‘আমি রান্না করি আর রাজকুমার থালাবাসন ধুয়ে আমাকে সাহায্য করে’
Published: 12th, February 2025 GMT
বলিউড তারকা যুগল রাজকুমার রাও-পত্রলেখা। প্রায় এক যুগ প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন তারা। ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর সাতপাকে বাঁধা পড়েন এই যুগল। দাম্পত্য জীবনে দারুণ সময় পার করছেন তারা। সম্পর্কের রসায়ন নিয়ে এ জুটি জানিয়েছেন— তাদের সম্পর্কের প্রাথমিক ভিত্তি পারস্পরিক বোঝাপড়া ও শ্রদ্ধা।
রাজকুমারের সঙ্গে সম্পর্কের রসায়ন বর্ণনা করতে গিয়ে পত্রলেখা বলেন, “আমরা শুরু থেকেই একমত ছিলাম যে, আমাদের সম্পর্কের মাঝে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। ছোট-বড় যাই হোক, সবকিছুই ভাগ করে নেব। এখন পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে নিত্যদিনের বাড়ির কাজগুলোও ভাগ করে নিই। এগুলোর মধ্যে রয়েছে— রান্না করা, জামাকাপড় কাচা, বাসন মাজা ইত্যাদি।
রাজকুমার সাংসারিক কাজে সহায়তা করে থাকেন। এ তথ্য উল্লেখ করে পত্রলেখা বলেন, “সে ভীষণ গুছিয়ে কাজ করে। বাড়ির ছোটখাটো জিনসপত্র কোথায় রাখা থাকে, সেটাও সে জানে। আমি রান্না করতে ভালোবাসি আর রাজকুমার থালাবাসন ধুয়ে সবসময় আমাকে সাহায্য করে। এই ছোট ছোট কাজগুলো ভাগ করে নেওয়াই আমাদের আরো কাছে নিয়ে আসে। আমরা সমতায় বিশ্বাস করি আর কাজেও সেটা প্রতিফলিত হয়।”
আরো পড়ুন:
চুম্বন দৃশ্যের শুটিংয়ের পর কেন কেঁদেছিলেন মাধুরী?
সালমানকে নিয়ে অ্যাটলির নয়া মিশন, বাজেট ৭০০ কোটি টাকা!
স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপার ব্যাখ্যা করতে গিয়ে রাজকুমার বলেন, “আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা বিশ্বাস করি, ছোট ছোট কাজ থেকেই সমতার সূচনা। পত্রলেখা যখন রান্নার কাজ করে, তখন আমি বাসন মাজতে ভালোবাসি। অথবা যখন ও বাইরে থাকে, তখন আমি বাড়ির টুকটাক কাজ করে থাকি। এটা পরস্পরের জীবনকে সহজ করার একটা বড় উপায়। আমাদের কাছে এটা নম্বর তোলার বিষয় নয়। বরং এটা একে অপরের পাশে থাকার ব্যাপার।”
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
তেহরানের বাংলাদেশ দূতাবাসে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে।
রোববার তেহরান দূতাবাস এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইরানে বসবাসরত সব বাংলাদেশি নাগরিকের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বর্তমান উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য দূতাবাস ইমার্জেন্সি হটলাইন স্থাপন করেছে। ইরানে বসবাসরত সব বাংলাদেশি নাগরিকদের নিম্নোক্ত মোবাইলফোন নম্বরগুলোতে হোয়াটসঅ্যাপসহ সরাসরি যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
+ ৯৮৯৯০৮৫৭৭৩৬৮ ও +৯৮৯১২২০৬৫৭৪৫।