পোশাক নিয়ে কান উৎসবে কটাক্ষের শিকার উর্বশী
Published: 14th, May 2025 GMT
বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম সম্মানজনক আসর ‘কান চলচ্চিত্র উৎসবে’ প্রতিবারই পেখম পেলেন বলিউড তারকা উর্বশী রাউতেলা। আবেদনময়ী লুকে রূপের দ্যুতিতে চমক দেখান রেড কার্পেটে। প্রতিবারই তাকে নিয়ে হয় আলোচনা। কখনো সেটা ইতিবাচক কখনও নেতিবাচক।
মঙ্গলবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী দিনেও দেখা গেল উর্বশীকে। চোখে নীল রঙের আইশ্যাডো। হেয়ার স্টাইলের কায়দাও আলাদা। সেই সঙ্গে ক্রিস্টালের হেয়ারব্যান্ড। অফ শোল্ডার গাউন। তাতে নানা রঙের মিলমিশ। কানে ছিল মানানসই দুল।
অনেকে বলেন ফ্রান্স ফ্যাশনের শহর। সেদেশে গিয়ে নিজেকে একটু অন্য ভাবেই সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু সেই চেষ্টার ফল হলো তিক্ত। রেড কার্পেটে হাঁটার সময় অভিনেত্রীর হাতে ছিল প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকার ক্লাচ। তবে তার এই সাজ মনে ধরেনি অনুরাগীদের।
উর্বশীর এই ছবি সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট হতেই আসে একের পর এক সমালোচনা। অনেকে বলছেন- এ যুগে এসেও উল্টোপথে হাঁটলে কী হয়! অভিনেত্রীর অতিরিক্ত রূপসজ্জার সমালোচনা করেন অনেকে। আবার কেউ কেউ তাকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই বলে বিদ্রুপ করেন। পোস্টের মন্তব্যের ঘরে একজন লিখেছেন, ‘জঘন্য সাজ।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘উর্বশীকে এড়িয়ে যাওয়া ভালো হবে।’
তবে এবারই প্রথম নয়, এর আগে ৭৬তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে গলায় 'টিকটিকি' জড়িয়ে কটাক্ষের মুখে পড়েছিলন বলিউড অভিনেত্রী উর্বশী।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক ন চলচ চ ত র উৎসব চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।