বলিউডের অনেক অভিনেত্রীই কাস্টিং কাউচ নিয়ে মুখ খুলেছেন। জানিয়েছেন, কাজ পাওয়ার বিনিময়ে ‘সমঝোতা’ করার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবে এমন প্রস্তাব পাওয়ার কথা জানালেন বলিউড অভিনেত্রী কালকি কোয়েচলিন।
জুম টিভির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে কালকি জানান, কীভাবে বিনোদনজগতের ভেতরে এখনো নানা ধরনের যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটে। কখনো প্রচ্ছন্ন, কখনো সরাসরি প্রস্তাব দেওয়া হয়। তিনি বলেন, অনেক সময় এসব আচরণকে স্বাভাবিক বলেই মেনে নেওয়া হয়, কিন্তু এগুলোর প্রভাব থাকে গভীরে, মনোজগতে।

ভারতীয় প্রযোজকের ‘আপত্তিকর’ প্রস্তাব
একটি সাক্ষাৎকারে কালকি জানান, লন্ডনে পড়াশোনা করার সময় তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসবে গিয়েছিলেন, তখনো অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর যাত্রা শুরু হয়নি। একটি মুঠোফোন ব্র্যান্ডের সঙ্গে সেখানে কাজ করছিলেন। তখনই এক ভারতীয় প্রযোজকের কাছ থেকে আপত্তিকর প্রস্তাব পান।

কালকির ভাষায়, ‘ঘটনাটা কান উৎসবে। আমি তখনো অভিনেত্রী নই, স্রেফ একজন শিক্ষার্থী। মুঠোফোনের প্রচার উৎসবে কাজ করছিলাম। এক ভারতীয় প্রযোজক, যিনি আমার মায়ের পরিচিত কারও মাধ্যমে আমাকে চিনতেন, তাঁর ছবির প্রদর্শনীতে আমন্ত্রণ জানান। পরে ডিনারে যেতে বলেন। আমি কাজের সুযোগ নিয়ে জানতে চাইলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, আমাকে তাঁর শয্যাসঙ্গী হতে হবে, তবেই কাজের সুযোগ মিলবে।’ সাক্ষাৎকারে প্রযোজকের নাম উল্লেখ করেননি অভিনেত্রী।

কালকি কোয়েচলিন। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রস ত ব

এছাড়াও পড়ুন:

‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কারও কোনো অপরাধ নাই
  • বিশ্বকর্মা পূজা: গাঙ্গেয় শিল্পের উৎসব
  • আজ থেকে বুসান উৎসব, নানাভাবে রয়েছে বাংলাদেশ
  • ‎সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব : ডিসি
  • ‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
  • ঘুম থেকে অনন্ত ঘুমে অস্কারজয়ী রবার্ট রেডফোর্ড
  • ২০০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে ভোলার বৈষা দধি
  • শেষ হলো সপ্তম যোসেফাইট ম্যাথ ম্যানিয়া ২০২৫