Prothomalo:
2025-10-14@15:19:18 GMT

প্লাস্টিক দূষণ

Published: 14th, October 2025 GMT

আজকের শহরে হাঁটলেই চোখে পড়ে রাস্তার ধারে, নদীর তীরে ও বাজারে জমে থাকা প্লাস্টিক। ছোট ব্যাগ থেকে শুরু করে বড় প্যাকেজ—প্রতিটি টুকরা পরিবেশ ও মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি। এ দৃশ্য মনে করিয়ে দেয়, কেবল সচেতন হওয়াই যথেষ্ট নয়; এখন প্রয়োজন কার্যকর উদ্যোগ। কারণ, প্লাস্টিকমুক্ত শহর কেবল পরিকল্পনা নয়, এটি আমাদের জীবন ও ভবিষ্যতের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।

বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান প্লাস্টিক ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনতে কাজ করছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জের কিছু এলাকায় প্লাস্টিকমুক্ত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাজারে কাপড়, কাগজ ও জৈব পদার্থের ব্যাগ ব্যবহারের চেষ্টা বাড়ছে। কিন্তু সচেতনতা, দায়িত্বশীলতা ও নিয়ম না মানলে এসব উদ্যোগ প্রভাব হারায়।

শহরবাসীর মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিই এখন জরুরি। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে, সংবাদমাধ্যম ও এনজিও নিয়মিত প্রচার চালাচ্ছে। তবে কার্যকর সমাধান আসবে কেবল কঠোর সরকারি নীতি ও তার বাস্তবায়নের মাধ্যমে।

এ ছাড়া প্লাস্টিকের সাশ্রয়ী বিকল্প তৈরি করাও অপরিহার্য। অনেক দোকানদারের অভিযোগ, বিকল্প ব্যাগ ব্যয়বহুল। তাই সরকারি সহায়তা, করছাড় ও নাগরিক উদ্যোগ একসঙ্গে থাকলে ধীরে ধীরে শহরকে প্লাস্টিকমুক্ত করা সম্ভব।

অবশেষে বলা যায়, প্লাস্টিকমুক্ত শহর গড়ার দায়িত্ব সবার। সরকার, প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকেরা একসঙ্গে কাজ করলে পরিবেশ রক্ষা ও স্বাস্থ্যকর জীবন নিশ্চিত করা যাবে।

সায়মা আক্তার

শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প ল স ট কম ক ত উদ য গ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

২৫০ ফিট উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার সময় সত্যিই ভয় কাজ করেছিল...

প্রথম আলো :

ফানি কনটেন্টই কেন বেশি করেন?

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি : এই প্রশ্নটা আমি বারবার পাই—কেন ফানি বা কমেডি কনটেন্ট বেশি করি, সিরিয়াস গল্পে দেখা যায় না। আমি কিন্তু সব ধরনের কাজই করি। হয়তো ফানি কনটেন্টগুলোর ছোট ছোট ক্লিপ ফেসবুকে বেশি ভাইরাল হয়, আর তা দেখে দর্শক নাটকটি দেখার আগ্রহ পান। দেখুন, সিরিয়াস কনটেন্টে কিন্তু আমরা বেশি শ্রম দিই। গল্প থেকে চরিত্রায়ণ, সব চ্যালেঞ্জিং, সবকিছু গুছিয়ে কাজ করতে হয়। ফানি কনটেন্ট তুলনামূলক সহজ, পরিশ্রমও কম। তাই সিরিয়াস কনটেন্টের তুলনায় যখন ফানি কনটেন্টগুলো বেশি জনপ্রিয় হয়, তখন নিজের কাছেও খারাপ লাগে। তবে আবার এটাও ভাবি, দর্শক ভালোবেসেছে বলেই তো এত ভিউ হয়েছে।

প্রথম আলো:

ঘুরেফিরে একই টিমের সঙ্গেই আপনাকে দেখা যায়

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি : বলতে পারেন নিলয় (আলমগীর) ভাইয়ের সঙ্গে অনেক বেশি দেখা যায়। দর্শক পছন্দ করেন বলে ভিউ হচ্ছে, তাই হয়তো নির্মাতারা আমাদের একসঙ্গে ভাবছেন। তবে অন্যদের সঙ্গে করা কাজও আলহামদুলিল্লাহ ভালো ভিউ পেয়েছে। মোশাররফ (করিম) ভাইসহ অনেকের সঙ্গে নিয়মিত আমার কনটেন্ট আসছে। সামনেও কিছু কাজ আসবে। আগে যখন মেহজাবীন (চৌধুরী) আপু, তাহসান (খান) ভাই, (আফরান) নিশো ভাই বা অপূর্ব ভাইয়া নিয়মিত কাজ করতেন, তাঁদের একসঙ্গে কাজ দেখার জন্য দর্শকদের মধ্যে কিন্তু রোমাঞ্চ থাকত। আমি এটাকে কখনো নেতিবাচক দিক থেকে দেখি না। নিলয় ভাইয়ের সঙ্গে কাজগুলো জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বলেই তার ওপর ভিত্তি করে নতুন কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে।

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। অভিনেত্রীর ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে ‘না’, নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
  • বহু মাধ্যমে বহু স্বরের শিল্পসংলাপ
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
  • ২৫০ ফিট উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার সময় সত্যিই ভয় কাজ করেছিল...