অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানের অংশ হিসেবে লক্ষ্মীপুরে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগসহ এর অঙ্গ সংগঠনের ১১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে সদরে চার, রায়পুরে দুই, রামগঞ্জে তিন ও রামগতিতে দুজন।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

গ্রেপ্তারদের মধ্যে লক্ষ্মীপুর সদরে আওয়ামী লীগ নেতা মাহফুজুর রহমান সোহেল, যুবলীগ নেতা আবদুল মালেক, সাইফুল ইসলাম, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা তৌহিদুল ইসলাম, রায়পুরের আওয়ামী লীগ নেতা তছলিম উদ্দিন, ওমর ফারুক, রামগঞ্জে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান টিটু, চন্ডিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন, কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক মানিক হোসেন, রামগতিতে যুবলীগ নেতা মো.

রুবেল ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা আকতার হোসেন বিপ্লব।

পুলিশ সুপার জানান, সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) থেকে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। 

পুলিশ সুপার বলেন, “সারা দেশে চলমান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।”

ঢাকা/লিটন/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসবমুখর পরিবেশে হবে দুর্গাপূজা: ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। আগের মতোই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুকূল পরিবেশে ও নির্বিঘ্নে হবে। 

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৩ পুলিশ নিহত

এবার ঢাকা মহানগরীতে ২৫৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হবে, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, মণ্ডপভিত্তিক নিরাপত্তা পরিকল্পনার বাইরে পৃথক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও থাকবে। প্রতিমা বিসর্জনের দিন সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে।

প্রস্তুতি সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, উপাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মিশন মঠসহ সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তারা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গৃহীত নিরাপত্তা পরিকল্পনা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ধন্যবাদ জানান। 

সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত কমিশনার (লজিস্টিকস) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতা এবং সশস্ত্র বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এমআর/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