জবিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদদের নিয়ে গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
Published: 2nd, July 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্বদের জীবন, গবেষণা ও তত্ত্ব নিয়ে রচিত গ্রন্থ ‘নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদদের জীবন ও কর্ম’ এর মোড়ক উন্মোচন হয়েছে।
বুধবার (২ জুলাই) প্রধান অতিথি হিসেবে গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অধ্যাপক ড.
আরো পড়ুন:
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিতে চিঠি
চবিতে প্রথমবারের মতো হাল্ট প্রাইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপাচার্য বলেন, “অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়া ব্যক্তিত্বদের তত্ত্ব ও গবেষণা বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অসাধারণ অনুপ্রেরণা। এই বইটি শুধু শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বাড়াবে না, বরং গবেষণার ক্ষেত্রেও দিকনির্দেশক ভূমিকা রাখবে।” তিনি লেখক অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলামকে এমন একটি সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক গ্রন্থ রচনার জন্য ধন্যবাদ জানান।
অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শরীফ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সানজিদা ফারহানা এবং বিশিষ্ট ফাইন্যান্স ও বিজনেস স্ট্রাটেজিস্ট, কলামিস্ট জনাব সাইফুল হোসেন।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এমন গবেষণামূলক বই কেবল পাঠ্যচর্চার জন্য নয়, অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিশ্লেষণেও সহায়ক হবে। এতে শিক্ষার্থীদের মৌলিক চিন্তা ও বিশ্লেষণী ক্ষমতা বিকশিত হবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিরা অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকা/লিমন/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন ব ল প রস ক র অন ষ ঠ গ রন থ
এছাড়াও পড়ুন:
কাশবনের হাতছানিতে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ভিড়
চারদিকে জেগে ওঠা ব্রহ্মপুত্র নদের বালুচর। এর মাঝখানে স্বচ্ছ পানির আধার। ওপরে নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘ। আর চরজুড়ে শুভ্র কাশফুল। প্রকৃতির দানেই তৈরি হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বাতাসে দুলতে থাকা কাশফুলের এ সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের মনে দেয় একধরনের প্রশান্তি। তাই প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছেন এখানে।
এ অপার সৌন্দর্যের দেখা মিলবে জামালপুর শহরের ফৌজদারি এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদের ধারে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষের। সবাই নিজেদের মতো করে ছবি তুলছেন, কেউবা কাশফুল ছিঁড়ে তৈরি করছেন তোড়া।
গত মঙ্গলবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, শহরের মোড় থেকে শুরু করে নদের তীর পর্যন্ত মানুষের ভিড়। ছোট্ট একটি সেতু পার হয়ে সবাই ছুটছেন নদীর ধারে। প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে ফুটেছে কাশফুল। সবুজ লম্বা পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা শুভ্র কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও গুচ্ছ আকারে। দূর থেকে মনে হবে, বালুচরে যেন সাদা চাদর বিছানো। হাওয়ায় দুলে ওঠা কাশফুলে মন ভরে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
চরের যে অংশে কাশবনের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে জনবসতি নেই। আছে স্বচ্ছ পানির লেকের মতো একটি ডোবা। কাশফুলঘেরা সেই পানিতে ডিঙিনৌকা নিয়ে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা সন্তানদের নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছেন।