চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় জঙ্গলে পোড়ানো তরুণীর অর্ধগলিত লাশের উদ্ধারের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পুলিশ বাদী হয়ে এ মামলা করে। পুলিশের ধারণা, ধর্ষণের পর আগুনে পুড়িয়ে সেই তরুণীকে হত্যা করা হয়েছে।

তবে এখনো পর্যন্ত ওই নারীর পরিচয় ও হত্যারহস্য উন্মোচন করা যায়নি বলে সমকালকে জানান মামলার বাদী এসআই উনুমং মারমা এবং তদন্ত কর্মকর্তা সেকেন্ড অফিসার নাজমুল। এ ঘটনার রহস্য খুব শীঘ্রই বের করা হবে বলে জানান তারা।

হাটহাজারী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মোস্তাক সমকালকে বলেন, এখনো তরুণীর পরিচয় জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ধর্ষণের পর আগুনে পুড়িয়ে অজ্ঞাত তরুণীকে হত্যা করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, জঙ্গলে পোড়ানো অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত লাশ দেখে স্থানীয়রা সরকারি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দেয়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ণ র পর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