ট্যানট্রাম কী এবং কেন হয়

খেলনা কিনে দিতে রাজি না হওয়ায় দোকানের মেঝেতে শুয়ে হাত-পা ছুড়ে কাঁদতে শুরু করল শিশুটি। চোখে পানি নেই, কিন্তু সেকি কান ফাটানো চিৎকার! কোনো কিছু চেয়ে না পেলে কিংবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে গেলেই শিশুর এমন নাটকীয় প্রতিক্রিয়াকে বলা হয় ট্যানট্রাম। শব্দটির বাংলা ‘ইচ্ছাকৃত ক্রোধ বা ক্ষোভ’। অর্থাৎ মনোযোগ আকর্ষণের জন্য শিশুর ইচ্ছাকৃত কান্না হচ্ছে ট্যানট্রাম।

সন্তানের ট্যানট্রামের কারণে প্রায়ই বিপদে পড়েন মা–বাবারা। এদিকে সন্তানের এই ‘যা চাই তা–ই পাই’ মনোভাব তৈরির দায় কিন্তু তাঁদেরই। সাধারণত ১–৪ বছর বয়সী শিশু যখন দেখে যে কোনো কিছুর জন্য কাঁদলে বা জেদ করলেই সেটা পাওয়া যায়, তখন এ ধরনের আচরণ সে আরও বেশি করে। নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে দিন দিন তা বাড়তে থাকে, যা অভিভাবকের মানসিক অশান্তির কারণ হয়।

সাধারণত অল্প সময়ের জন্য শিশু ট্যানট্রাম দেখায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাইরের লোকের সামনে মা–বাবাকে অপ্রস্তুত করতে এমনটা করে শিশুরা। ওই মুহূর্তে শিশু যা চায়, তাকে তা–ই দিয়ে দিলে সে কান্না থামিয়ে দেয়। না দিলেও কিছুক্ষণ পরই কান্না বন্ধ হয়।

মেল্টডাউন কী এবং কেন হয়

আবেগের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যে কেউই কাঁদতে পারে। শিশুরাও ব্যতিক্রম নয়। কারও অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণে দুঃখ পেলে, পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারলে কিংবা অনুভূতি প্রকাশ করতে না পেরে শিশু কাঁদলে সেটা মেল্টডাউন। এটা ট্যানট্রামের মতো ইচ্ছাকৃত বা কৌশলগত আচরণ নয়।

মেল্টডাউন হলে শিশু সাধারণত কোনো কিছু পাওয়ার জন্য জেদ বা মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করে না। সময়-অসময়ে সব শিশুর মেল্টডাউন হলেও অ্যাটেনশন ডেফিশিয়েট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিজঅর্ডার বা এডিএইচডি–আক্রান্ত শিশুদের তুলনামূলক বেশি মেল্টডাউন হয়।

আরও পড়ুনশিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য কী করবেন, কী করবেন না১০ মে ২০২৫ট্যানট্রামের লক্ষণ

কান্নার পাশাপাশি শিশু চিৎকার করে

কোনো কিছু পাওয়ার জন্য তীব্র জেদ দেখায়

হাতের কাছে থাকা জিনিসপত্র ছুড়ে মেরে ভাঙতে পারে

হাত-পা ছোড়ে

সহিংস আচরণ করে

অন্যকে আঘাত করে

ইচ্ছাপূরণের সঙ্গে সঙ্গে কান্না থামিয়ে দেয়

মেল্টডাউনের লক্ষণ

শিশু তার কান্না বা মন খারাপের কারণ বুঝিয়ে বলতে পারে না

মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে

নিজেকে বা অন্যকে আঘাত করে

কথা বলা বন্ধ করে দেয়

সমবয়সী শিশুদের সঙ্গে মিশতে চায় না

অমৌখিকভাবে নিজের অনুভূতি বোঝানোর চেষ্টা করে

দুটির পার্থক্য বুঝে যেভাবে পরিস্থিতি সামলাবেন

শিশু ট্যানট্রাম দেখালে

জেদ মেনে নেবেন না: শিশু যদি একবার বুঝতে পারে যে সে যা চাইবে তা–ই তাকে দেওয়া হবে, তাহলে সে সব সময় সবকিছুর জন্যই জেদ করবে। তাই সন্তানের অকারণ জেদ সব সময় মেনে নেবেন না।

