ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় থেকে ৮টি ভোটকেন্দ্রের ৮১০টি বুথে ভোট শুরু হয়েছে। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণ সকাল ৮টা থেকে শুরু হলেও সকাল সাড়ে ৭টার আগেই ভোটকেন্দ্রগুলোকে আসতে শুরু করেন ভোটরারা।
আরো পড়ুন:
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই: ড.
ডাকসুর ভোট গণনা সরাসরি দেখা যাবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থী-ভোটারের ভোটগ্রহণের জন্য কেন্দ্র ও বুথ থেকে শুরু করে সব ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে, ক্যাম্পাসে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুলসংখ্যক পুলিশ। ভোটগ্রহণের সময় ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, শিক্ষার্থীদের চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করাসহ নানা ধরনের বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সব কিছুর মধ্যেই ছয় বছর পর ডাকসু নির্বাচন ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে।
আপত্তি নিষ্পত্তি ও সংশোধনের পর নির্বাচন কমিশন থেকে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন। এর মধ্যে ২০ হাজার ৮৭৩ জন ছাত্র এবং ১৮ হাজার ৯০২ জন ছাত্রী। ছাত্রী ভোটারদের শতকরা হার ৪৭ দশমিক ৫২ শতাংশ, আর ছাত্রদের হার ৫২ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
ছাত্র ভোটারদের মধ্যে অমর একুশে হলে ১২৯৫ জন, কবি জসীমউদ্দিন হলে ১৩০৩ জন, জগন্নাথ হলে ২২২২ জন, শেখ মুজিবুর রহমান হলে ১৬০৬ জন, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ হলে ১৯৯৮ জন, ফজলুল হক মুসলিম হলে ১৭৬২ জন, বিজয় একাত্তর হলে ২০২৭ জন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ১৭৫১ জন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ১৯৫৭ জন, সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ৬৬৪ জন, মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ১৪৯৯ জন, স্যার এ এফ রহমান হলে ১৩৭৭ জন এবং হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলে ১৪০২ জন রয়েছেন।
ছাত্রী ভোটারদের মধ্যে রোকেয়া হলে ৫৬৪১ জন, শামসুন নাহার হলে ৪০৮৪ জন, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ২১০৩ জন, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪৪৩৪ জন এবং ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ২৬৪০ জন আছেন।
গত জানুয়ারিতে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে পরামর্শদান, নির্বাচনের আচরণবিধি প্রণয়ন-সংশোধন এবং ডাকসু ও হল সংসদের গঠনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জন করার বিষয়ে পৃথক ৩টি কমিটি গঠন করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এসব কমিটি সংশোধন-পরিমার্জনের কাজ করে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেয়।
গঠনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জন কমিটির সুপারিশে দেখা গেছে, এবার ২৮টি পদ রাখা হয়েছে। এরমধ্যে নতুন ৪টি পদ তৈরি করা হয়েছে। আর পরিমার্জন করা হয়েছে তিনটির; এরমধ্যে দুটি আলাদা পদ থেকে একটি পদে নিয়ে আসা হয়েছে।
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক পদের নাম পরিবর্তন করে ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক’ করা হয়েছে। কমন রুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদকে ‘রিডিং রুম’ যোগ করে ‘কমন রুম, রিডিং রুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক’ পদ করা হয়েছে। আগে সাহিত্য সম্পাদক এবং সংস্কৃতি সম্পাদক দুটি আলাদা পদ ছিল। এখন সেটি ‘সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক’ পদ করা হয়েছে।
বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে ৪টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এসব পদ হচ্ছে: গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক; ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক; স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক এবং মানবাধিকার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক।
নিয়ম অনুযায়ী, ডাকসুর সভাপতি ক্ষমতাবলে উপাচার্যই থাকেন। আর তিনি একজন অধ্যাপককে কোষাধ্যক্ষ মনোনীত করেন। ফলে এ দুটি পদে কোনো ভোটগ্রহণ হবে না।
