এনজিওগ্রাম কী? হৃদ্রোগের চিকিৎসায় এটি কেন দরকার হয়
Published: 2nd, August 2025 GMT
হার্ট অ্যাটাকে দ্রুত ও সঠিক চিকিৎসা না পেলে বিপজ্জনক পরিণতি হতে পারে। হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক তৈরি হলে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। হঠাৎ রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হলেই হয় হার্ট অ্যাটাক। এ অবস্থায় যদি রোগীকে দ্রুত এমন হাসপাতালে নেওয়া যায়, যেখানে এনজিওগ্রাম করার সুযোগ আছে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই এনজিওগ্রাম করে রিং বা স্টেন্ট লাগিয়ে ব্লক খুলে দেওয়া সম্ভব হয়। এতে হার্টের ক্ষতি কম হয়, দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে রোগী। তবে তাৎক্ষণিক এনজিওগ্রাম করা সম্ভব না হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে স্থিতিশীল করার পর এনজিওগ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়। হার্ট অ্যাটাক ছাড়া যেসব রোগীর বুকে চাপ বা ব্যথা হয়, বিশেষ করে হাঁটাচলা বা পরিশ্রমের সময়, তাদের ক্ষেত্রেও হার্টের রক্তনালিতে ব্লক থাকতে পারে। এ অবস্থায় হৃদ্রোগের ঝুঁকিগুলো আমলে নিয়ে একজন হৃদ্রোগবিশেষজ্ঞ বুকে ব্যথার ধরন পর্যালোচনা করেন এবং আগে ইসিজি, ইকোকার্ডিওগ্রাফি ও ক্ষেত্রবিশেষে ট্রেডমিল টেস্ট করে দেখা হয়। এরপর প্রয়োজনে এনজিওগ্রাম করা হয়।
এনজিওগ্রাম হলো হৃৎপিণ্ডের রক্তনালির পরিস্থিতি দেখতে ও ব্লকের মাত্রা নির্ণয় করার একটি নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
এবি ব্যাংক পিএলসি’র এএমএল ও সিএফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম
এবি ব্যাংক পিএলসি সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ‘এএমএল এবং সিএফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউর পরিচালক মো. মফিজুর রহমান খান চৌধুরী এবং অতিরিক্ত পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন।
অনুষ্ঠানে এবি ব্যাংক পিএলসিএর চেয়ারম্যান কাইজার এ চৌধুরী, পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মিজানুর রহমানসহ সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/রাজীব