ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলায় চালক বাচ্চু মিয়াকে (৬৫) হত্যা করে তার অটোরিকশা ছিনতাইয়ের মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

আজ শক্রবার (১০ অক্টোবর ) দুপুরে ঢাকা জেলা দক্ষিণ ডিবি পুলিশ সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গ্রেপ্তারের তথ্য জানান। গ্রেপ্তাররা হলেন, হৃদয় (২১), মাহামুদুল ইসলাম হাসান (৩০), মো.

সাহেদ (১৭) ও নুরুল ইসলাম (৩৮)। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আরো পড়ুন:

দৌলতপুরে সেন্টু চেয়ারম্যান হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

শিশুকে হত্যার পর গাছে উঠলেন যুবক

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

গত ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় বাচ্চু মিয়ার অটোরিকশা ভাড়া করে নিয়ে যায় হৃদয়, হাসান এবং সাহেদ। তারা মিলে কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর ইউনিয়নের সবুজ ছায়া গোল্ডেন সিটির কাশবনে বাচ্চু মিয়াকে হত্যা করে অটোরিকশা নিয়ে যায়। অটোরিকশার ব্যাটারি খুলে নুরুল ইসলামের কাছে ২৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করে। এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।  
 

ঢাকা/শিপন/বকুল 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য

এছাড়াও পড়ুন:

৬০ বছর বয়সে প্রেমের দেখা পাব ভাবিনি: আমির খান

দীর্ঘ বিরতির পর নতুন সিনেমা ‘সিতারে জমিন পর’ দিয়ে ফিরেছেন আমির খান। তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও আছে নতুন খবর—নতুন প্রেমিকা গৌরী স্প্র্যাটকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন অভিনেতা। গতকাল শনিবার হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে হাজির হয়ে নিজের ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন আমির।  

টানা ফ্লপ, এরপর...
‘কেয়ামত সে কেয়ামত তক’ সুপারহিট হয়। কিন্তু এরপর নিজের কাজ নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়ে পড়েছিলেন আমির খান। তাঁকে বলা হচ্ছিল ‘ওয়ান-ফিল্ম ওয়ান্ডার’ বা এক ছবির বিস্ময়। কীভাবে তিনি সেই সংকট থেকে ফিরে এলেন, জানালেন নিজেই।
হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে কথা বলতে গিয়ে আমির ফিরে গেলেন নিজের ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে—এমন এক সময়ে, যখন বিভ্রান্তি, ভুল সিদ্ধান্ত আর সৃজনশীল অস্থিরতা প্রায় তাঁকে বলিউড ছেড়ে যেতে বাধ্য করছিল।

আমির বলেন, ‘“কেয়ামত সে কেয়ামত তক” আমার প্রথম ছবি, আর সেটাই হিট। রাতারাতি তারকা হয়ে যাই। প্রচুর অফার আসতে থাকে। যেসব পরিচালকের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিলাম, তাঁদের থেকে অফার পাইনি…কিন্তু ভাবলাম, সবাই যখন ৩০-৪০টি ছবি করছে, আমি যদি ৮-১০টা করি, সমস্যা কোথায়!’
কিন্তু সিদ্ধান্তটা যে ভুল; খুব দ্রুতই বোঝা গেল। একের পর এক সিনেমার শিডিউল দিতে দিতেই চাপ বাড়তে লাগল। আমির বললেন, ‘আমি বুঝলাম ভয়ংকর ভুল করেছি। একসঙ্গে ২-৩টি ছবি করার মানুষই নই…এটাই আমার প্রথম শিক্ষাটা।’  

আমির খান। এএনআই

সম্পর্কিত নিবন্ধ