যেসব পদে নির্বাচন হচ্ছে, তার মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক (জিএস), সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস), সদস্য পদ ১৩টি এবং ৫টি সম্পাদক পদে কোনো পরিবর্তন আসেনি। অপরিবর্তিত ৫টি সম্পাদক পদ হলো: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক; আন্তর্জাতিক সম্পাদক; ক্রীড়া সম্পাদক; ছাত্র পরিবহন সম্পাদক এবং সমাজসেবা সম্পাদক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ২৮ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। প্রাথমিক বাছাই প্রক্রিয়ায় বাদ পড়া ১০ জন প্রার্থী আপিল না করায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে চূড়ান্তভাবে ৪৭১ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে ৪৫ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন, সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ২৫ জন, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১৭ জন, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে ১১ জন, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে ১৪ জন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৯ জন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১২ জন, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ৯ জন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ১৩ জন, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে ১২ জন, সমাজসেবা সম্পাদক পদে ১৭ জন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ১৫ জন, মানবাধিকার ও আইন বিষয়ক সম্পাদক পদে ১১ জন, ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদে ১৫ জন এবং সদস্য পদে লড়াই করছেন ২১৭ জন।
ডাকসু নির্বাচনে ১১ প্যানেলে লড়ছেন যারা
১. ছাত্রদলের প্যানেল ‘আবিদ-হামিম-মায়েদ’
এই প্যানেলের ভিপি পদে লড়বেন মো. আবিদুল ইসলাম খান, জিএস পদে শেখ তানভীর বারী হামিম (কবি জসীমউদ্দীন হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক), এজিএস পদে লড়েবেন তানভীর আল হাদী মায়েদ (বিজয় একাত্তর হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক)।
গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদ শূন্য রাখা হয়েছে (আহত শিক্ষার্থী সানজিদা আহমেদ তন্বীকে সমর্থন জানাতে)।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে আরিফুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে এহসানুল ইসলাম, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে চেমন ফারিয়া ইসলাম মেঘলা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে মেহেদী হাসান, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে আবু হায়াত মো. জুলফিকার জিসান, ক্রীড়া সম্পাদক পদে চিম চিম্যা চাকমা, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে সাইফ উল্লাহ সাইফ, সমাজসেবা সম্পাদক পদে সৈয়দ ইমাম হাসান অনিক, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে আরকানুল ইসলাম রূপক, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে আনোয়ার হোসাইন, মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক পদে লড়বেন মেহেদী হাসান মুন্না।
সদস্য পদ: জারিফ রহমান, মাহমুদুল হাসান, নাহিদ হাসান, হাসিবুর রহমান সাকিব, শামীম রানা, ইয়াসিন আরাফাত, মুনইম হাসান অরূপ, রঞ্জন রায়, সোয়াইব ইসলাম ওমি, মেহেরুন্নেসা কেয়া, ইবনু আহমেদ, শামসুল হক আনান ও নিত্যানন্দ পাল।
২. শিবিরের প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’
এই প্যানেলের ভিপি পদে লড়বেন সাদিক কায়েম (শিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক, সাবেক ঢাবি সভাপতি), জিএস পদে এস এম ফরহাদ (ঢাবি শাখা সভাপতি), এজিএস পদে লড়বেন মহিউদ্দিন খান (ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক)।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ফাতিমা তাসনীম জুমা (ইনকিলাব মঞ্চ), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ইকবাল হায়দার; কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে উম্মে সালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে খান জসীম, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নুরুল ইসলাম সাব্বির (বর্তমান ঢাবি শিবিরের অর্থ সম্পাদক), ক্রীড়া সম্পাদক পদে আরমান হোসেন, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে আসিফ আব্দুল্লাহ, সমাজসেবা সম্পাদক পদে শরিফুল ইসলাম মুয়াজ, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সাজ্জাদ হোসাইন খান (ঢাবি শিবিরের দপ্তর সম্পাদক), ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদে মাজহারুল ইসলাম, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ, মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক পদে সাখাওয়াত জাকারিয়া।
সদস্য পদে: সর্ব মিত্র চাকমা, ইমরান হোসাইন, বেলাল হোসেন অপু, তাজিনুর রহমান, মিফতাহুল হোসাইন আল মারুফ, মাজহারুল ইসলাম মুজাহিদ, রাইসুল ইসলাম, সাবিকুন নাহার তামান্না, শাহিউর রহমান, আফসানা আক্তার, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, রায়হান উদ্দিন, আনাস বিন মনির।
৩. গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ সমর্থিত ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’
