তারেক রহমানের পক্ষ থেকে রেজা রিপনের ঈদ সামগ্রী বিতরণ
Published: 20th, March 2025 GMT
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে থেকে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ মোহাম্মদ রেজা রিপন।
বৃহস্পতিবার ( ২০ মার্চ) দুপুরে শহরের হোসিয়ারি সমিতি প্রাঙ্গণে পাঁচশত অসহায় ও দুস্থদের মাঝে এই ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেন তিনি।
ঈদ সামগ্রী মধ্যে রয়েছে - সেমাই, চিনি, তৈল, ভাতের চাল, পোলার চাল, পাউডার দুধ, ডাল, লবন ইত্যাদি।
ঈদ সামগ্রী বিতরণ পূর্বে বক্তব্যে মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ মোহাম্মদ রেজা রিপন বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আমার পক্ষ থেকে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছি।
বিএনপির একটি জনমুখী দল, আর বিএনপির রাজনীতি হল এদেশের মানুষের জনগণের কল্যাণের জন্য। আমার মতোন দেশের প্রতিটি দলীয় নেতাকর্মীরা যদি অসহায় ও দুস্থদের পাশে দাঁড়ালে দেশে মুক্ত বাতাসে আনন্দঘন পরিবেশে মধ্য দিয়ে একটি ঈদ উদযাপিত হবে।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ঈদ ব এনপ র ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
‘ফিরিয়ে দাও’ থেকে ‘ধূসর সময়’: সিডনিতে একই মঞ্চে মাইলস ও আর্টসেল
সিডনির বসন্তের সন্ধ্যা। লিভারপুলের হুইটল্যাম লেজার সেন্টারের বাইরে তখন লম্বা লাইন—হাতে পতাকা, কাঁধে ব্যাগ, চোখে প্রত্যাশা। সাউন্ডচেকের শব্দ ভেসে আসছে বাইরে। ভেতরে যেন উন্মুখ এক ‘সাগর’, যেখানে মিশে আছে দুই প্রজন্মের মুখ, কণ্ঠ আর স্মৃতি। শনিবার রাতটি হয়ে উঠেছিল প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এক ব্যতিক্রমী উৎসব—বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দুই যুগের দুই প্রতীক, মাইলস ও আর্টসেল; প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান করল সিডনিতে।
‘গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট’ আয়োজিত এই ‘মিউজিক ফেস্ট’ ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছিল, তা যেন উপচে পড়ল সেই রাতে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পরপরই সব শেষ। অনুষ্ঠান শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিম উপশহর লিভারপুলের রাস্তাগুলো ভরে গেল গানের ভক্তে।
আয়োজনের আগে ভিডিও বার্তায় মাইলস জানায় তাদের উচ্ছ্বাস। ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য হামিন আহমেদ বলেন, ‘সিডনি বরাবরই আমাদের কাছে বিশেষ কিছু। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে আমরাই প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় পারফর্ম করি। এরপর এ নিয়ে অন্তত পঞ্চমবারের মতো সিডনিতে এলাম। এখানকার দর্শকদের ভালোবাসা সব সময়ই অবিশ্বাস্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি স্মরণীয় একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। আমরা চেয়েছি সবাই একসঙ্গে গাইবে, চিৎকার করবে—ভক্তরা সেটাই করেছেন।’ গিটারিস্ট তুজো যোগ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি শহরে ট্যুর করছি, কিন্তু সিডনির আবহ একেবারেই আলাদা। দর্শকেরা আমাদের রাতটিকে স্মরণীয় করে দিয়েছেন।’
মঞ্চে আর্টসেল