পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর বিভিন্ন স্থানে বুধবার (১ অক্টোবর) বেলা ১১টা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে৷ উপকূলীয় এলাকার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। নদীর পানির উচ্চতা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। 

আবহাওয়া অফিস সূত্র জানিয়েছে, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর এবং ঘনীভূত হয়ে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। উকূলীয় এলাকা দিয়ে যেকোনো সময় ঝড়ো বা দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই, পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেছেন, উপকূলীয় এলাকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে। সেই সঙ্গর দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা আছে। 

ঢাকা/ইমরান/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে ৫ দিন ধরে দোকান কর্মচারি সাফিদ নিখোঁজ 

বন্দরে বাসা থেকে বের হয়ে পাঞ্জাবি দোকানের কর্মচারি সাফিদ (২২) নামে এক যুবক গত ৫ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ সাফিদ বন্দর থানার ২১ নং ওয়ার্ডের সালেহনগর এলাকার মোক্তার হোসেন মিয়ার ছেলে।

অনেক স্থানে খোঁজাখুঁজি করে নিখোঁজ যুবকের কোন হদিস না পেয়ে সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে নিখোঁজের মা খোরশেদা বেগম বাদী হয়ে বন্দর থানায় নিখোঁজ জিডি এন্ট্রি করেন। যার জিডি নং- ৯৪১ তাং- ১৭-১১-২০২৫ইং।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় বন্দর থানার সালেহনগরস্থ তার নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে ওই যুবক নিখোঁজ হয়।

এ ব্যাপারে নিখোঁজ জিডি বাদিনী খোরশেদা বেগম গণমাধ্যমকে জানায়, তার ছেলে সাফিদ দীর্ঘ দিন ধরে শহরে একটি পাঞ্জাবি দোকানে কর্মচারি হিসেবে কাজ করে আসছিল।

এর ধারাবাহিকতা গত বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টায় বন্দর আমিন আবাসিক এলাকার নয়ন ও একই এলাকার সাজু নামে তার দুই বন্ধু আমার নিজ বাড়ি থেকে আমার ছোট ছেলে সাফিদকে ডেকে নিয়ে যায়।

এর পর থেকে আমার ছেলে গত ৫ দিন ধরে নিখোঁজ রয়। তার ব্যবহারকৃত ০১৪০৬৮০০৯৬০ নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়। অনেক স্থানে খোঁজাখুঁজি করে আমার সন্তানের কোন হদিস না পেয়ে এ ব্যাপারে আমি বন্দর থানায় নিখোঁজ জিডি এন্ট্রি করি।

পুলিশ নিখোঁজ জিডি পেয়ে নিখোঁজ যুবকের সন্ধান পাওয়ার জন্য উদ্ধার অভিযান অব্যহত রেখেছে।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