ভিপি পদে লড়বেন আবদুল কাদের, জিএস পদে আবু বকর মজুমদার, এজিএস পদে আশরেফা খাতুন।
সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নাহিয়ান ফারুক, সমাজসেবা সম্পাদক পদে মহির আলম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে মো. হাসিবুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ সাকিব, ক্রীড়া সম্পাদক পদে আল আমিন সরকার, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদে আনিকা তাহসিনা, কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে মিতু আক্তার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে আহাদ বিন ইসলাম শোয়েব, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে সাব্বির আহমেদ, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে রেজওয়ান আহম্মেদ রিফাত, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে লড়বেন মো. ঈসমাইল হোসেন রুদ্র।
সদস্য পদে: মো. মাসউদুজ্জামান, ফেরদৌস আইয়াম, ইসমাঈল, তাপসী রাবেয়া, মো. আরমানুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, রিফতি আল জাবেদ, আশরাফ অনিক, রওনক জাহান, মাহফুজা নওয়ার নওরীন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, আরিফুর রহমান, ফেরদৌস আলম।
৪. ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ (উমামা–সাদী নেতৃত্বাধীন)
ভিপি পদে লড়বেন উমামা ফাতেমা, জিএস পদে আল সাদী ভূঁইয়া, এজিএস পদে জাহেদ আহমদ।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে নূমান আহমাদ চৌধুরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মমিনুল ইসলাম (বিধান), আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে নাফিজ বাশার আলিফ, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে সুর্মী চাকমা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে অনিদ হাসান, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সিয়াম ফেরদৌস ইমন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. সাদিকুজ্জামান সরকার, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে মো. রাফিজ খান, সমাজসেবা সম্পাদক পদে তানভীর সামাদ, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে রুপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গ্যা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ইসরাত জাহান নিঝুম, মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক পদে নুসরাত জাহান নিসু।
সদস্য পদে: নওরীন সুলতানা তমা, আবিদ আব্দুল্লাহ, ববি বিশ্বাস, মো. শাকিল, মো. হাসান জুবায়ের (তুফান), আব্দুল্লাহ আল মুবিন (রিফাত), অর্ক বড়ুয়া, আবির হাসান, নেওয়াজ শরীফ আরমান, মো. মুকতারুল ইসলাম (রিদয়), হাসিবুর রহমান, রাফিউল হক রাফি, মো. সজিব হোসেন, সাদেকুর রহমান সানি।
৫. বামজোটের প্যানেল ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’
ভিপি পদে লড়বেন শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি, জিএস পদে মেঘমল্লার বসু , এজিএস পদে জাবির আহমেদ জুবেল।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে মোজাম্মেল হক, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে নূজিয়া হাসিন (রাশা), মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক পদে আকাশ আলী, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে লিটন ত্রিপুরা, সমাজসেবা সম্পাদক পদে আবু মুজাহিদ, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে নিনাদ খান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে নাঈম উদ্দীন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ফারিয়া মতিন (ইলা), ক্রীড়া সম্পাদক পদে মালিহা তাবাসসুম, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে শেখ তাসনুভা সৃষ্টি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ফাতিন ইশরাক, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে আমানত ইমরান।
সদস্য পদে: তফসিরুল্লাহ (গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা), রাজেকুজ্জামান জুয়েল (টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি), ওয়াকার রহমান সৌরভ (পালি অ্যান্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ), মোহাম্মদ মুস্তাকিম (অর্থনীতি), মিশকাতুল মাশিয়াত তানিশা (ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট), আতিকা আনজুম অর্থী (কারুশিল্প), পৃথিং মারমা (অপরাধ বিজ্ঞান), ইসরাত জাহান ইমু (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস), আনিয়া ফাহমিন (নৃবিজ্ঞান), রাহনুমা আহমেদ নিরেট (পদার্থবিজ্ঞান), সাজিদ উল ইসলাম (প্রাচ্যকলা), হেমা চাকমা (স্বাস্থ্য ও অর্থনীতি), আলমগীর হোসেন (তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা)।