ভালো ব্যবহারে প্রশংসা করুন: শিশু যখন নিজের রাগ সামলে শান্ত থাকার চেষ্টা করে, তখন তার প্রশংসা করুন। এতে সে শান্ত থাকাকে ইতিবাচক আচরণ হিসেবে দেখে এবং রাগকে খারাপ হিসেবে চিনতে শেখে।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দিন: শিশু কখন, কীভাবে , কী দিয়ে খাবে, খেলবে, পড়বে ইত্যাদি প্রতিদিনের কাজগুলো নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দিন। শিশুকে ছোট ছোট ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দিন। যেমন কোন রঙের পোশাক পরবে, হোমওয়ার্কের কোনটি আগে করবে, কোন বইটা পড়বে ইত্যাদি। এতে শিশু নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে, আত্মনির্ভর হতে শেখে এবং রাগ কমে।

শিশুর মেল্টডাউন হলে

পরিবেশ শান্ত রাখুন: বারবার প্রশ্ন করে, কথা বলার চেষ্টা করে শিশুকে আরও উত্তেজিত করে তুলবেন না। সে যেন নিজেকে সামলে উঠতে পারে, সে জন্য তাকে সময় দিন। তাকে বলুন, সে যেকোনো সময় আপনার কাছে আসতে পারে, তার অনুভূতিগুলো আপনার কাছে বলতে পারে।

শান্ত হওয়ার কৌশল শেখান: ধীরে ধীরে শ্বাস নেওয়া, ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গোনা অথবা প্রিয় কোনো খেলনা বা যেকোনো প্রিয় জিনিস হাতে নিতে বলুন বা ব্যবহার করতে বলুন। শিশুকে বোঝান যে মাঝেমধ্যে এমন নেতিবাচক অনুভব করা অত্যন্ত স্বাভাবিক এবং সাময়িক একটি ব্যাপার। অনেক সময় ক্ষুধা, তৃষ্ণা, ঘুমের অভাব, অতিরিক্ত বিশ্রাম বা ক্লান্তির কারণেও শিশুর মেল্টডাউন হতে পারে। সন্তানের এসব চাহিদা পূরণে সচেতন থাকুন।

সময় ও জায়গা দিন: মেল্টডাউন হঠাৎ করে হয় না, আবার হঠাৎ করে চলেও যায় না। তাই মেল্টডাউন হলে শিশুকে চুপচাপ এবং একা থাকার সময় ও সুযোগ দিন, যেন সে নিজেই নিজের অনুভূতিগুলো বুঝতে এবং নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

আরও পড়ুনমা-বাবার যে ১০ অভ্যাস শিশুকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে২৫ এপ্রিল ২০২৫চিকিৎসক বা মনোবিদের কাছে কখন যাবেন

ট্যানট্রাম বা মেল্টডাউন খুব ঘন ঘন হলে এবং তীব্র মনে হলে, একজন বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে হবে। শিশুর এডিএইচডি বা লার্নিং ডিজঅর্ডার থাকলে, সে অনেক সময় নিজের আবেগ এবং আচরণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। মানসিকভাবে অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়। এ কারণে ছোট ছোট ঘটনাও শিশুর জন্য বড় মানসিক চাপের কারণ হতে পারে। এমন হলে শিশুকে নিয়ে একজন বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে।

সূত্র: হ্যান্ডস্প্রিং

আরও পড়ুনমা-বাবা এই ৭ কাজ করলে বুদ্ধিমত্তায় এগিয়ে যায় শিশু০২ জুন ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ট য নট র ম অন ভ ত র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

রোনালদো কি সত্যিই বিশ্বকাপে ১-২ ম্যাচ মিস করবেন

পর্তুগাল আজ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলবে আর্মেনিয়ার বিপক্ষে। ম্যাচটা পর্তুগিজদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জিতলে ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত হবে, এমনকি ড্র করলেও সমূহ সম্ভাবনা। কিন্তু হারলে নেমে যেতে হতে পারে প্লে-অফের পরীক্ষায়। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পাচ্ছে না পর্তুগাল। বৃহস্পতিবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে লাল কার্ড দেখায় আজ দর্শক হয়ে থাকতে হচ্ছে তাঁকে।

