দীঘিনালার লারমা স্কয়ারে ফের আগুন, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
Published: 8th, March 2025 GMT
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার লারমা স্কয়ার বাজারে পাঁচ মাসের ব্যবধানে আবারও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে বহু দোকানপাট পুড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে বলে জানিয়েছেন দীঘিনালা থানার ওসি মো. জাকারিয়া।
স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর রাত ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস।
দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ১০-১২টির মতো দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না।
স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, গভীর রাতে হঠাৎ করে আগুনের খবর পেয়ে দেখি লারমা স্কয়ার বাজার দাউ দাউ করে জ্বলছে। বাজারের পাশাপাশি দোকানপাট হওয়ায় আগুনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গেল বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় এ বাজারে অর্ধশতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আগ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফতুল্লার লামাপাড়ায় মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনী সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়।
বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।
মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলায় মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রয়াস বিগত ২২ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেবা করে যাচ্ছে।
সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান মেনে সেবার মানোন্নয়ন প্রয়াসের বর্তমান লক্ষ্য। শুধু চিকিৎসা সেবা প্রদান নয়, বরং মানসম্পন্ন টেকসই সেবা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসা পরবর্তী বিভিন্ন কার্যক্রম কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে।
জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রয়াসে চিকিৎসা কোর্স সম্পন্নকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান, প্রাক্তন সদস্যদের মনিটরিং, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থ থাকার স্বীকৃতি ও জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনায় অংশগ্রহণ প্রয়াসের টেকসই চিকিৎসা পরিকল্পনার অংশ।
তিনি আরো বলেন, আমরাই প্রথম নারায়ণগঞ্জে ৪০ বেডে লাইসেন্স প্রাপ্ত মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রয়াসের প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সালে হলেও আমরা লাইসেন্স পেয়েছি ২০০৬ সালে। গত ২০২১ সাল থেকে আমরা প্রতিবছর সরকারি অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়ে আসছি।
এসময় তিনি অভিভাবক প্রতিনিধি ও প্রাক্তন সদস্যদের প্রয়াসের সামগ্রিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অফিসার এডমিন সাজ্জাদ হোসেন, প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ফরিদ উদ্দিন ও মেডিকেল অফিসার ডা. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শওকত হোসেন, লিটন, আমজাদ, বাবুসহ রিকোভারীবৃন্দ।