৬. ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সমর্থিত ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’
ভিপি পদে লড়বেন ইয়াসিন আরাফাত (ঢাবি শাখার সাবেক সভাপতি), জিএস পদে খায়রুল আহসান মারজান (কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল), এজিএস পদে সাইফ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (ঢাবি শাখার সেক্রেটারি), মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে আবু বকর সিদ্দিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে লড়বেন জুয়াইরিয়া আখতার তামান্না।
কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে জাকিয়া আক্তার, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আলী, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ইয়াসিন আরাফাত, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে মো. ইমরান মিয়া, সমাজসেবা সম্পাদক পদে শাহরিয়ার আলম, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে মনসুরুল হক শান্ত, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে মুঈনুল ইসলাম, মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক পদে লড়বেন শাহরিয়ার জাবির।
সদস্য পদে: ফারুক হাওলাদার, মোসা. হাবিবা, ইলিয়াস তালুকদার, নূরুল জান্নাত মান্না, ইকরামুল কবির, মোহাম্মদ আফজাল হোসেন সিয়াম, এরফান মোহাম্মদ, রিয়াদ হোসাইন, রেজাউল করিম, মোহাম্মদ ইমাদুল ইসলাম আকাশ, ইসমাইল হোসেন, সাদমান সাকিব, আজিজুল হাসান।
৭. ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ’(জামালুদ্দীন খালিদ–মাহিন সরকার নেতৃত্বাধীন)
ভিপি পদে লড়বেন জামালুদ্দীন মুহাম্মাদ খালিদ (স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ), জিএস পদে মো. আবু সায়াদ বিন মাহিন সরকার, এজিএস পদে ফাতেহা শারমিন এ্যানি।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে আশিকুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে আবদুল্লাহ ইবনে হানিফ আরিয়ান, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে ফারজানা আক্তার মিতু, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে ইমরান মিয়া, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মোহতাসিন বিল্লাহ ইমন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মুহাইমেনুল ইসলাম তকি, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক পদে রাশেদ খান আদিব, সমাজসেবা সম্পাদক পদে ফাইজুল্লাহ, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে মেহেরিন আফরোজ মাইশা।
সদস্য পদে: গিয়াস উদ্দিন, রাহাত সিকদার, বায়েজিদ হাসান, মো. আব্দুল বাছিত, মো. মোফাজ্জল হোসেন, মনির হোসেন, আবুতালেব (ইফতি), আবরার জারিফ, সাব্বির উদ্দিন রিয়ন, মো. খালেদ সাইফুল্লাহ জিহাদ ভূঞাঁ, আকাশ শাহ, ইসমাইল হোসেন, মাসুম বিল্লাহ।
৮. ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’
ভিপি পদে লড়বেন বিন ইয়ামিন মোল্লা, জিএস পদে সাবিনা ইয়াসমিন, এজিএস পদে রাকিবুল ইসলাম।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মো. শাকিব খান, সমাজসেবা সম্পাদক পদে আরিফুর রহমান মজুমদার, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মুখতার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ সম্পাদক পদে আশিক হৃদয় আহমেদ, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে রাকিব হোসেন, মানবাধিকার সম্পাদক পদে ইশতিয়াক আহমেদ, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সিয়াম ইমন, ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক পদে লড়বেন রজব সালার খান শাওন।
সদস্য পদে: রাহাত, রেজুয়ান, মোহাম্মদ মোহিউদ্দিন আহমেদ, কৌশিক আদির, আব্দুল্লাহ আল নোমান, রাকিবুল আলম রুদ্র, মোফাচ্ছেল হোসেন, এইচ এম মাহতাব ইসলাম।
৯. জুবায়ের–মুসাদ্দিকের স্বতন্ত্র আংশিক প্যানেল
এই প্যানেলে সমাজসেবা সম্পাদক পদে লড়বেন এবি জুবায়ের, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক পদে লড়বেন মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহম্মদ।
সদস্য পদে: আশিক খান ও আব্দুর রহমান।
১০. ‘সম্মিলিত ছাত্র ঐক্য’ প্যানেল
এই প্যানেলে ভিপি পদে লড়বেন জান্নাতি বুলবুল (সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষার্থী), জিএস পদে মাহমুদুল হাসান (মার্কেটিং বিভাগ) এবং কার্যনির্বাহী সদস্য পদে লড়বেন তালহা নেগাবান (আরবি সাহিত্য বিভাগ)।
১১. ‘অপারেজয়-৭১, অদম্য-২৪’ প্যানেল
এই প্যানেল থেকে ভিপি পদে লড়বেন নাইম হাসান হৃদয় (যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ), জিএস পদে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী এনামুল হাসান অনয় এবং এজিএস পদে লড়বেন দর্শন বিভাগের অদিতি ইসলাম।
হল সংসদে পদ কতটি ও কী কী?
