী এলাকায় একটি জুতার কারখানায় কাজ করার সময় আগুনে দগ্ধ হয়েছেন চার শ্রমিক। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে সিক্কাটুলী মাজার গলির সজীব মিয়ার ছয়তলা ভবনের নিচতলায় থাকা কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।

দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন আইনউদ্দিন (৪৫), তাঁর ভাই আমিরউদ্দিন (৪০), আইনউদ্দিনের ছেলে রুমান (১৬) ও রবিন (১৮)। দগ্ধ অবস্থায় তাঁদের রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন দগ্ধ শ্রমিকেরা জানান, কারখানায় কাজ করার সময় হঠাৎ জুতা তৈরির আঠায় আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে তাঁরা চারজনই দগ্ধ হন। শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলেও প্রাথমিকভাবে তাঁদের ধারণা।

কারখানাটি আইনউদ্দিন পরিচালনা করতেন। তাঁর দুই ছেলে রুমান ও রবিন সেখানে কাজ করতেন। কয়েক দিন আগে গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর বাটিয়াপাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিলেন ছোট ভাই আমিরউদ্দিন; তিনিও দগ্ধ হন।

ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানান, আমিরউদ্দিনের শরীরের ৭ শতাংশ, আইনউদ্দিনের ২০ শতাংশ এবং রুমানের শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। প্রত্যেকেই বর্তমানে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