আংটি পরে জর্জিনা লিখলেন ‘আমিন’, তবে কি বিয়ে করছেন রোনালদো
Published: 15th, April 2025 GMT
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং জর্জিনা রদ্রিগুয়েজ একসঙ্গে বাবা ও মা হয়েছেন। এই জুটির একসঙ্গে দুটি সন্তান আছে। তারা হলো- আলানা মার্টিন ও বেলা এসমেরেল্ডা। তবে দীর্ঘদিন প্রেম করার পরও আনুষ্ঠানিক বিয়ে করেননি তারা। পাঁচ সন্তানের বাবা রোনালদো এবার বিয়েটা করেই ফেলবেন কিনা এমন প্রশ্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাড়া ফেলেছে।
কারণ তার আর্জেন্টাইন সঙ্গী জর্জিনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। তাতে তার বাঁ-হাতের দ্বিতীয় আঙুলে আংটি পরা আছে। বাগদান হলেই মূলত ওই আঙুলে আংটি পরতে দেখা যায়।
জর্জিনা ওই ছবি পোস্ট করে আরবি হরফে ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘এবং বদনজর থেকে আমাদের দূরে রাখুন, আমিন।’ তার এই ক্যাপশন আরও বেশি সাড়া ফেলেছে। এর আগে রোনালদো দ্রুতই বিয়ের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। একে একে দুই মিলিয়ে দিতে তাই সময় নেননি ভক্তরা।
রোনালদো কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘জর্জিনাকে আমি বিয়ে করছি, এটা ১০০০ ভাগ নিশ্চিত। হয়তো সেটা এক বছরে, ছয় মাসে কিংবা এক মাসেও হতে পারে। এটা ঘটবেই।’ তবে সম্প্রতি রোনালদো ও জর্জিনা জুটি হুমকির মুখে পড়েছেন। এই বার্তা সে কারণেও হতে পারে।
রোনালদোর বিয়ের গুঞ্জনের মধ্যে তাই ভিন্ন খবরও সামনে এসেছে। অন্য সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছে, বিয়ে নয় রোনালদোর নজর আপাতত এক হাজার গোলের দিকে। যে সংখ্যা থেকে এখনো তিনি ৬৭ গোল পিছিয়ে। রোনালদো এবং জর্জিনা প্রায় ১০ বছর ধরে প্রেম করছেন। ২০১৬ সালে তাদের প্রেমের পর থেকে একসঙ্গে থাকছেনও।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।