প্রতিটি হল সংসদে মোট ১৩টি পদ। সেগুলো হলো: ভিপি, জিএস, এজিএস, সাহিত্য সম্পাদক, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, পাঠকক্ষ সম্পাদক, অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া সম্পাদক, বহিরাঙ্গন ক্রীড়া সম্পাদক, সমাজসেবা সম্পাদক। বাকি চারটি কার্যনির্বাহী সদস্য পদ।
১৮ আবাসিক হলে ভিপি-জিএস প্রার্থী যারা
বেগম রোকেয়া হলে ভিপি পদে লড়ছেন প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী আয়শা সিদ্দিকা হামিম, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ঈশিতা এনাম ঋতু, উর্দু বিভাগের ফাতেমাতুল জান্নাত ইমা, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ফারজানা আক্তার (আরজু), অর্থনীতি বিভাগের মোছাম্মৎ আছিয়া আক্তার (রেমিজা) ও সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মোছা. শ্রাবণী আক্তার।
জিএস পদে প্রার্থী হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী রোকাইয়া সুলতানা ও দর্শন বিভাগের শারমিন আক্তার।
সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ভিপি পদে প্রার্থী আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল ইসলাম, জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের মো. ইমন মিয়া, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মো. জায়েদুল হক (জায়েদ) এবং বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. সুরুজ লড়াই করছেন।
জিএস পদে লড়ছেন মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আ. রাজ্জাক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের তাওহিদুল ইসলাম (তাইমুন), ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের তানভিরুল হক (সোহেল), ফিন্যান্স বিভাগের আরিফ হোসাইন খান ও অর্থনীতি বিভাগের নাসির উদ্দিন আহমেদ।
মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ভিপি পদে লড়ছেন আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম, অর্থনীতি বিভাগের মো. নাঈমুল আবরার, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মো. মহিউদ্দিন (মাহাবুব তালুকদার), অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. রাকিব হোসেন খান ও সুমন হোসেন হানিফ।
জিএস পদে প্রার্থী আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ ইমাম, আইন বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসেন, উর্দু বিভাগের মো. এনামুল হক, লোক প্রশাসন বিভাগের মো. সামির সাদিক ও ফিন্যান্স বিভাগের শেখ মো. ইমরান হোসেন।
বিজয় একাত্তর হলে ভিপি পদে প্রার্থী অ্যাকাউন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. বাসিফ খান, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের মো. সাজ্জাদ হোসেন, বাংলা বিভাগের মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সানজিদ জামান রাব্বি ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের হাসানুল বান্না আরফাত লড়াই করছেন।
জিএস পদে প্রার্থী আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আশিক বিল্লাহ, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের কামরুল হাসান, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের মো. সাকিব বিশ্বাস, আইন বিভাগের মো. আবু সালেহিন ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের আল ইমরান।
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ভিপি পদে লড়ছেন তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মোক্তার মিয়া, বাংলা বিভাগের মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি বিভাগের মো. আল মেহরাজ শাহরিয়ার মিথুন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মো. আহসান হাবীব (ইমরোজ), ইতিহাস বিভাগের মো. দেলোয়ার হোসেন হৃদয় ও উর্দু বিভাগের মো. হাসিবুর রহমান আসিফ।
জিএস পদে লড়ছেন আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী খালেদ হাসান, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের মাহমুদুল হাসান ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মো. নাজমুস সাকিব।