তবে রোনালদো ও পর্তুগালের জন্য বড় বিপদ সামনে। লাল কার্ডের জন্য এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা সবাইকেই কাটাতে হয়। শাস্তির মূল পরিমাণ ঠিক কত ম্যাচের বা দিনের, সেটি অপরাধের মাত্রার ওপর নির্ভর করে পরে ঘোষণা করা হয়। আর এখানেই শঙ্কা রোনালদোকে নিয়ে।

আইরিশ ফুটবলার দারা ও’শেয়ারকে আঘাতের দায়ে রোনালদো যদি দুই থেকে তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পান, তাহলে পর্তুগাল বিশ্বকাপে উঠলে গ্রুপ পর্বের একটি বা দুটি ম্যাচই তিনি মিস করবেন। আর গ্রুপ পর্বে ম্যাচ যেহেতু মাত্র তিনটি, দল আগেভাগে খারাপ করে বিদায় নিশ্চিত হলে রোনালদোর বিশ্বকাপ শুরুর আগেই শেষ হয়ে যাবে।

প্রশ্ন হচ্ছে, এমন পরিস্থিতি কি সত্যিই তৈরি হতে পারে? রোনালদোর বিশ্বকাপে ১-২ মিস করার সম্ভাবনা কতটুকু? ২০২৬ বিশ্বকাপ শুরু হবে জুনে, যা এখনো ছয় মাসেরও বেশি সময় বাকি। এর মধ্যে পর্তুগাল ম্যাচও খেলবে। আর রোনালদোকে আসলে কত ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটাতে হবে, সেটি জানা যাবেই–বা কবে?

রোনালদোর অপরাধ কী ছিল

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের ৬১তম মিনিটে ও’শেয়ারকে কনুই দিয়ে মেরেছেন রোনালদো। রেফারি গ্লেন নাইবার্গ এ ঘটনায় তাঁকে হলুদ কার্ড দেখান। তবে ভিএআরে ঘটনা পর্যালোচনার পর রেফারি সিদ্ধান্ত পাল্টান, দেখান লাল কার্ড। রিপ্লে দেখে সিদ্ধান্ত বদলের অর্থ হচ্ছে, রেফারির কাছে ঘটনাটি গুরুতরই মনে হয়েছে।

শাস্তি কী

লাল কার্ডের ন্যূনতম শাস্তি এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা। এরপর ফিফার ডিসিপ্লিনারি কমিটি ঠিক করে সেটি এক ম্যাচে সীমাবদ্ধ থাকবে, নাকি বাড়বে। বাড়লে কতটা? ফিফা তাদের শৃঙ্খলাবিধির ১৪.১ ধারা অনুসারে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এই ধারার ‘ই’ অনুচ্ছেদ অনুসারে, গুরুতর ফাউল খেলার জন্য দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। এই নিয়মটি বল দখলের জন্য অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক চ্যালেঞ্জের আওতায় পড়ে।

উদাহরণ হিসেবে অঁরেলিয়ে চুয়ামেনির কথা বলা যেতে পারে। রিয়াল মাদ্রিদের এই মিডফিল্ডার সেপ্টেম্বরে ফ্রান্সের হয়ে আইসল্যান্ডের বিপক্ষে সরাসরি লাল কার্ড দেখেছিলেন। এ ঘটনায় তাঁকে দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়—একটি লাল কার্ডের জন্য, অন্যটি গুরুতর ফাউলের জন্য।

পর্তুগালের জন্য বিপদ হচ্ছে রোনালদোর পরিস্থিতি আরও গুরুতর হতে পারে। ফিফা আইনের অধীনে তাঁর কনুই মারাকে সহিংস আচরণ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ১৪.১ ধারার ‘এইচ’ এবং ‘আই’ অনুচ্ছেদে তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার কথা বলা আছে।

এইচ. সহিংস আচরণের জন্য কমপক্ষে তিন ম্যাচ।
আই. আক্রমণাত্মক আচরণের জন্য কমপক্ষে তিন ম্যাচ বা উপযুক্ত সময়ের জন্য নিষেধাজ্ঞা, যার মধ্যে কনুই মারা, ঘুষি মারা, লাথি মারা, কামড়ানো, থুতু দেওয়া, বা কোনো খেলোয়াড় বা রেফারি নন এমন কাউকে আক্রমণ করা অন্তর্ভুক্ত।

