Samakal:
2025-11-25@21:31:22 GMT

রিসার্চ পেপার কোথায় খুঁজবেন

Published: 20th, April 2025 GMT

রিসার্চ পেপার কোথায় খুঁজবেন

রিসার্চ পেপার বা গবেষণাপত্র হলো কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপরে করা বুদ্ধিবৃত্তিক অনুসন্ধান প্রক্রিয়া। কোনো বিষয়ে নতুনত্ব আনার জন্য গবেষণা করা হয়। বাস্তব জীবনের কোনো সমস্যার সমাধান করাই হলো গবেষণাপত্রের মূল উদ্দেশ্য। থিসিস পেপার ও রিসার্চ পেপারের মধ্যে পার্থক্য হলো রিসার্চ পেপার নিজ উদ্যোগে করা হয়। এর জন্য কোনো সুপারভাইজার বা কমিটির দরকার নেই। 
স্নাতক পর্যায়েই রিসার্চ পেপারের কাজ শুরু করে দেওয়া উচিত। কারণ, বিদেশে স্কলারশিপসহ উচ্চশিক্ষার জন্য গুণগত গবেষণাপত্রের গুরুত্ব অনেক। আর কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করলে আপনার গবেষণাপত্র লেখার কাজ আরও সহজ হয়ে যায়। আপনি যদি কোনো গবেষণাপত্র লিখতে চান, তাহলে এর জন্য আপনার কিছু টুলস লাগবেই
সঠিক রিসার্চ পেপার খুঁজে পাওয়া অনেক সময় চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। এ টুলগুলো সে কাজ সহজ করে।
Semantic Scholar
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সভিত্তিক একটি প্ল্যাটফর্ম, যা ২০০ মিলিয়নের বেশি রিসার্চ পেপারে অ্যাকসেস দেয়। এখানে দ্রুত সার্চ করে, পেপারের সামারি পড়ে রেফারেন্সসহ সংগ্রহ করতে পারবেন।
Smart Search
বিভিন্ন ধরনের ডেটাবেস স্ক্যান করে আপনার গবেষণার বিষয় অনুযায়ী সেরা কনটেন্ট সাজেস্ট করে।
Insight dev
মেডিকেল গবেষণায় প্রয়োজনীয় হাইপোথিসিস, সামারি ও এক্সপেরিমেন্টাল ডিজাইন সাজাতে সাহায্য করে।
Consensus / R Discovery / Scinapse যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা গবেষণার বিষয়ে তথ্য চান, তাহলে এ টুলগুলো AI ব্যবহার করে সরাসরি পেপার থেকে উত্তর দেয়।
লিটারেচার ম্যাপিং (Literature Mapping)
গবেষণার তথ্য একে অপরের সঙ্গে কীভাবে সম্পর্কযুক্ত, তা চিত্রায়ণের জন্য দরকার হয় লিটারেচার ম্যাপিং।
Research Rabbit
আপনি যে পেপারটি পড়ছেন, সেটির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত আরও পেপার, লেখক বা বিষয়গুলোকে চেইনের মতো দেখায়।
Inciteful
বিভিন্ন পেপার কীভাবে একে অপরকে উদ্ধৃত বা সম্পর্কযুক্ত করেছে, তা তুলনামূলকভাবে বিশ্লেষণ করে।
Open Knowledge Map
একটি টপিক দিলে সেটার সঙ্গে সম্পর্কিত পুরো জ্ঞানের মানচিত্র (knowledge map) তৈরি করে দেয়।
VOS Viewer
বিখ্যাত সাইটেশন সফটওয়্যার, যা বিভিন্ন গবেষণার মধ্যকার সাইক্রোমেট্রিক সংযোগ দেখায়।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

থাইল্যান্ড সরকারের আয়োজনে ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর ব্যাংককের ইমপ্যাক্ট এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড’ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ থেকে ১২টি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম এই প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে বিভিন্ন দেশের ৩৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান এবং ৮ হাজারের বেশি দর্শনার্থী অংশ নেয়। প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আইহোস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান হোসেন।

প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা থাইল্যান্ডের বিভিন্ন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক ব্যবসায়িক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ক্লাউড কম্পিউটিং, সাইবার নিরাপত্তা, ডিজিটাল সলিউশন প্রযুক্তির পাশাপাশি থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের আইসিটিনির্ভর পণ্য ও সেবা রপ্তানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।

ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডিজিটেক আসিয়ান বাংলাদেশের জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। এ বছর বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক আলোচনা করেছেন, যা ভবিষ্যতে দুই দেশের প্রযুক্তি–বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি বাজারের চাহিদা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত অংশীদারত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