কুষ্টিয়ার মিরপুরে লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সের গতিরোধ করে টাকা-স্বর্ণালংকার লুটে নিয়েছে ডাকাতরা। বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের কালিতলা-দুর্গাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীদের ভাষ্য, ডাকাতরা মরদেহের গলা ও কানে স্বর্ণালংকারের খোঁজ করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, বুধবার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান মিরপুরের বাসিন্দা আয়েশা খাতুন (৫০)। তিনি উপজেলার পোড়াদহ ইউনিয়নের সুধিরাজপুর গ্রামের নিয়ামত আলীর স্ত্রী। স্বজনরা রাতেই আয়েশার মরদেহ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে বাড়ি ফিরছিলেন।

অ্যাম্বুলেন্সটি কালিতলা-দুর্গাপুর সড়কের মাঠসংলগ্ন এলাকায় পৌঁছলে ডাকাত দলের কবলে পড়ে। ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তারা চালক ও আয়েশার স্বজনদের মারধর শুরু করে। সবার কাছ থেকে তারা ৩২ হাজার ৬০০ টাকা ও এক নারীর কানের দুল ছিনিয়ে নেয়। তাদের ভাষ্য, ডাকাতরা আয়েশার কান ও গলায় স্বর্ণালংকারের খোঁজ করে। 

মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম বলেন, তারা লিখিত অভিযোগ পাননি। তবুও বিষয়টি তদন্তে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। এ ডাকাতিতে যারা জড়িত, তাদের আটকে অভিযান চলছে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স বর ণ ল

এছাড়াও পড়ুন:

আমাদের অনেক আগেই বিচ্ছেদ হওয়ার কথা ছিল: কাজল

বলিউডের আলোচিত তারকা কাপল অজয় দেবগন ও কাজল। দুইজনকে মিডিয়ার সামনে কখনও খুব বেশি রোমান্টিক মুডে ধরা দিতে দেখা যায়নি। ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ অজয়ের সঙ্গে বিয়ে হয় কাজলের। আর সে সময় অভিনেত্রী তখন সাফল্যের মধ্যগগনে। হঠাৎ বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন কাজল। 

কাজলের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাতে পারেননি বাবা শমু মুখার্জী। তিনি প্রায় চার দিন কথা বলেননি মেয়ের সঙ্গে। পরে অবশ্য পরিবারের উপস্থিতিতেই ঘরোয়াভাবে বিয়ে সারেন তারা। গদ গদ প্রেমের প্রকাশ করতে কখনওই দেখা যায়নি অজয়-কাজলকে।কাজল-অজয় দম্পতি দুই সন্তানের মা-বাবা। 

কাজল, অজল দেবগন

আরো পড়ুন:

শ্রাবন্তীকে নিয়ে সিনেমা বানাতে চান প্রাক্তন স্বামী রাজীব, যা বলেছেন শ্রাবন্তী

ঠিকানা টিভিতে আসছে ‘ফ্রাইডে নাইট উইথ জায়েদ খান’

এই যে দুইজনের খুব একটা সরব উপস্থিতি দেখা যায় না, তার কারণ কী? কাজল বলেন, ‘‘আমরা একে অপরের থেকে বেশ কিছু দিক দিয়ে আলাদা। সে অর্থে দেখতে গেলে আমাদের অনেক আগেই বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দাম্পত্য সুখ চাইলে, আপনার স্মৃতিশক্তি দুর্বল হতে হবে।’’

কাজল আরও বলেন,  ‘‘ভুলে যাওয়ার রোগ থাকতে হবে আর কখনও কখনও কানে কম শুনতে হবে।’’

অভিনেত্রী কোনো কিছু আঁকড়ে ধরে রাখায় বিশ্বাসী নন। তিনি জানান, কিছু জিনিস ভুলে যাওয়া ও ছেড়ে দেওয়া দাম্পত্যের টিকিয়ে রাখার আসল রহস্য।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