অমর একুশে হলে ভিপি পদে প্রার্থী গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আসাদুল হক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের মো. তালহা জুবাইর, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের মো. মাহফুজের রহমান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মো. রবিউল ইসলাম ও ফলিত গণিত বিভাগের শিহাব জামিল।
জিএস পদে লড়ছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ইমরান কায়েস, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের কায়সার আহমেদ পূর্ণ, সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের ফয়সাল আহম্মদ ইমন, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের মো. আব্দুল করিম, ফলিত গণিত বিভাগের মো. মনির হোসেন এবং গণিত বিভাগের মো. রবিউল ইসলাম ও মো. শাহ নোমান জিওন।
শামসুন নাহার হলে ভিপি পদে লড়ছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী কুররাতুল আইন কানিজ, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তায়েবা হাসান (বিথী), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মাছুমা খাতুন ও নৃত্যকলা বিভাগের সুমি আক্তার (স্মৃতি আফরোজ সুমি)।
জিএস পদে প্রার্থী হয়েছেন আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আম্মারাহ, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা বিভাগের রাবেয়া খানম জেরিন ও মার্কেটিং বিভাগের সামিয়া মাসুদ মম।
ফজলুল হক মুসলিম হলভিপি পদে লড়ছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আবু জুবাইদ মীম, রসায়ন বিভাগের খন্দকার মো. আবু নাঈম, ফলিত গণিত বিভাগের মেহেদী হাসান ও মো. সোহানুর রহমান সোহাগ, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের মো. ওমর ফারুক, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের মো. শফিকুর রহমান ও ভূতত্ত্ব বিভাগের শেখ রমজান আলী (রকি)।
জিএস পদে প্রার্থী ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মো. ইমামুল হাসান, রসায়ন বিভাগের মো. নাজমুল হাসান (নয়ন), জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের মো. মারুফ হাসান ও তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের হারুন খান সোহেল।
জগন্নাথ হলে ভিপি পদে লড়ছেন প্রাণ রসায়ন ও অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জয় বিশ্বাস, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পল্লব চন্দ্র বর্মন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শ্রী মধুসূদন কর্মকার, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের সুকেশ দেবনাথ, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের স্বপন রায় ও সংস্কৃতি বিভাগের সুশান্ত চন্দ্র সরকার।
জিএস পদে লড়ছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ হাসান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের আব্দুল্লাহ আল আমিন, দর্শন বিভাগের মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মোহাম্মদ শাহরিয়ার, গণিত বিভাগের আব্দুল সালাম ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মেহেদী হাসান।
কবি সুফিয়া কামাল হলে ভিপি পদে লড়ছেন অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মাইশা মালিহা, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সানজানা আক্তার চৌধুরী (রাত্রি) ও উন্নয়ন অধ্যয়নের সুমাইয়া ফাহমিদা।
জিএস পদে প্রার্থী বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী তাওহিদা সুলতানা, দর্শন বিভাগের মোছা. রুকু খাতুন, আইন বিভাগের সুমাইয়া সিদ্দিকা শান্তা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আফরিন সুলতানা মীম।
হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ভিপি পদে লড়ছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ মো. তানভীর, অর্থনীতি বিভাগের আহমেদ হোসেন জনি, আরবি বিভাগের আহম্মদ উল্লাহ (নোমান), আরবি বিভাগের ছাদিক হোসেন (শিকদার), আরবি বিভাগের মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মো. আবুজার গিফারি ইফাত।
