সন্তান জন্মদানের খবর জানালেন ইলন মাস্কের ভারতীয় বংশোদ্ভূত বান্ধবী
Published: 1st, March 2025 GMT
আলোচনা-সমালোচনা বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের পিছু ছাড়ছে না। ট্রাম্প প্রশাসনের নানা সিদ্ধান্তে প্রভাব রেখে যেমন আলোচনার জন্ম দিচ্ছেন, তেমনি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের একের পর এক ঘটনাও তুমুল আলোচিত। এর মধ্যে আবার তাঁর বাবা হওয়ার সংবাদ নিয়েই আলোচনা বেশি। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ইলন মাস্কের দুবার বাবা হওয়ার খবর এল গণমাধ্যমে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩১ বছর বয়সী মার্কিন লেখক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ার দাবি করেন, পাঁচ মাস আগে তিনি মা হয়েছেন এবং তাঁর সন্তানের বাবা ইলন মাস্ক। সেই খবরের রেশ কাটতে না কাটতেই ইলনের আরেক প্রেমিকা শিভন জিলিস এক্সে এক পোস্টে জানান, তিনি চতুর্থবারের মতো ইলনের সন্তানের মা হয়েছেন।
আরও পড়ুনযেভাবে ৯ কেজি ওজন ঝরিয়েছেন ইলন মাস্ক০৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ইলন মাস্কের সৌজন্য সাক্ষাতের সময় সন্তানসহ উপস্থিত ছিলেন শিভন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইলন ম স ক র
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’