ক্রেডিট কার্ডের ১৫০ কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম কমিউনিটি ব্যাংকের
Published: 21st, June 2025 GMT
ক্রেডিট কার্ডের আউটস্ট্যান্ডিং পোর্টফোলিও ১৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে কমিউনিটি ব্যাংক। যা ব্যাংকের আর্থিক উদ্ভাবন এবং গ্রাহককেন্দ্রিক সেবার যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
এই অর্জন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই সাফল্যে অবদান রাখা সব সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
নিজের বক্তব্যে কিমিয়া সাআদত উল্লেখ করেন, মাত্র চার বছরের মধ্যে ব্যাংকের ভিসা ক্রেডিট কার্ড চালুর পর এই অভাবনীয় প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে, যা গ্রাহকদের আস্থা এবং বাজারে ব্যাংকের শক্ত অবস্থানের প্রমাণ। তিনি কার্ড ব্যবসায় টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উদ্ভাবনের প্রতি ব্যাংকের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হিসেবে তিনি ঘোষণা দেন, কমিউনিটি ব্যাংক খুব শিগগিরই আরো আধুনিক ও গ্রাহককেন্দ্রিক কার্ড পণ্য চালু করতে যাচ্ছে, যার মধ্যে থাকবে ভিসা চিপ ডেবিট কার্ড, ভিসা সিগনেচার, ভার্চুয়াল কার্ড, কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড, মাস্টারকার্ড এবং এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ অ্যাক্সেস সুবিধাসহ আরো অনেক কিছু; যা আধুনিক গ্রাহকের চাহিদা ও জীবনধারার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ও বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তারা, যাদের মধ্যে ছিলেন ড.
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত করছে পুলিশ
গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামানকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর একটি হচ্ছে গাজীপুরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের ধাওয়া দেওয়ার ভিডিও ধারণ করা এবং আরেকটি হচ্ছে পূর্বশত্রুতার বিষয়। পুলিশের দাবি, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করেছে তারা। তাঁদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তাঁর স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল আমিন। পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এই চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ছিনতাইকারী দলের সদস্য। এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে।
পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়। এরপর তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের তিনটি দল ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় অভিযানে নামে। গতকাল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তাঁর স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়।নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন