রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৬
Published: 26th, April 2025 GMT
রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া ইউনিয়নের রাবার বাগান এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে অটোরিকশায় থাকা সকল যাত্রী ও চালকসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হলো।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে চারজন নিহত হয়। গুরুতর আহত রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়ার ডাবুয়া মংশি মারমার মেয়ে মিনু মারমাকে (৩৫) চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার জে কে মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
অন্য নিহতরা হলেন, চট্টগ্রামের রাউজানের কাজীপাড়ার সোয়ার আলীর ছেলে আবু তোরাব (৪৫), রাঙামাটির কাউখালীর তালুকদার পাড়ার আব্দুর রহিমের মেয়ে নূর নাহার (৪০), চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মিরহাটের মাহাবুবুর রহমান বাচ্ছু (৫৫), চট্টগ্রামের রাউজানের মো.
আরো পড়ুন:
দ্রুতগতির মোটরসাইকেল কেড়ে নিলো ২ শিক্ষার্থীর প্রাণ
২৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে খিলক্ষেত-কুড়িল সড়ক
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেতবুনিয়ার মনারটেক এলাকায় রাঙামাটি থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে সিএনজি অটোরিকশা (চট্র মেট্রো থ ১১-৯১৭৩) ও বিপরীতদিক আসা পিকআপ ভ্যানের (চট্ট মেট্রো ন ১১-৬৪৯২) মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনার পর পিকআপ ভ্যানের চালক পালিয়ে যায়। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জানান, নিহত ছয়জনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনায় পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছে।
ঢাকা/শংকর/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন সড়ক দ র ঘটন ন হত দ র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা
এলইডি বিলবোর্ড স্থাপনকে কেন্দ্র করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারের প্রায় ২৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে একটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় আসামি করা হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব খান মোহাম্মদ বিলালসহ ছয়জনকে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে মামলার অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন চাকরিচ্যুত সাবেক উপপ্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী সরদার, টিসিএল অপটোইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখতার হামিদ খান, বেস্টওয়ানের মালিক মোসা. মমতাজ বেগম, বৈশাখী ট্রেডার্সের মালিক মো. গাফ্ফার ইলাহী ও জি-টেকের মালিক সুলতানা দিল আফরোজা।
দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশ করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন উপেক্ষা করে নির্বাচিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এতে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়।