যেহেতু রোনালদো আইরিশ ডিফেন্ডারকে কনুই দিয়ে আঘাত করেছেন, তাই তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার খড়্গে পড়তে পারেন, যার ফলে বিশ্বকাপের প্রথম দুটি ম্যাচ মিস করবেন তিনি। এর আগে চলতি মৌসুমের শুরুতে আর্মেনিয়ার তিগরান বারসেঘিয়ানকে উত্তর আয়ারল্যান্ডের এক খেলোয়াড়কে সামান্য মাথা দিয়ে আঘাত করার দায়ে তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ফিফা।

পর্তুগাল আজই বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলে কী হবে

আজ আর্মেনিয়ার বিপক্ষে জিতলে বা ড্র করলে বিশ্বকাপের টিকিট কাটা হয়ে যাবে পর্তুগালের। এর অর্থ হচ্ছে, পর্তুগাল তাদের পরবর্তী প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলবে আগামী বছরের জুনে বিশ্বকাপের মূল পর্বে। সে ক্ষেত্রে রোনালদো গ্রুপ পর্বের প্রথম একটি বা দুটি ম্যাচ (মোট নিষেধাজ্ঞা দুই বা তিন ম্যাচ সাপেক্ষে) মিস করবেন। এর আগে মার্চে ফিফা উইন্ডো আছে। তবে সে সময় পর্তুগাল খেললেও তা হবে ‘প্রীতি ম্যাচ’। রোনালদোকে শাস্তি ভোগ করতে হবে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচেই।

কবে জানা যাবে রোনালদোর নিষেধাজ্ঞা কত ম্যাচের

ঘটনার কত দিনের মধ্যে ফিফা ডিসিপ্লিনারি কমিটি শাস্তি ঘোষণা করবে, সে বিষয়ে কোনো বিধান নেই। সাধারণত, ঘটনার পরবর্তী মাসের শুরুতে রায় পাওয়া যায়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন হচ্ছে আগামী ৫ ডিসেম্বর। সে দিন ওয়াশিংটন ডিসিতে ২০২৬ বিশ্বকাপের সূচি চূড়ান্ত (ড্র) হবে। এর কাছাকাছি সময়েই রোনালদো তাঁর নিষিদ্ধ ম্যাচসংখ্যার খবর পেয়ে যাবেন।

বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে খেলার কি কোনো উপায়ই থাকবে না

প্রথম কথা, রোনালদো এখন পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা পাননি। যদি অন্তত দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পান, তবেই বিশ্বকাপের প্রথম থেকে না খেলার প্রশ্ন আসবে। তবে অপরাধের ধরনের কারণে ধরে নেওয়া যায় নিষেধাজ্ঞা তিনি পেতে যাচ্ছেন। সে ক্ষেত্রে পর্তুগালের বিশ্বকাপে জায়গা করাও একটা বিষয়। আজ পর্তুগাল যদি আর্মেনিয়াকে হারাতে না পারে এবং একই গ্রুপে হাঙ্গেরি আয়ারল্যান্ডকে হারায়, তাহলে পর্তুগাল গ্রুপে পিছিয়ে ইউরোপিয়ান প্লে-অফে নেমে যাবে।

সে ক্ষেত্রে পর্তুগালের পরবর্তী দুটি প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ হবে প্লে-অফ সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল। নিষেধাজ্ঞা পেলে রোনালদো এই ম্যাচগুলো মিস করবেন। দল বিশ্বকাপে গেলে সেখানে শুরু থেকেই খেলতে পারবেন ‘সিআরসেভেন’। কিন্তু যে প্লে-অফের ওপরে বিশ্বকাপে খেলা, না খেলা নির্ভর করবে, সেই ম্যাচে না খেলতে পারাও তো রোনালদো এবং পর্তুগালের জন্য ধাক্কা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে পরীক্ষার খাতা অবমূল্যায়ন ও ট্যাগিংয়ের অভিযোগ
  • কনসার্টে গায়ক একনের পরনের প্যান্ট নিয়ে টানাটানি
  • রোনালদো কি সত্যিই বিশ্বকাপে ১-২ ম্যাচ মিস করবেন