জিএস পদে প্রার্থী ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী মহিবুল ইসলাম আকন্দ, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. লূত হাসান, নৃবিজ্ঞান বিভাগের রাসেলুর রহমান, ব্যবস্থাপনা বিভাগের মো. আব্দুর রহমান, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. আব্দুর রহিম ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান হলে ভিপি পদে লড়ছেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী আবু জাফর সিয়াম, ফিন্যান্স বিভাগের মো. মুসলিমুর রহমান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মো. মহিউদ্দিন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মোশাররফ হোসাইন, আরবি বিভাগের শরীফ উদ্দিন সরকার ও ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের সাঈফ আল ইসলাম দীপ।
জিএস পদে প্রার্থী আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আহমেদ আল সাবাহ, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ইমরান হোসেন, ফিন্যান্স বিভাগের ওমর ফারুক ও লোকপ্রশাসন বিভাগের রিনভী মোশাররফ।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলে ভিপি পদে লড়ছেন মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আশিকুর রহমান, রসায়ন বিভাগের মো. আসিফ রায়হান, ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি অ্যান্ড ফার্মাকোলজি বিভাগের মো. তারেকুল ইসলাম, ফলিত গণিত বিভাগের মাছুম বিল্লাল ও ভূতত্ত্ব বিভাগের সোহানুর রহমান সোহাগ।
জিএস পদে প্রার্থী প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ইব্রাহিম খলিল, মনোবিজ্ঞান বিভাগের ইব্রাহিম খলিল, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের মো. এনামুল সরদার, অর্থনীতি বিভাগের মো. তাওকির হোসেন ও মনোবিজ্ঞান বিভাগের হাবিবুর রহমান।
কবি জসীম উদ্দীন হলে ভিপি পদে লড়ছেন মো. আব্দুল ওহেদ, মুহাম্মদ ওসমান গণি, তানভীর আহমেদ নাবিল ও নূরুল গণি (ছগীর)। জিএস পদে প্রার্থী আহমাদুল্লাহ, পারভেজ মাহবুব তানভীর, মো. মারুফ হাসান, মাসুম আব্দুল্লাহ ও সিফাত ইবনে আমিন।
সূর্যসেন হলে ভিপি পদে লড়ছেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী আজিজুল হক, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজের মনোয়ার হোসেন (প্রান্ত), আরবি বিভাগের মেসবাউর রহমান ও আধুনিক ভাষা বিভাগের মো. লিমন হাসান।
জিএস পদে প্রার্থী ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী মোখলেছুর রহমান (জাবির), আরবি বিভাগের মো. আজিজুর রহমান মুরাদ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মো. মহিবুল্লাহ রনি।
স্যার এ এফ রহমান হলে ভিপি পদে লড়ছেন দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী নাইমুর রহমান, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা বিভাগের মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, মনোবিজ্ঞান বিভাগের মো. রাকিবুল হাসান, আরবি বিভাগের রফিকুল ইসলাম ও ইংরেজি বিভাগের রবিউল হাসান।
জিএস পদে প্রার্থী ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী নজরুল ইসলাম, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মো. আশিকুল হক (রিফাত) ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মো. কাউসার হামিদ।
শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ভিপি পদে প্রার্থী হয়েছেন বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী তাসনিম আক্তার আলিফ নাবিলা, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের দিলরুবা আক্তার পলি, পালি অ্যান্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের বাবলী আক্তার মনা, আইন বিভাগের সানজিদা সাবরিন ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সালসাবিল জান্নাত সুমাইয়া।
জিএস পদে লড়ছেন নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী মালিহা বিনতে খান (অবন্তী), মার্কেটিং বিভাগের মিফতাহুল জান্নাত রিফাত, ইতিহাস বিভাগের মুমতাহহিনা মাহজাবীন মোহনা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের স্বর্ণালী ও ইতিহাস বিভাগের হুমায়রা জান্নাত রিমু।
