বন্দরে সাংবাদিক শরীফ চিস্তির মা’র কুলখানি অনুষ্ঠিত
Published: 9th, August 2025 GMT
দৈনিক আজকের নীরবাংলা পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, শরীফ হাসান চিস্তির মা এর কুলখানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৯ আগস্ট) বাদ জোহর নাসিক ২২ নং ওয়ার্ডের খান বাড়িস্থ নিজ বাড়িতে এ কুলখানি অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনায় কবর জিয়ারত, মিলাদ মাহফিল, কোরআন খতম এবং গরিবদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, মরহুমা, গত ৫ আগস্ট আনুমানিক রাত ১১:০১ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মরহুমা, মরহুম খাজা মহর আলী চিস্তির স্ত্রী ছিলেন।
মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন আলহাজ্ব মাওলানা তামিম বিল্লাহ্ আল কাদরী, সহায়তা করেন, মুফতি সোলায়মান আল কাদরী, মাওলানা মুফতি হোসাইন আল আমিন, মুফতি হাসান মুরাদ, মুফতি আবু সুফিয়ান ও হাফেজ মাওলানা আলাউদ্দিন প্রমূখ।
এছাড়া নীরবাংলা পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এস এম ইমদাদুল হক মিলনসহ বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ও গণমাধ্যমকর্মীগণসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ মরহ ম
এছাড়াও পড়ুন:
পুনরায় রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন আহ্বান
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দায়ের হওয়া রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিদের কাছে পুনরায় আবেদন দাখিলের আহ্বান জানানো হয়েছে।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদ-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ থেকে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।
আরো পড়ুন:
বাংলাদেশের বিচারিক ইতিহাসে এ রায় মাইলফলক হয়ে থাকবে: নাহিদ
শেখ হাসিনার ফাঁসি কার্যকরের দাবি শহীদ রাকিবুলের মা-বাবার
বিভাগটি থেকে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন দাখিল করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে মামলার বর্তমান অবস্থা, এজাহার এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের পরিষ্কার ফটোকপি সংযুক্ত করার অনুরোধ করা হলো।
দেশে ৬ জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত বিশেষ করে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ অসংখ্য ব্যক্তির বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হয়রানিমূলক বা কথিত ‘গায়েবি মামলা’ যাচাই করে প্রত্যাহারের উদ্যোগ চলমান।
এর আগে, সলিসিটর অনুবিভাগ থেকে দেশের সব পাবলিক প্রসিকিউটর ও মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটরদের এসব মামলার তালিকা পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে বিষয়টি আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে জাতীয় দৈনিকগুলোতে গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়।
সরকারি সূত্র জানায়, বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত মামলার তালিকা যাচাই-বাছাই শেষে জাতীয় পর্যায়ে গঠিত কমিটি ইতোমধ্যে প্রায় ২০ হাজার মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে। ধাপে ধাপে আরো মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা/এএএম/মেহেদী