বিবিএসের পরিসংখ্যানের গুণমান পর্যালোচনায় ৮ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন
Published: 29th, April 2025 GMT
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পরিসংখ্যানের গুণগত মান, স্বচ্ছতা ও প্রাপ্যতা পর্যালোচনা করতে আট সদস্যের বিশেষজ্ঞ টাস্কফোর্স গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে শক্তিশালী করা হবে।
টাস্কফোর্সের সভাপতি করা হয়েছে পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমানকে।
গতকাল সোমবার এই টাস্কফোর্স গঠনসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
টাস্কফোর্সে সদস্য হিসেবে আছেন বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্ট্রিগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান সমিতির সভাপতি সৈয়দ শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক অতনু রব্বানী ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাইরে অন্য মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকা বিভিন্ন সংস্থার জরিপ ও পরিসংখ্যান–বিষয়ক প্রকাশনার সঙ্গে বিবিএসের জরিপ ও পরিসংখ্যান–বিষয়ক প্রকাশনার সামঞ্জস্য আনার বিষয়েও সুপারিশ করবে এ টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সকে ৯০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর স খ য ন ম হ ম মদ ব ব এস
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’