কুয়েত মৈত্রী হলে ভিপি পদে লড়ছেন আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী উম্মে রুম্মান, দর্শন বিভাগের নাবিলা শারমিন খান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের রাফিয়া রেহনুমা।
জিএস পদে প্রার্থী হয়েছেন নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস পুতুল, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা বিভাগের নিশিতা জামান নিহা ও মোছা. ছাবিকুন্নাহার
ঢাকা/সৌরভ/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসল ম ক স ট ড জ ব ভ গ র র ষ ট রব জ ঞ ন ব ভ গ র ব ভ গ র ম হ ম মদ গণ ত ব ভ গ র ম গণয গ য গ ও স আইন ব ভ গ র র রহম ন হল এই প য ন ল অ য ন ড ইন র ল ইসল ম ব র রহম ন দ ল ইসল ম ন ল ইসল ম ক র রহম ন পর ম র জন র রহম ন স র ব যবস থ সদস য পদ হ উদ দ ন র আহম দ লড়ছ ন প ইসল ম ও ও ইসল ম ন সরক র ছ ন আরব লড়ব ন ম জ এস প র ল হক হয় ছ ন ব দ কত ম ন হল ম মদ ম হ স ইন পদ র থ করছ ন ইমর ন ন আহম সমর থ
এছাড়াও পড়ুন:
ম্যাচ রেফারি পাইক্রফ্ট ক্ষমা চাওয়ার পরই খেলতে রাজি হয়েছিল পাকিস্তান
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে টসের আগ পর্যন্ত দারুণ নাটকীয়তায় ঘেরা ছিল পাকিস্তানের ড্রেসিং রুম। ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফ্টকে দায়িত্ব থেকে সরানোর দাবি তোলে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। তবে আইসিসি সে দাবি আমলে নেয়নি। শেষ পর্যন্ত নিজের ভুল স্বীকার করে পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী আগা ও দলের ম্যানেজারের কাছে ক্ষমা চান পাইক্রফ্ট। এরপরই মাঠে নামতে রাজি হয় পাকিস্তান দল।
ঘটনার সূত্রপাত ১৪ সেপ্টেম্বরের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ থেকে। টসের সময় দুই অধিনায়কের করমর্দন হয়নি। আরও বড় বিতর্ক তৈরি হয় ম্যাচ শেষে। জয়ী ভারতের ক্রিকেটাররা করমর্দন এড়িয়ে দ্রুত ড্রেসিং রুমে ফিরে যান। সালমান আলী আগার নেতৃত্বে পাকিস্তানের খেলোয়াড়রা দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করলেও সূর্যকুমার যাদব, শিভাম দুবেসহ পুরো ভারতীয় দল সেই শিষ্টাচার মানেনি।
আরো পড়ুন:
আজ মুখোমুখি শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান, যে ম্যাচে ঝুলছে বাংলাদেশের ভাগ্য
আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান
এমন ঘটনার প্রতিবাদে পাকিস্তান অধিনায়ক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বর্জন করেন। পরে আইসিসির কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জানায় পিসিবি। তাদের দাবি ছিল, ম্যাচ রেফারি পাইক্রফ্ট ইচ্ছাকৃতভাবেই দুই অধিনায়কের হাত মেলানো আটকান, যা আইসিসির আচরণবিধি ও ক্রিকেটের স্পিরিটের পরিপন্থী।
যদিও আইসিসির ব্যাখ্যা ছিল ভিন্ন। তারা জানায়, এসিসির কর্মকর্তাদের নির্দেশেই কাজ করেছেন পাইক্রফ্ট। কিন্তু পাকিস্তান নড়েচড়ে বসে। এমনকি জানিয়ে দেয়, পাইক্রফ্ট দায়িত্বে থাকলে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে মাঠে নামবে না তারা। এই হুমকির কারণে ম্যাচের শুরুর সময় এক ঘণ্টা পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় আয়োজকরা।
লাহোরে রমিজ রাজা, নাজাম শেঠিসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেন পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি। পরে সমঝোতার পথ খোঁজা হয়। অবশেষে পাইক্রফ্ট স্বীকার করেন, ভুল বোঝাবুঝির কারণেই পরিস্থিতি এতদূর গড়ায়, এবং তিনি পাকিস্তান অধিনায়ক ও ম্যানেজারের কাছে ক্ষমা চান। তাতেই সন্তুষ্ট হয়ে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান দল।
বুধবার রাতে ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের সেই শেষ ম্যাচে আরব আমিরাতকে ৪১ রানের ব্যবধানে হারিয়ে সুপার ফোরে ভারতের সঙ্গী হয় সালমান-শাহীনরা। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান সংগ্রহ করে ৯ উইকেটে ১৪৯ রান। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৭.৪ ওভারে ১০৫ রানেই গুটিয়ে যায় আরব আমিরাত।
ঢাকা/আমিনুল